গণ–আন্দোলনের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পাঁচ মন্ত্রী, এক সংসদ সদস্যসহ তাঁদের পরিবারের ২০ জনের নামে থাকা শেয়ারবাজারের সব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব জব্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আজ বৃহস্পতিবার এই নির্দেশনা জারি করে।
জব্দ হওয়া এসব বিও হিসাবে শুধুমাত্র অর্থ জমা করা যাবে, তবে অর্থ উত্তোলনসহ অন্য কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
জব্দকৃতদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
বিএসইসির আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, উল্লিখিত ব্যক্তিদের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ–সংক্রান্ত অনিয়ম হয়ে থাকতে পারে, যা পুঁজিবাজারের স্বার্থে রোধ করা জরুরি। এ কারণে ডিপজিটরি আইন ১৯৯৯–এর ১৪ ধারা অনুযায়ী তাঁদের বিও হিসাব পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জব্দ থাকবে।
এছাড়া, তাঁদের ব্যাংক হিসাবও বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) দ্বারা ইতিমধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪
গণ–আন্দোলনের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের পাঁচ মন্ত্রী, এক সংসদ সদস্যসহ তাঁদের পরিবারের ২০ জনের নামে থাকা শেয়ারবাজারের সব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব জব্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আজ বৃহস্পতিবার এই নির্দেশনা জারি করে।
জব্দ হওয়া এসব বিও হিসাবে শুধুমাত্র অর্থ জমা করা যাবে, তবে অর্থ উত্তোলনসহ অন্য কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
জব্দকৃতদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
বিএসইসির আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, উল্লিখিত ব্যক্তিদের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ–সংক্রান্ত অনিয়ম হয়ে থাকতে পারে, যা পুঁজিবাজারের স্বার্থে রোধ করা জরুরি। এ কারণে ডিপজিটরি আইন ১৯৯৯–এর ১৪ ধারা অনুযায়ী তাঁদের বিও হিসাব পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জব্দ থাকবে।
এছাড়া, তাঁদের ব্যাংক হিসাবও বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) দ্বারা ইতিমধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।