ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে অবস্থান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে ভালো।”
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “অনেকে আমাকে ভুল বোঝে যে, আমি এত নির্বাচন নির্বাচন করি কেন। বিশেষ করে ছাত্ররাও প্রশ্ন তোলে। কারণ একটাই— আমরা বিশ্বাস করি, যেকোনো নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে ভালো। কারণ, তখন আমার অ্যাক্সেস থাকে, আমি কথা বলতে পারি। কিন্তু এখন আমার সেই জায়গাটা নেই।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচন হলে দেশের সমস্যাগুলো কমে যাবে। একটি নির্বাচিত সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো ঠিকমতো বসতে পারেনি, তাদের আত্মবিশ্বাসও কম। জনগণের ভাষা বোঝার ক্ষমতা নির্বাচিত সরকারের বেশি থাকে।”
ফখরুল বলেন, বিএনপি এখনই তড়িঘড়ি নির্বাচন চায় না, তবে ন্যূনতম কিছু সংস্কার করে নির্বাচন হলে সমস্যাগুলোর অনেকটাই সমাধান হবে।আমাদের প্রধান উপদেষ্টা (ড. ইউনূস) খুব শিগগিরই সংস্কার নিয়ে আলোচনা করবেন বলে বিশ্বাস করি। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা সমাধানে পৌঁছাতে চাই।”
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সরকার মাত্র কয়েক মাস হলো দায়িত্ব নিয়েছে, অথচ সবাই এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। হ্যাঁ, তারা ভুল করছে, ভুল করবেই, কারণ তারা রাজনীতি করেনি, বোঝেও না। তাই তাদের সময় দেওয়া উচিত।”
জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী ও জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আবদুস সালাম।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, গবেষক মাহাদী আমিন, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, শিক্ষানুরাগী আফরোজা খানম রীতা, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী, শিক্ষক নেতা জাকির হোসেন প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে অবস্থান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে ভালো।”
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “অনেকে আমাকে ভুল বোঝে যে, আমি এত নির্বাচন নির্বাচন করি কেন। বিশেষ করে ছাত্ররাও প্রশ্ন তোলে। কারণ একটাই— আমরা বিশ্বাস করি, যেকোনো নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে ভালো। কারণ, তখন আমার অ্যাক্সেস থাকে, আমি কথা বলতে পারি। কিন্তু এখন আমার সেই জায়গাটা নেই।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচন হলে দেশের সমস্যাগুলো কমে যাবে। একটি নির্বাচিত সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো ঠিকমতো বসতে পারেনি, তাদের আত্মবিশ্বাসও কম। জনগণের ভাষা বোঝার ক্ষমতা নির্বাচিত সরকারের বেশি থাকে।”
ফখরুল বলেন, বিএনপি এখনই তড়িঘড়ি নির্বাচন চায় না, তবে ন্যূনতম কিছু সংস্কার করে নির্বাচন হলে সমস্যাগুলোর অনেকটাই সমাধান হবে।আমাদের প্রধান উপদেষ্টা (ড. ইউনূস) খুব শিগগিরই সংস্কার নিয়ে আলোচনা করবেন বলে বিশ্বাস করি। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা সমাধানে পৌঁছাতে চাই।”
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সরকার মাত্র কয়েক মাস হলো দায়িত্ব নিয়েছে, অথচ সবাই এত ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। হ্যাঁ, তারা ভুল করছে, ভুল করবেই, কারণ তারা রাজনীতি করেনি, বোঝেও না। তাই তাদের সময় দেওয়া উচিত।”
জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী ও জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আবদুস সালাম।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, গবেষক মাহাদী আমিন, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, শিক্ষানুরাগী আফরোজা খানম রীতা, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজী, শিক্ষক নেতা জাকির হোসেন প্রমুখ।