জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্রজনতা’র শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’র হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় এক প্রতিবাদ মিছিল শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দুই সংগঠনের নেতারাই দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে।
নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী বলেছেন, “ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে তাল মিলিয়ে যারা দ্রুত নির্বাচন চায়, তারা এই হামলার পেছনে রয়েছে। আপনারা লাশের রাজনীতি বন্ধ করুন। বাংলাদেশে আর কোনো লাশের রাজনীতি চলবে না।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘‘১৯৭২ সালের সংবিধানে সব জাতিকে বাঙালি হিসেবে অভিহিত করে তাদের অধিকার হরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, “আজকের হামলার পেছনেও ‘বাঙালি’ স্লোগান ব্যবহার হয়েছে। অথচ গত ৫ অগাস্ট এই স্লোগানকে স্থায়ীভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ছাত্র-জনতা।”
সম্প্রতি নবম-দশম শ্রেণির একটি বইয়ে ‘আদিবাসী’ শব্দ যুক্ত থাকা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’ এই চিত্রকর্ম সরানোর দাবিতে এনসিটিবি ঘেরাও করে। এর জবাবে ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্রজনতা’ বুধবার পাঠ্যপুস্তক ভবন ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানায়। তবে তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’র সদস্যরা লাঠিপেটা করে আহত করে নয়জনকে।
নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “এই হামলার দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে এবং তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র সারজিস আলম বলেন, “এ ধরনের হামলা আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষত প্রকাশ করে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।”
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্রজনতা’র শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’র হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় এক প্রতিবাদ মিছিল শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দুই সংগঠনের নেতারাই দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে।
নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী বলেছেন, “ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে তাল মিলিয়ে যারা দ্রুত নির্বাচন চায়, তারা এই হামলার পেছনে রয়েছে। আপনারা লাশের রাজনীতি বন্ধ করুন। বাংলাদেশে আর কোনো লাশের রাজনীতি চলবে না।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘‘১৯৭২ সালের সংবিধানে সব জাতিকে বাঙালি হিসেবে অভিহিত করে তাদের অধিকার হরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, “আজকের হামলার পেছনেও ‘বাঙালি’ স্লোগান ব্যবহার হয়েছে। অথচ গত ৫ অগাস্ট এই স্লোগানকে স্থায়ীভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ছাত্র-জনতা।”
সম্প্রতি নবম-দশম শ্রেণির একটি বইয়ে ‘আদিবাসী’ শব্দ যুক্ত থাকা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’ এই চিত্রকর্ম সরানোর দাবিতে এনসিটিবি ঘেরাও করে। এর জবাবে ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্রজনতা’ বুধবার পাঠ্যপুস্তক ভবন ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানায়। তবে তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ‘স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি’র সদস্যরা লাঠিপেটা করে আহত করে নয়জনকে।
নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, “এই হামলার দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে এবং তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র সারজিস আলম বলেন, “এ ধরনের হামলা আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষত প্রকাশ করে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।”