পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত একটি স্মরণসভায় আমন্ত্রণ না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতারা। এ নিয়ে ইউএনওর সঙ্গে কথোপকথনের একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সোমবার সকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে উপজেলা প্রশাসন শহীদ পরিবারের স্বজন, শিক্ষার্থী, ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সভা আয়োজন করে। বিএনপির নেতাদের আমন্ত্রণ না করায় দলটির স্থানীয় নেতারা ক্ষুব্ধ হয়ে সন্ধ্যায় মঠবাড়িয়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কে এম হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে ইউএনও আবদুল কাইয়ূমের সঙ্গে দেখা করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ৩ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের অডিওতে বিএনপির নেতাদের ইউএনওর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করতে শোনা যায়। তাঁরা অভিযোগ করেন, প্রশাসন আওয়ামী লীগের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। তাঁরা দাবি করেন, "জাতীয় যেকোনো প্রোগ্রামে বিএনপির প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।"
এ সময় ইউএনও জানান, রাজনৈতিক নেতাদের আমন্ত্রণ করার কোনো নির্দেশনা ছিল না। তিনি আরও বলেন, "আমার এখানে যদি কেউ আসে, আমি তো তাকে বলতে পারি না চলে যান।"
বিএনপির নেতা হুমায়ুন কবির জানান, "শহীদ পরিবার নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দলীয় নেতাদের আমন্ত্রণ না জানানোয় আমাদের ক্ষোভ ছিল। তবে মিছিল না করার জন্য আমরা কর্মীদের বুঝিয়ে থামাই।"
ইউএনও আবদুল কাইয়ূম বলেন, "এটি শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠান ছিল। রাজনৈতিক নেতাদের আমন্ত্রণ করার প্রয়োজনীয়তা ছিল না। তাঁদের এমন আবদার প্রায়ই আসে।"
অডিওটি যাচাই না হলেও এটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা।
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত একটি স্মরণসভায় আমন্ত্রণ না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতারা। এ নিয়ে ইউএনওর সঙ্গে কথোপকথনের একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সোমবার সকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে উপজেলা প্রশাসন শহীদ পরিবারের স্বজন, শিক্ষার্থী, ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সভা আয়োজন করে। বিএনপির নেতাদের আমন্ত্রণ না করায় দলটির স্থানীয় নেতারা ক্ষুব্ধ হয়ে সন্ধ্যায় মঠবাড়িয়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কে এম হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে ইউএনও আবদুল কাইয়ূমের সঙ্গে দেখা করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ৩ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের অডিওতে বিএনপির নেতাদের ইউএনওর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করতে শোনা যায়। তাঁরা অভিযোগ করেন, প্রশাসন আওয়ামী লীগের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। তাঁরা দাবি করেন, "জাতীয় যেকোনো প্রোগ্রামে বিএনপির প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।"
এ সময় ইউএনও জানান, রাজনৈতিক নেতাদের আমন্ত্রণ করার কোনো নির্দেশনা ছিল না। তিনি আরও বলেন, "আমার এখানে যদি কেউ আসে, আমি তো তাকে বলতে পারি না চলে যান।"
বিএনপির নেতা হুমায়ুন কবির জানান, "শহীদ পরিবার নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দলীয় নেতাদের আমন্ত্রণ না জানানোয় আমাদের ক্ষোভ ছিল। তবে মিছিল না করার জন্য আমরা কর্মীদের বুঝিয়ে থামাই।"
ইউএনও আবদুল কাইয়ূম বলেন, "এটি শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠান ছিল। রাজনৈতিক নেতাদের আমন্ত্রণ করার প্রয়োজনীয়তা ছিল না। তাঁদের এমন আবদার প্রায়ই আসে।"
অডিওটি যাচাই না হলেও এটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা।