অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার দরকার নাই, সংস্কার আমরা করব।
আজ শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, স্বৈরাচারের দোসররা কিন্তু বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম বিভিন্নভাবে শুরু করেছে। কখনও আনসারের বিদ্রোহ, কখনও সংখ্যালঘু, কখনও অটোরিকশার মাধ্যমে, প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচারকে সরিয়েছি, আজকে কিন্তু আমাদের ঐক্যকে অটুট রাখতে হবে। জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে একটা কারণে; মানুষের প্রত্যাশা, আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হলে আপনাকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যেতে হবে।
তিনি বলেন, যুদ্ধটা ছিল গণতন্ত্রের জন্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধটা হয়েছিল গণতন্ত্রের জন্য। আমরা সম্মিলিতভাবে একসাথে কাজ করার প্রত্যয়ে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যেতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি এবং আমরা সেটা করতে চাই এই কারণে- এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তর ছাড়া আর কোনো পথ নেই।
আমীর খসরু বলেন, আগামী দিনে যেন একটা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে পারি; এটা আমাদের লক্ষ্য। সংস্কারের কথা যারা বলে, তার বহু আগে ৩১ দফা সংস্কারের কথা এক বছর আগে তুলে ধরেছি। সেই ৩১ দফার মধ্যে আগামীর বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সবকিছু আছে। সেটা আমরা করব। আগামী দিনে নির্বাচনের পরে যে সরকার হবে, সেটা হবে জাতীয় সরকার এবং সেই জাতীয় সরকার এই ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়ন করবে। এটা আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
তিনি বলেন, সুতরাং সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার দরকার নাই, সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার কোনো কারণ নাই। ৩১ দফা সংস্কার এই বাংলাদেশে আমরা বাস্তবায়ন করব। নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্যমতের ভিক্তিতে নির্বাচনি সংস্কারসহ যে কয়টি সংস্কার দরকার, সেটা করতে রাজি আছি, সেটা করতে সময় লাগবে না, অতিসত্তর করা যায়। অতিসত্তর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের মালিকানা বাংলাদেশের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে।
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার দরকার নাই, সংস্কার আমরা করব।
আজ শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, স্বৈরাচারের দোসররা কিন্তু বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম বিভিন্নভাবে শুরু করেছে। কখনও আনসারের বিদ্রোহ, কখনও সংখ্যালঘু, কখনও অটোরিকশার মাধ্যমে, প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচারকে সরিয়েছি, আজকে কিন্তু আমাদের ঐক্যকে অটুট রাখতে হবে। জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হবে একটা কারণে; মানুষের প্রত্যাশা, আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হলে আপনাকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যেতে হবে।
তিনি বলেন, যুদ্ধটা ছিল গণতন্ত্রের জন্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধটা হয়েছিল গণতন্ত্রের জন্য। আমরা সম্মিলিতভাবে একসাথে কাজ করার প্রত্যয়ে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যেতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি এবং আমরা সেটা করতে চাই এই কারণে- এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তর ছাড়া আর কোনো পথ নেই।
আমীর খসরু বলেন, আগামী দিনে যেন একটা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে পারি; এটা আমাদের লক্ষ্য। সংস্কারের কথা যারা বলে, তার বহু আগে ৩১ দফা সংস্কারের কথা এক বছর আগে তুলে ধরেছি। সেই ৩১ দফার মধ্যে আগামীর বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সবকিছু আছে। সেটা আমরা করব। আগামী দিনে নির্বাচনের পরে যে সরকার হবে, সেটা হবে জাতীয় সরকার এবং সেই জাতীয় সরকার এই ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়ন করবে। এটা আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
তিনি বলেন, সুতরাং সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার দরকার নাই, সংস্কার নিয়ে কারও চিন্তা করার কোনো কারণ নাই। ৩১ দফা সংস্কার এই বাংলাদেশে আমরা বাস্তবায়ন করব। নির্বাচনের আগে জাতীয় ঐক্যমতের ভিক্তিতে নির্বাচনি সংস্কারসহ যে কয়টি সংস্কার দরকার, সেটা করতে রাজি আছি, সেটা করতে সময় লাগবে না, অতিসত্তর করা যায়। অতিসত্তর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের মালিকানা বাংলাদেশের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে।