alt

বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা যাবে না’: আমীর খসরু

মাইনাস টু’র আশায় যারা, তারা কখনো সফল হবে না

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বিরাজনীতিকরণের মনগড়া তত্ত্ব দিয়ে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব নয়। শুক্রবার বিকেলে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “যারা ‘মাইনাস টু’-এর মতো মনগড়া তত্ত্ব নিয়ে আশায় থাকে, তাদের সেই আশা কখনো পূরণ হবে না। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আজ অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী ও নেতা। তাদের জনপ্রিয়তা এবং দলের ভিত্তি এত মজবুত যে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা অসম্ভব।

আমীর খসরু বলেন, “২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন সরকার, এমনকি এরশাদও মাইনাস টু তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এখন সেই পুরনো তত্ত্ব দিয়ে বিএনপিকে দমন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ এসব ষড়যন্ত্রের জবাব দেবে। বাংলাদেশের মানুষ বিএনপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তনের অপেক্ষায় রয়েছে।”

তিনি উল্লেখ করেন, “বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা। সেজন্য প্রথম পদক্ষেপ হবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্বাচন দিয়ে শুরু হবে রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক সংস্কারের প্রক্রিয়া।”

গত ১৬ বছরের প্রবাসী আন্দোলনের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন আমীর খসরু। তিনি জানান, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কয়েকজন নেতাকর্মী দেশে ফিরেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাঈদ এবং আরও কয়েকজন।

তিনি বলেন, “এই নেতারা গত ১৬ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউজ, ক্যাপিটাল হিল এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে প্রতিবাদ করেছেন। এই মানুষগুলোকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। তাদের পরিবারের অনেক সদস্য নির্যাতিত হয়েছেন, অনেকে সন্তান হারিয়েছেন। তাদের ত্যাগ বিএনপির আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করেছে।”

জুলাই-অগাস্টের গণআন্দোলনের পটভূমি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আমীর খসরু বলেন, “এই আন্দোলন একদিনে আসেনি। এটি গত ১৬ বছরের লক্ষাধিক মানুষের ত্যাগের ফসল। যারা দেশে ফিরেছেন, তাদের মতো অনেকে বিদেশে থেকেও আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। তাদের অবদান ছাড়া এই আন্দোলন সম্ভব ছিল না।”

তিনি বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা এবং মনগড়া তত্ত্বের নিন্দা জানিয়ে বলেন, “গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের সংগ্রাম চলবে। বিএনপি জনগণের সঙ্গে ছিল, আছে এবং থাকবে। জনগণের সমর্থনে বাংলাদেশে একটি নতুন গণতান্ত্রিক অধ্যায় সূচিত হবে।”

এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামসহ দলের অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি নেতা বলেন, “রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক সংস্কার ছাড়া গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর হবে না। আমরা সেই সংস্কারের পথে হাঁটছি, যার মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা হবে। বিএনপি অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় এখন আরও ঐক্যবদ্ধ এবং শক্তিশালী।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করছে। আমরা সেই লড়াইয়ে জনগণের পাশে আছি এবং থাকব।”

শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি শেষে বিএনপির নেতারা পুনর্বার জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন এবং সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

ছবি

নির্বাচনের আগে সরকারের ‘বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে’: আমীর খসরু

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক: কয়েকজন উপদেষ্টাকে নিয়ে আপত্তি জামায়াতের, অভিযোগ আছে এনসিপিরও

ছবি

গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম

ছবি

বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ দাবি বিএনপির আমীর খসরুর

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপি ও জামায়াতের বৈঠক বিকালে

ছবি

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাঙচুরের পর তালা

ছবি

অন্তর্বর্তীকে ‘তত্ত্বাবধায়কে’ রূপ দেয়ার দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে জানালো বিএনপি

ছবি

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি প্রতিনিধি দলের বৈঠক

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি প্রতিনিধি দলের বৈঠক

ছবি

ঢাকায় নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ১৩১

বগুড়ায় সারজিস আলমের গাড়িবহরে ককটেল হামলা

ছবি

সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিএনপি মহাসচিবের আহ্বান

ছবি

বগুড়ায় এনসিপির সমন্বয় সভাস্থলে ককটেল হামলা, দুইটি বিস্ফোরণ

ছবি

নির্বাচনকেন্দ্রিক আইনশৃঙ্খলা: নির্বাচন আয়োজনের উপযুক্ত পরিবেশ আছে ইসি সচিব

ছবি

আওয়ামী লীগের আগে স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়া উচিত : বুলু

ছবি

ফরিদপুরে সংঘর্ষের অভিযোগে মুখোমুখি এ কে আজাদ ও নায়াব ইউসুফ

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণে উদ্যোগ নেবে বিএনপি: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

ছবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আট দিন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব

নোয়াখালীর সদরের নেওয়াজ পুরে -বিএনপি জামাত সংঘর্ষ,আহত অন্তত ৪০ জন

নির্বাচন কমিশন ‘চার ভাগ’ হয়ে গেছে, গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা ও দুর্নীতিমুক্ত ইসি না হলে ভোটে যাবে না এনসিপি

