নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেছেন, স্বৈরাচারী শাসক বিগত ১৬ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। ব্যাংকগুলো লুটপাট করে খেয়ে কোটি কোটি টাকা তারা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। তাদের ভাগ্য গড়ে তোলার জন্য সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা একটুও তারা ভাবেনি। তিনি বলেন, পুলিশের ও থানার দালাল হিসেবে আওয়ামী লীগের নেতারা কাজ করেছে। সাধারণ মানুষকে মামলার আসামী করে তাদের কাছ থেকে টাকা লুটপাট করে খেয়েছে। নারায়ণগঞ্জের পলাতক সাবেক এমপি শামীম ওসমান প্রসঙ্গে গিয়াসউদ্দিন বলেন, অনেকেই তাকে বলতেন সিংহপুরুষ। আমি বলতাম কাপুরুষ। তিনি সত্যিকার অর্থেই কাপুরুষের মত বোরকা পড়ে পালিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি বাতানপাড়া এলাকায় ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আয়োজিত জনসভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
সিদ্ধিরগঞ্জের ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রওশন আলীর সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন- সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মাদ ইকবাল হোসেন, সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই রাজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ডিএইচ বাবুল ও মহানগর শ্রমিক দলের আহৃবায়ক এস এম আসলাম প্রমূখ।
মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেন, এমন কোন অপকর্ম নেই আওয়ামী লীগের এই এলাকার নেতারা করেনি। তাদের এই অকর্মের জন্য নারায়ণগঞ্জবাসী সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে লজ্জিত। কারণ যে স্বৈরশাসক ছিল তার সবচাইতে বড় গডফাদার তৈরি করেছিল নারায়ণগঞ্জে। বিনা ভোটে সে তিনবার এমপি ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতায় ছিল। তার ছিল ক্যাডার বাহিনী। কোন এলাকার মানুষ তার কাছে যেতে পারেনি। তিনি ঢাকায় থাকতেন। তার এলাকার মানুষের দেখা করতে আসলেও দেখা করতে পারেনি, ফিরে যেতে হয়েছে। তারপরও সেখানে কিছু নেতা কর্মীরা যেত কারণ সেখানে গেলে হাড্ডি কুড়িয়ে পাওয়া যায়। অপমান অপদস্থ হওয়ার পরও গডফাদারকে সালাম দিয়ে চলেছে অনেক নেতাকর্মী।
শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেছেন, স্বৈরাচারী শাসক বিগত ১৬ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। ব্যাংকগুলো লুটপাট করে খেয়ে কোটি কোটি টাকা তারা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। তাদের ভাগ্য গড়ে তোলার জন্য সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা একটুও তারা ভাবেনি। তিনি বলেন, পুলিশের ও থানার দালাল হিসেবে আওয়ামী লীগের নেতারা কাজ করেছে। সাধারণ মানুষকে মামলার আসামী করে তাদের কাছ থেকে টাকা লুটপাট করে খেয়েছে। নারায়ণগঞ্জের পলাতক সাবেক এমপি শামীম ওসমান প্রসঙ্গে গিয়াসউদ্দিন বলেন, অনেকেই তাকে বলতেন সিংহপুরুষ। আমি বলতাম কাপুরুষ। তিনি সত্যিকার অর্থেই কাপুরুষের মত বোরকা পড়ে পালিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি বাতানপাড়া এলাকায় ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আয়োজিত জনসভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
সিদ্ধিরগঞ্জের ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রওশন আলীর সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন- সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মাদ ইকবাল হোসেন, সাবেক সভাপতি আব্দুল হাই রাজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ডিএইচ বাবুল ও মহানগর শ্রমিক দলের আহৃবায়ক এস এম আসলাম প্রমূখ।
মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেন, এমন কোন অপকর্ম নেই আওয়ামী লীগের এই এলাকার নেতারা করেনি। তাদের এই অকর্মের জন্য নারায়ণগঞ্জবাসী সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে লজ্জিত। কারণ যে স্বৈরশাসক ছিল তার সবচাইতে বড় গডফাদার তৈরি করেছিল নারায়ণগঞ্জে। বিনা ভোটে সে তিনবার এমপি ঘোষণা দিয়ে ক্ষমতায় ছিল। তার ছিল ক্যাডার বাহিনী। কোন এলাকার মানুষ তার কাছে যেতে পারেনি। তিনি ঢাকায় থাকতেন। তার এলাকার মানুষের দেখা করতে আসলেও দেখা করতে পারেনি, ফিরে যেতে হয়েছে। তারপরও সেখানে কিছু নেতা কর্মীরা যেত কারণ সেখানে গেলে হাড্ডি কুড়িয়ে পাওয়া যায়। অপমান অপদস্থ হওয়ার পরও গডফাদারকে সালাম দিয়ে চলেছে অনেক নেতাকর্মী।