আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকা না থাকার বিষয়ে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, “আমি বলেছি যে, জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং গণতান্ত্রিক নিয়ম-কানুন মেনে চলি। কোন দল নিষিদ্ধ হবে বা থাকবে, তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা জনগণের, আমাদের নয়।”
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে বিএনপি আছে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “এটা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কোনো পক্ষ-বিপক্ষে নেই।”
সংখ্যানুপাতিক ভোটের বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা একেবারেই এর বিরোধী। বাংলাদেশের জনগণ এতে অভ্যস্ত নয়, তাই এ ব্যবস্থা সমর্থন করতে পারি না।”
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি রাজনৈতিকভাবে দেশকে আরও ভঙ্গুর করার পরিকল্পনা ছাড়া কিছু নয়। যত দ্রুত জাতীয় নির্বাচন হবে, ততই রাজনীতি স্বাভাবিক হবে এবং স্থিতিশীলতা ফিরবে।”
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন কেন জরুরি—তা ব্যাখ্যা করে ফখরুল বলেন, “নির্বাচনের মাধ্যমে স্থিতিশীলতা ও সুশাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন দেশে সুশাসনের অভাব প্রকট, যা অর্থনীতি থেকে শিক্ষাব্যবস্থা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে।”
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকা না থাকার বিষয়ে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, “আমি বলেছি যে, জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং গণতান্ত্রিক নিয়ম-কানুন মেনে চলি। কোন দল নিষিদ্ধ হবে বা থাকবে, তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা জনগণের, আমাদের নয়।”
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে বিএনপি আছে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “এটা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কোনো পক্ষ-বিপক্ষে নেই।”
সংখ্যানুপাতিক ভোটের বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা একেবারেই এর বিরোধী। বাংলাদেশের জনগণ এতে অভ্যস্ত নয়, তাই এ ব্যবস্থা সমর্থন করতে পারি না।”
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অবস্থান জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি রাজনৈতিকভাবে দেশকে আরও ভঙ্গুর করার পরিকল্পনা ছাড়া কিছু নয়। যত দ্রুত জাতীয় নির্বাচন হবে, ততই রাজনীতি স্বাভাবিক হবে এবং স্থিতিশীলতা ফিরবে।”
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জাতীয় নির্বাচন কেন জরুরি—তা ব্যাখ্যা করে ফখরুল বলেন, “নির্বাচনের মাধ্যমে স্থিতিশীলতা ও সুশাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন দেশে সুশাসনের অভাব প্রকট, যা অর্থনীতি থেকে শিক্ষাব্যবস্থা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে।”