সাত বছর পর বর্ধিত সভা করতে যাচ্ছে বিএনপি। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি এই সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর লো মেরিডিয়ান হোটেলে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বর্ধিত সভা হয়েছিল। এর তিন দিন পর, ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি দুর্নীতি মামলায় সাজা পেয়ে কারাগারে যান। ওই বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে অংশ নেয় বিএনপি। তবে কারচুপির অভিযোগ এনে তারা নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে নতুন নির্বাচনের দাবি জানায়।
রোববার বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে রিজভী জানান, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ও মনোনয়নের জন্য বিবেচিত ব্যক্তিরা বর্ধিত সভায় উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া জাতীয় স্থায়ী কমিটি, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, জেলা, উপজেলা, থানা ও পৌর কমিটির নেতারা সভায় অংশ নেবেন। বিএনপির ১১টি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরাও সভায় থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা ছিল, তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ের নেতারা একত্র হয়ে আলোচনা করবেন। এক মহাআন্দোলন শেষ করে আমরা এই সভা করতে যাচ্ছি।’
বর্ধিত সভার বাস্তবায়নের জন্য ২৭ সদস্যের কমিটি এবং ছয়টি উপকমিটি (ব্যবস্থাপনা, অভ্যর্থনা, আপ্যায়ন, শৃঙ্খলা, মিডিয়া ও চিকিৎসা সেবা) গঠন করা হয়েছে। সভার স্থান নির্ধারিত হলে পরে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান রিজভী।
বর্ধিত সভাটি বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের বিকল্প কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এটি কাউন্সিলের বিকল্প নয়। আন্দোলন বা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে তৃণমূলের মতামত জানার জন্য বর্ধিত সভা হয়ে থাকে। দলীয় নেতৃবৃন্দ তৃণমূলের ভাবনাগুলো শুনবেন, সে উদ্দেশ্যেই এই সভা।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু এবং কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাত বছর পর বর্ধিত সভা করতে যাচ্ছে বিএনপি। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি এই সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর লো মেরিডিয়ান হোটেলে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বর্ধিত সভা হয়েছিল। এর তিন দিন পর, ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি দুর্নীতি মামলায় সাজা পেয়ে কারাগারে যান। ওই বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে অংশ নেয় বিএনপি। তবে কারচুপির অভিযোগ এনে তারা নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে নতুন নির্বাচনের দাবি জানায়।
রোববার বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে রিজভী জানান, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ও মনোনয়নের জন্য বিবেচিত ব্যক্তিরা বর্ধিত সভায় উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া জাতীয় স্থায়ী কমিটি, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, জেলা, উপজেলা, থানা ও পৌর কমিটির নেতারা সভায় অংশ নেবেন। বিএনপির ১১টি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরাও সভায় থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা ছিল, তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ের নেতারা একত্র হয়ে আলোচনা করবেন। এক মহাআন্দোলন শেষ করে আমরা এই সভা করতে যাচ্ছি।’
বর্ধিত সভার বাস্তবায়নের জন্য ২৭ সদস্যের কমিটি এবং ছয়টি উপকমিটি (ব্যবস্থাপনা, অভ্যর্থনা, আপ্যায়ন, শৃঙ্খলা, মিডিয়া ও চিকিৎসা সেবা) গঠন করা হয়েছে। সভার স্থান নির্ধারিত হলে পরে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান রিজভী।
বর্ধিত সভাটি বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের বিকল্প কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এটি কাউন্সিলের বিকল্প নয়। আন্দোলন বা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে তৃণমূলের মতামত জানার জন্য বর্ধিত সভা হয়ে থাকে। দলীয় নেতৃবৃন্দ তৃণমূলের ভাবনাগুলো শুনবেন, সে উদ্দেশ্যেই এই সভা।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু এবং কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।