জুলাই-আগস্টের গণহত্যা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলন চলাকালীন জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৬ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে তাদের বিষয়ে শুনানি হবে।
এর মধ্যে ১১ জন মন্ত্রী হলেন, আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, আমির হোসেন আমু, শাজাহান খান, কামরুল ইসলাম, লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, আব্দুর রাজ্জাক, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী ও ডা. দীপু মনি।
অন্যান্য আসামির মধ্যে আরও আছেন সাবেক ১ জন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ২ জন উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী। সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
এর আগে, এই ১৬ জনের মধ্যে ৯ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে ওই দিন ১৩ জনকে কারাগারে পাঠান চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সেদিন চিফ প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনালের কাছে আসামিদের বিরুদ্ধে সব প্রমাণ জমা দেওয়ার জন্য দুই মাসের সময় চাওয়া হয়। তবে আদালত এক মাস সময় দেন। সে অনুযায়ী আসামিদের বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের দিন আজ মঙ্গলবার।
আদালতের নির্দেশে গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুবালে হাজির করা হয় বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাত জন মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, ডা. দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, শাজাহান খান ও গোলাম দস্তগীর গাজীকে।
এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুই উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও কামাল আহমেদ মজুমদার এবং আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলমকে।
জুলাই-আগস্টের গণহত্যা
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলন চলাকালীন জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ১১ মন্ত্রীসহ ১৬ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে তাদের বিষয়ে শুনানি হবে।
এর মধ্যে ১১ জন মন্ত্রী হলেন, আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, আমির হোসেন আমু, শাজাহান খান, কামরুল ইসলাম, লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, আব্দুর রাজ্জাক, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী ও ডা. দীপু মনি।
অন্যান্য আসামির মধ্যে আরও আছেন সাবেক ১ জন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ২ জন উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী। সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
এর আগে, এই ১৬ জনের মধ্যে ৯ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে ওই দিন ১৩ জনকে কারাগারে পাঠান চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সেদিন চিফ প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনালের কাছে আসামিদের বিরুদ্ধে সব প্রমাণ জমা দেওয়ার জন্য দুই মাসের সময় চাওয়া হয়। তবে আদালত এক মাস সময় দেন। সে অনুযায়ী আসামিদের বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের দিন আজ মঙ্গলবার।
আদালতের নির্দেশে গত ১৮ নভেম্বর ট্রাইব্যুবালে হাজির করা হয় বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাত জন মন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, ডা. দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, শাজাহান খান ও গোলাম দস্তগীর গাজীকে।
এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুই উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও কামাল আহমেদ মজুমদার এবং আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলমকে।