প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে সংস্কারকে এক নম্বর অগ্রাধিকার হিসেবে তুলে ধরা হয় বলে জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘সংস্কারের সময় কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুটি বিষয় চেয়েছি, একটা রোডম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুটি বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।’
তিনি বলেন, এই সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি, দেশ শাসনের সুষ্ঠু পথ বিনির্মাণের জন্য তারা এসেছে। তাদের কাজ হচ্ছে, গত তিন নির্বাচনে জাতি যা ‘বঞ্চিত’ হয়েছে একটা গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দেওয়ার পরিবেশ তৈরি করা। এজন্য কিছু মৌলিক বিষয়ে তাদের সংস্কার করতেই হবে। কী কী মৌলিক বিষয়ে তারা সংস্কার করবেন আমরা সেই বিষয়ে কথা বলেছি।
জামায়াত কী কী প্রস্তাব করেছে, তা এখনি সামনে আনতে চান না দলটির আমির। জানান, আগামী বুধবার তা প্রকাশ করা হবে। ৯ অক্টোবর আমরা আমাদের চিন্তা জাতির সামনে তুলে ধরব, এই মুহূর্তে কী কী সংস্কার প্রয়োজন, সংস্কার পরবর্তী পর্যায়ে কী কী আমাদের লাগবে; আমরা মনে করি, নির্বাচন থেকে সংস্কার বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াত সংস্কারকে এক নম্বরে গুরুত্ব দিচ্ছে। সংস্কারের টাইমলাইন কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুইটা বিষয় দেশবাসীর কাছে চেয়েছি এবং সরকারের কাছে জানিয়েছি। একটা রোডম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুইটা বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।
জামায়াত আমির বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এই সরকারকে নিরপেক্ষ থেকে একটি ভালো নির্বাচন উপহার দেবে জাতিকে। আমরা শুরু থেকে বলে আসছিলাম সংস্কারের জন্য সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে চাই। সেই যৌক্তিক সময়টা কী হবে, এটা নিয়ে অচিরেই আমরা কাজ করব। এক্সট্রা দেরি হবে না। এভাবে আমরা সামনে আগাতে চাই।
অন্তর্বর্তী সরকার কোনো ধরনের পক্ষ-বিপক্ষের মানসিকতা না নিয়ে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেশকে একটা ভালো পর্যায়ে নিয়ে নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে বলেও আশার কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে দুটি রোডম্যাপ চেয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা শেষে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে সংস্কারকে এক নম্বর অগ্রাধিকার হিসেবে তুলে ধরা হয় বলে জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘সংস্কারের সময় কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুটি বিষয় চেয়েছি, একটা রোডম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুটি বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।’
তিনি বলেন, এই সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি, দেশ শাসনের সুষ্ঠু পথ বিনির্মাণের জন্য তারা এসেছে। তাদের কাজ হচ্ছে, গত তিন নির্বাচনে জাতি যা ‘বঞ্চিত’ হয়েছে একটা গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দেওয়ার পরিবেশ তৈরি করা। এজন্য কিছু মৌলিক বিষয়ে তাদের সংস্কার করতেই হবে। কী কী মৌলিক বিষয়ে তারা সংস্কার করবেন আমরা সেই বিষয়ে কথা বলেছি।
জামায়াত কী কী প্রস্তাব করেছে, তা এখনি সামনে আনতে চান না দলটির আমির। জানান, আগামী বুধবার তা প্রকাশ করা হবে। ৯ অক্টোবর আমরা আমাদের চিন্তা জাতির সামনে তুলে ধরব, এই মুহূর্তে কী কী সংস্কার প্রয়োজন, সংস্কার পরবর্তী পর্যায়ে কী কী আমাদের লাগবে; আমরা মনে করি, নির্বাচন থেকে সংস্কার বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াত সংস্কারকে এক নম্বরে গুরুত্ব দিচ্ছে। সংস্কারের টাইমলাইন কী হবে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুইটা বিষয় দেশবাসীর কাছে চেয়েছি এবং সরকারের কাছে জানিয়েছি। একটা রোডম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুইটা বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।
জামায়াত আমির বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এই সরকারকে নিরপেক্ষ থেকে একটি ভালো নির্বাচন উপহার দেবে জাতিকে। আমরা শুরু থেকে বলে আসছিলাম সংস্কারের জন্য সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে চাই। সেই যৌক্তিক সময়টা কী হবে, এটা নিয়ে অচিরেই আমরা কাজ করব। এক্সট্রা দেরি হবে না। এভাবে আমরা সামনে আগাতে চাই।
অন্তর্বর্তী সরকার কোনো ধরনের পক্ষ-বিপক্ষের মানসিকতা না নিয়ে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেশকে একটা ভালো পর্যায়ে নিয়ে নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে বলেও আশার কথা বলেন তিনি।