জুলাই সনদে সইয়ের পরও রাজপথে: ব্যাখ্যা জামায়াতের

জামায়াতের ‘পিআর আন্দোলন’ রাজনৈতিক প্রতারণা: নাহিদ ইসলাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড: জনগণ ‘পরিকল্পিত’ বলে বিশ্বাস করছে বললেন ফখরুল

জুলাই সনদে আইনি ভিত্তি নিশ্চিত না হওয়ায় সই করেনি এনসিপি

ছবি

সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্যে ক্ষুব্ধ নাহিদ ইসলাম, ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান এনসিপির

ছবি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

ছবি

জুলাই সনদ দিয়ে রাজনীতিতে নতুন অধ্যায়ের শুরু: ফখরুল

ছবি

জুলাই সনদ: বাস্তবায়নে দেরি হলে রাজনৈতিক সংকটের ঝুঁকি দেখছে জামায়াত

ছবি

কিছু দল ‘ঐকমত্যের’ নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে একটি ‘কাগজে’ সই করছে: নাহিদ ইসলাম

ছবি

জুলাই সনদে সই না করার সিদ্ধান্ত এনসিপির

ছবি

আমলাতন্ত্র চলবে না, প্রয়োজনে ডিসি অফিস ঘেরাও করবেন: মির্জা ফখরুল

জুলাই সনদ সইয়ে অনিশ্চয়তা: সিপিবি, এনসিপি, গণফোরামের আপত্তি

ছবি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতৃত্বকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মুহাম্মদ ইউনুস

ছবি

সংশোধিত খসড়া না পেলে জুলাই সনদে সই করবে না বাম ধারার চার দল

ছবি

জাতির কাছে সব কিছু স্পষ্ট করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আহ্বান এনসিপি’র সদস্য সচিব আখতার হোসেনের

ছবি

‘প্রতিরক্ষা বাহিনীর ভারসাম্য নষ্ট হলে রাষ্ট্র ঝুঁকিতে পড়বে’ — প্রধান উপদেষ্টাকে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদের সতর্কবার্তা

tab

বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা যাবে না’: আমীর খসরু

মাইনাস টু’র আশায় যারা, তারা কখনো সফল হবে না

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বিরাজনীতিকরণের মনগড়া তত্ত্ব দিয়ে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব নয়। শুক্রবার বিকেলে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “যারা ‘মাইনাস টু’-এর মতো মনগড়া তত্ত্ব নিয়ে আশায় থাকে, তাদের সেই আশা কখনো পূরণ হবে না। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আজ অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী ও নেতা। তাদের জনপ্রিয়তা এবং দলের ভিত্তি এত মজবুত যে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা অসম্ভব।

আমীর খসরু বলেন, “২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন সরকার, এমনকি এরশাদও মাইনাস টু তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এখন সেই পুরনো তত্ত্ব দিয়ে বিএনপিকে দমন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু জনগণ এসব ষড়যন্ত্রের জবাব দেবে। বাংলাদেশের মানুষ বিএনপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তনের অপেক্ষায় রয়েছে।”

তিনি উল্লেখ করেন, “বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা। সেজন্য প্রথম পদক্ষেপ হবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্বাচন দিয়ে শুরু হবে রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক সংস্কারের প্রক্রিয়া।”

গত ১৬ বছরের প্রবাসী আন্দোলনের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন আমীর খসরু। তিনি জানান, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কয়েকজন নেতাকর্মী দেশে ফিরেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাঈদ এবং আরও কয়েকজন।

তিনি বলেন, “এই নেতারা গত ১৬ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায় বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউজ, ক্যাপিটাল হিল এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে প্রতিবাদ করেছেন। এই মানুষগুলোকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। তাদের পরিবারের অনেক সদস্য নির্যাতিত হয়েছেন, অনেকে সন্তান হারিয়েছেন। তাদের ত্যাগ বিএনপির আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করেছে।”

জুলাই-অগাস্টের গণআন্দোলনের পটভূমি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আমীর খসরু বলেন, “এই আন্দোলন একদিনে আসেনি। এটি গত ১৬ বছরের লক্ষাধিক মানুষের ত্যাগের ফসল। যারা দেশে ফিরেছেন, তাদের মতো অনেকে বিদেশে থেকেও আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। তাদের অবদান ছাড়া এই আন্দোলন সম্ভব ছিল না।”

তিনি বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা এবং মনগড়া তত্ত্বের নিন্দা জানিয়ে বলেন, “গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের সংগ্রাম চলবে। বিএনপি জনগণের সঙ্গে ছিল, আছে এবং থাকবে। জনগণের সমর্থনে বাংলাদেশে একটি নতুন গণতান্ত্রিক অধ্যায় সূচিত হবে।”

এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামসহ দলের অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি নেতা বলেন, “রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক সংস্কার ছাড়া গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর হবে না। আমরা সেই সংস্কারের পথে হাঁটছি, যার মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করা হবে। বিএনপি অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় এখন আরও ঐক্যবদ্ধ এবং শক্তিশালী।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করছে। আমরা সেই লড়াইয়ে জনগণের পাশে আছি এবং থাকব।”

শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি শেষে বিএনপির নেতারা পুনর্বার জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন এবং সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

back to top