রংপুর মহানগর ও জেলা জাতীয় পার্টি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই সমন্ময়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনার ব্যাপারে এখনও অনঢ় এবং এটা যৌথ সভার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন রংপুর জাপার শীর্ষ নেতারা। সেই সাথে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে তাদের দলের দুই ত্যাগি কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে বলে উল্লেখ করে বলেছেন তারা স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর নয়। তার পরেও তাদের মিথ্যা অপবাদ দেবার ঘটনায় বিস্মিত এবং হতবাক বলে দাবি তাদের।
সেই সাথে মিথ্যা দোসর আখ্যা দেয়ার ঘোষনা প্রত্যাহার না করা হলে দুই সমন্ময়ককে রংপুরে কোন সভা সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা বলে আবারো ঘোষনা দিয়েছে।
এদিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা নিয়ে রংপুরে চলছে চরম উত্তেজনা।
সোমবার মধ্যরাতে এবং মঙ্গলবার বিকেলে বেরোবির এক নম্বর গেটের সামে বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা
তারা এই ঘোষনা প্রত্যাহার করার দাবি জানান অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষনা করা হবে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছেন।
উল্লেখ্য সোমবার রাতে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির যৌথ সভা দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় দুই সমন্ময়ক জাতীয় পার্টিকে স্বেরাচার শেখ হাসিনার দোসর অখ্যায়িত করে জাতীয় পার্টিকে অন্তবর্তীকালিন সরকারকে কোন সভায় আমন্ত্রন না জানানোর আহবান সম্বলিত বক্তব্য নিয়ে তুমুল উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
সভায় মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও দলের কো চেয়ারম্যান সাবেক সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন মহানগর জাপার সাধারন সম্পাদক এস এম ইয়াসির , জেলা জাপার সদস্য সচিব আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় পার্টির নেতা লোকমান আহাম্মেদ, আজমল হোসেন লেবু , জাহিদুল ইসলাম সহ জাতীয় পার্টি , যুবসংহতি, জাতীয় শ্রমিক পার্টি, জাতীয় ছাত্র সমাজের জেলার নেতৃবৃন্দ অনেকেই বক্তব্য দেন। সভায় বক্তারা দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনা করে তাকে রংপুরে প্রবেশ করতে না দেয়া সহ কোন কর্মসূচিতে আসলেই প্রতিরোধ করার কথা বলে বক্তব্য দেন। সভায় আলোচনা শেষে মহানগর সভাপতি সাবেক সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা সভার সিদ্ধান্ত জানিয়ে জাতীয় পার্টিকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যায়িত করে আপত্তিকর বক্তব্য দেবার প্রতিবাদে ওই দুই সমন্ময়ককে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনা করেন। তিনি তাদের রংপুরে প্রতিরোধ ও প্রতিহত করার ঘোষনা দেন।
এ সংক্রান্ত খবর গনমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ায় রংপুর সহ সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। মধ্যরাতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা বিক্ষোভ করে।
মঙ্গলবার দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে অবাঞ্চিত ঘোষনার বিষয়টি ছিলো টক অব দ্যা টাউন।
এ ব্যাপারে রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব আব্দুর রাজ্জাক জানান, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন শুরু হওয়া থেকে আমাদের দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে বক্তব্য দেন। এমনকি জাতীয় সংসদে এ আন্দোলনকে বৈষম্য বিরোধী চুড়ান্ত আন্দোলন বলেও আখ্যায়িত করেন।
তিনি বলেন দলের চেয়ারম্যানের নির্দ্দেশেই জাতীয় পার্টির দূর্গ বলে খ্যাত রংপুরে জাপা ও জাতীয় ছাত্র সমাজ, সহ সকল অঙ্গ সংগঠন সরাসরি সংপৃক্ত হয় এবং শেষ পর্যন্ত আন্দোলনে ছিলো। ফলে দুই সমন্ময়কের ওই ধরনের বক্তব্য অনাকাংখিত।
অপরদিকে মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারন সম্পাদক এস এম ইয়াসির বলেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সংগঠন সামনের সারিতে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। ঝাতীয় ছাত্র সমাজ এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। যার কারনে আমাদের দলের দুই কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে। দুই শহীদ হলেন অটো চালক যার বাড়ি নগরীর ঘাঘট পাড়া মহল্লায় সে জাতীয় শ্রমিক পার্টির সক্রিয় কর্মী অপরজন হলেন মহানগর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয় পার্টির কর্মী মেরাজুল ইসলাম। আহত হয়েছে শতাধিক নেতা কর্মী। যুব সংহতি ও ছাত্র সমাজের ৪ শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করেছিলো তারা ১৭ দিন কারাগারে আটক ছিলো।
এ ছাড়া আন্দোলনের সময় যে ২৩টি মামলা দায়ের করেছিলো সব মামলাতেই জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা কর্মীকে আসামী করা হয়েছিলো। এর পরেও দুই সমন্ময়ক আমাদের স্বৈরাচারের দোসর বলে অপবাদ দেয়।
তিনি বলেন তাদের দুজনকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনার সিদ্ধান্তটি জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত । এই সিদ্ধান্ত সর্বতো ভাবে বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি সারজিদ আলমের নাম উল্লেখ করে বলেন. তার রংপুরে আগমন উপলক্ষে সমাবেশে গোলমালের আশংকায় মেট্রোপলিটান পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা সাবেক মেয়র মোস্তফাকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে ডেকে নিয়ে সভাটি শান্তিপুর্ন করতে সহযোগীতা চান। এর পর মেয়র সাহেবের নির্দ্দেশে ৫ শতাধিক নেতা কর্মী রংপুর পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের সমাবেশ পাহারা দিয়েছে, সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন সারজিদ আলম।
শুধু তাই নয় সাবেক মেয়র সভার অদুরে মাইক্রোবাসে অবস্থান করে সভাকে সাফল্য মন্ডিত করতে সহযোগীতা করেন। সভার পর সারজিদ আলম সাবেক মেয়র মোস্তফাকে ফোন করে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
রংপুর সটির সাবেক মেয়র ও মহানগর জাপার সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সাথে মঙ্গলবার সন্ধার পর যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান দুই সমন্ময়ককে অবাঞ্চিত ঘোষনা করার সিদ্ধান্ত জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির সর্ব সম্মত সিদ্ধান্ত ।
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
রংপুর মহানগর ও জেলা জাতীয় পার্টি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই সমন্ময়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনার ব্যাপারে এখনও অনঢ় এবং এটা যৌথ সভার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন রংপুর জাপার শীর্ষ নেতারা। সেই সাথে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে তাদের দলের দুই ত্যাগি কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে বলে উল্লেখ করে বলেছেন তারা স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর নয়। তার পরেও তাদের মিথ্যা অপবাদ দেবার ঘটনায় বিস্মিত এবং হতবাক বলে দাবি তাদের।
সেই সাথে মিথ্যা দোসর আখ্যা দেয়ার ঘোষনা প্রত্যাহার না করা হলে দুই সমন্ময়ককে রংপুরে কোন সভা সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা বলে আবারো ঘোষনা দিয়েছে।
এদিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা নিয়ে রংপুরে চলছে চরম উত্তেজনা।
সোমবার মধ্যরাতে এবং মঙ্গলবার বিকেলে বেরোবির এক নম্বর গেটের সামে বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা
তারা এই ঘোষনা প্রত্যাহার করার দাবি জানান অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষনা করা হবে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছেন।
উল্লেখ্য সোমবার রাতে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির যৌথ সভা দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় দুই সমন্ময়ক জাতীয় পার্টিকে স্বেরাচার শেখ হাসিনার দোসর অখ্যায়িত করে জাতীয় পার্টিকে অন্তবর্তীকালিন সরকারকে কোন সভায় আমন্ত্রন না জানানোর আহবান সম্বলিত বক্তব্য নিয়ে তুমুল উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
