শিবিরকে ইঙ্গিত করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ‘গোপন সংগঠনের রাজনীতিকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ঘৃণা করে।’
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন নাছির।
নাছির উদ্দীন বলেন, আমরা ক্রিয়াশীল ছাত্রসমাজের ২৮ টি সংগঠনকে আমন্ত্রণ দিয়েছিলাম সভার জন্য। কিন্তু বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দাওয়াত দিইনি কারণ তারা তাদের নিজেদের রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন মনে করে না। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যারা দেখা করেছেন তা শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে আমরা মনে করি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির শিবিরকে ইঙ্গিত করে বলেন, আরেকটি সংগঠনকে দাওয়াত দিইনি বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এই ছাত্র সংগঠনটি অতীতে গোপন আতাতের মাধ্যমে রাজনীতি করেছে। খুনী সংগঠন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা এবার প্রকাশ্যে এসে রাজনীতি করছে। তাই আমরা সব সংগঠনের সঙ্গে তাদের আমন্ত্রণ জানায়নি। এরকম একটি ছাত্র সংগঠনকে দাওয়াত জানানো মানে হলো গোপন রাজনীতিকে প্রাসঙ্গিক করে গড়ে তোলা। তাদের রাজনীতির ধরণের কারণে এই সংগঠনটিকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণা করে। গত ৫ আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর খুনী ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে মিলেমিশে রাজনীতি করে এখন প্রকাশ্যে এসেছে।
নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ এর জন্য একটি সংগঠন থেকে প্রতিনিধি নেয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধি দেখা করতে পারবে। একটা মাত্র সংগঠন সব শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি করতে পারেনা। সব সংগঠনকে আমন্ত্রণ না জানিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধির সঙ্গে সাক্ষাৎ এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
মানববন্ধনে জবি ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, ফ্যাসিস্ট সংগঠন আওয়ামী লীগ দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠিয়ে ও তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছিলো। খুনি হাসিনা পুরো দেশকে একটি বৃহৎ কারাগারে পরিণত করেছিলো। জবি ছাত্রদলের সহ-সভাপতি রাসেল, রানা, আল আমিনের পরিবার আহাজারি করছে। আমরা তাদের ফেরত চাই। তাদের ফেরত না পাওয়া জন্য আমরা রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে যাবো।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি কাজী জিয়া উদ্দিন বাসেত,১ নং সহ সভাপতি আজিমুল হাসান চৌধুরী, সহ-সভাপতি ইব্রাহিম কবির মিঠু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্লত পাটোয়ারী, মেহেদী হাসান হিমেল, মো. মাহমুদুল হাসান খান,সুমন সর্দার, জাফর আহম্মেদ, নজরুল ইসলাম মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল আরেফিন, প্রচার সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুমি, দপ্তর সম্পাদক সাখাওয়াতুল ইসলাম খান পরাগসহ শাখা ছাত্রদলের অসংখ্য নেতাকর্মী।
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
শিবিরকে ইঙ্গিত করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ‘গোপন সংগঠনের রাজনীতিকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ঘৃণা করে।’
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন নাছির।
নাছির উদ্দীন বলেন, আমরা ক্রিয়াশীল ছাত্রসমাজের ২৮ টি সংগঠনকে আমন্ত্রণ দিয়েছিলাম সভার জন্য। কিন্তু বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দাওয়াত দিইনি কারণ তারা তাদের নিজেদের রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন মনে করে না। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যারা দেখা করেছেন তা শিষ্টাচার বহির্ভূত বলে আমরা মনে করি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির শিবিরকে ইঙ্গিত করে বলেন, আরেকটি সংগঠনকে দাওয়াত দিইনি বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এই ছাত্র সংগঠনটি অতীতে গোপন আতাতের মাধ্যমে রাজনীতি করেছে। খুনী সংগঠন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা এবার প্রকাশ্যে এসে রাজনীতি করছে। তাই আমরা সব সংগঠনের সঙ্গে তাদের আমন্ত্রণ জানায়নি। এরকম একটি ছাত্র সংগঠনকে দাওয়াত জানানো মানে হলো গোপন রাজনীতিকে প্রাসঙ্গিক করে গড়ে তোলা। তাদের রাজনীতির ধরণের কারণে এই সংগঠনটিকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণা করে। গত ৫ আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর খুনী ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে মিলেমিশে রাজনীতি করে এখন প্রকাশ্যে এসেছে।
নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ এর জন্য একটি সংগঠন থেকে প্রতিনিধি নেয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধি দেখা করতে পারবে। একটা মাত্র সংগঠন সব শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি করতে পারেনা। সব সংগঠনকে আমন্ত্রণ না জানিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধির সঙ্গে সাক্ষাৎ এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
মানববন্ধনে জবি ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, ফ্যাসিস্ট সংগঠন আওয়ামী লীগ দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠিয়ে ও তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছিলো। খুনি হাসিনা পুরো দেশকে একটি বৃহৎ কারাগারে পরিণত করেছিলো। জবি ছাত্রদলের সহ-সভাপতি রাসেল, রানা, আল আমিনের পরিবার আহাজারি করছে। আমরা তাদের ফেরত চাই। তাদের ফেরত না পাওয়া জন্য আমরা রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে যাবো।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি কাজী জিয়া উদ্দিন বাসেত,১ নং সহ সভাপতি আজিমুল হাসান চৌধুরী, সহ-সভাপতি ইব্রাহিম কবির মিঠু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্লত পাটোয়ারী, মেহেদী হাসান হিমেল, মো. মাহমুদুল হাসান খান,সুমন সর্দার, জাফর আহম্মেদ, নজরুল ইসলাম মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল আরেফিন, প্রচার সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুমি, দপ্তর সম্পাদক সাখাওয়াতুল ইসলাম খান পরাগসহ শাখা ছাত্রদলের অসংখ্য নেতাকর্মী।