ধবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শমসের মবিন চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রীকে থাইল্যান্ড যাত্রার পথে বাধা দেওয়া হয়। শমসের মবিন জানান, স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তাঁরা অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলেন। তবে ইমিগ্রেশন থেকে অনুমতি না মেলায় তাঁদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।
শমসের মবিন চৌধুরী, যিনি এক সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন এবং পরে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভিআইপি টার্মিনালে অবস্থান করছিলেন। সেখানে তাঁর পাসপোর্টের ফটোকপি চাওয়া হয়, কিন্তু এর পর থেকে তাঁদের আর কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার ছাড়পত্রের অভাবের কথা জানিয়ে ইমিগ্রেশন থেকে তাঁদের থামিয়ে রাখা হয়।
শমসের মবিন আরও জানান, তাঁর স্ত্রীকে একা যাত্রার অনুমতি দেওয়া হলেও ফ্লাইট ছেড়ে যাওয়ায় সেটি সম্ভব হয়নি। ২০১০ সালে তাঁর বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় বাধা না দেওয়ার একটি আদালতের আদেশ থাকা সত্ত্বেও তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। শমসের মবিন এ ঘটনাকে আদালত অবমাননা বলে উল্লেখ করেন এবং পরিষ্কার উত্তর না পেলে আদালত অবমাননার মামলা করার হুমকি দেন।
বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
ধবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শমসের মবিন চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রীকে থাইল্যান্ড যাত্রার পথে বাধা দেওয়া হয়। শমসের মবিন জানান, স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তাঁরা অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েছিলেন। তবে ইমিগ্রেশন থেকে অনুমতি না মেলায় তাঁদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।
শমসের মবিন চৌধুরী, যিনি এক সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন এবং পরে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভিআইপি টার্মিনালে অবস্থান করছিলেন। সেখানে তাঁর পাসপোর্টের ফটোকপি চাওয়া হয়, কিন্তু এর পর থেকে তাঁদের আর কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার ছাড়পত্রের অভাবের কথা জানিয়ে ইমিগ্রেশন থেকে তাঁদের থামিয়ে রাখা হয়।
শমসের মবিন আরও জানান, তাঁর স্ত্রীকে একা যাত্রার অনুমতি দেওয়া হলেও ফ্লাইট ছেড়ে যাওয়ায় সেটি সম্ভব হয়নি। ২০১০ সালে তাঁর বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় বাধা না দেওয়ার একটি আদালতের আদেশ থাকা সত্ত্বেও তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। শমসের মবিন এ ঘটনাকে আদালত অবমাননা বলে উল্লেখ করেন এবং পরিষ্কার উত্তর না পেলে আদালত অবমাননার মামলা করার হুমকি দেন।