সভায় মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও দলের কো চেয়ারম্যান সাবেক সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন মহানগর জাপার সাধারন সম্পাদক এস এম ইয়াসির , জেলা জাপার সদস্য সচিব আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় পার্টির নেতা লোকমান আহাম্মেদ, আজমল হোসেন লেবু , জাহিদুল ইসলাম সহ জাতীয় পার্টি , যুবসংহতি, জাতীয় শ্রমিক পার্টি, জাতীয় ছাত্র সমাজের জেলার নেতৃবৃন্দ অনেকেই বক্তব্য দেন। সভায় বক্তারা দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনা করে তাকে রংপুরে প্রবেশ করতে না দেয়া সহ কোন কর্মসূচিতে আসলেই প্রতিরোধ করার কথা বলে বক্তব্য দেন। সভায় আলোচনা শেষে মহানগর সভাপতি সাবেক সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা সভার সিদ্ধান্ত জানিয়ে জাতীয় পার্টিকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যায়িত করে আপত্তিকর বক্তব্য দেবার প্রতিবাদে ওই দুই সমন্ময়ককে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনা করেন। তিনি তাদের রংপুরে প্রতিরোধ ও প্রতিহত করার ঘোষনা দেন।
এ সংক্রান্ত খবর গনমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ায় রংপুর সহ সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। মধ্যরাতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা বিক্ষোভ করে।
মঙ্গলবার দুই সমন্ময়ক সারজিদ আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাকে অবাঞ্চিত ঘোষনার বিষয়টি ছিলো টক অব দ্যা টাউন।
এ ব্যাপারে রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব আব্দুর রাজ্জাক জানান, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন শুরু হওয়া থেকে আমাদের দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে বক্তব্য দেন। এমনকি জাতীয় সংসদে এ আন্দোলনকে বৈষম্য বিরোধী চুড়ান্ত আন্দোলন বলেও আখ্যায়িত করেন।
তিনি বলেন দলের চেয়ারম্যানের নির্দ্দেশেই জাতীয় পার্টির দূর্গ বলে খ্যাত রংপুরে জাপা ও জাতীয় ছাত্র সমাজ, সহ সকল অঙ্গ সংগঠন সরাসরি সংপৃক্ত হয় এবং শেষ পর্যন্ত আন্দোলনে ছিলো। ফলে দুই সমন্ময়কের ওই ধরনের বক্তব্য অনাকাংখিত।
অপরদিকে মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারন সম্পাদক এস এম ইয়াসির বলেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সংগঠন সামনের সারিতে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। ঝাতীয় ছাত্র সমাজ এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। যার কারনে আমাদের দলের দুই কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে। দুই শহীদ হলেন অটো চালক যার বাড়ি নগরীর ঘাঘট পাড়া মহল্লায় সে জাতীয় শ্রমিক পার্টির সক্রিয় কর্মী অপরজন হলেন মহানগর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয় পার্টির কর্মী মেরাজুল ইসলাম। আহত হয়েছে শতাধিক নেতা কর্মী। যুব সংহতি ও ছাত্র সমাজের ৪ শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করেছিলো তারা ১৭ দিন কারাগারে আটক ছিলো।
এ ছাড়া আন্দোলনের সময় যে ২৩টি মামলা দায়ের করেছিলো সব মামলাতেই জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা কর্মীকে আসামী করা হয়েছিলো। এর পরেও দুই সমন্ময়ক আমাদের স্বৈরাচারের দোসর বলে অপবাদ দেয়।
তিনি বলেন তাদের দুজনকে রংপুরে অবাঞ্চিত ঘোষনার সিদ্ধান্তটি জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত । এই সিদ্ধান্ত সর্বতো ভাবে বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি সারজিদ আলমের নাম উল্লেখ করে বলেন. তার রংপুরে আগমন উপলক্ষে সমাবেশে গোলমালের আশংকায় মেট্রোপলিটান পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা সাবেক মেয়র মোস্তফাকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে ডেকে নিয়ে সভাটি শান্তিপুর্ন করতে সহযোগীতা চান। এর পর মেয়র সাহেবের নির্দ্দেশে ৫ শতাধিক নেতা কর্মী রংপুর পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের সমাবেশ পাহারা দিয়েছে, সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন সারজিদ আলম।
শুধু তাই নয় সাবেক মেয়র সভার অদুরে মাইক্রোবাসে অবস্থান করে সভাকে সাফল্য মন্ডিত করতে সহযোগীতা করেন। সভার পর সারজিদ আলম সাবেক মেয়র মোস্তফাকে ফোন করে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
রংপুর সটির সাবেক মেয়র ও মহানগর জাপার সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সাথে মঙ্গলবার সন্ধার পর যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান দুই সমন্ময়ককে অবাঞ্চিত ঘোষনা করার সিদ্ধান্ত জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির সর্ব সম্মত সিদ্ধান্ত ।