খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী ছাত্র শিবির এবং নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থকদের দায়ী করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
বুধবার খুলনা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন ছাত্রদল নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া বলেন, “জাতীয়তাবাদী আদর্শে উদ্দীপ্ত শিক্ষার্থীসহ আরও কিছু শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার উদ্দেশ্যে চিহ্নিত ও তালিকাভুক্ত করে হামলা চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রশিবিরের গুপ্ত কর্মী এবং নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থকরাই এই হামলার পেছনে রয়েছে। তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মিছিল করে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে।”
মঙ্গলবার কুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন এবং পাঁচজনকে আটক করা হয়। সংঘর্ষ ক্যাম্পাসের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা ছাত্রদলের পক্ষে এবং সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রশিবিরের সমর্থকরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে যোগ দেন। এতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বুধবার সকাল থেকে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহল দিতে দেখা যায়। তবে ক্যাম্পাসে কোনো ক্লাস বা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া বলেন, “গতকালের ঘটনা একটি চরম অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনা। আমরা আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি এবং এই সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এই হামলার সাথে জড়িত সকলকে বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি করছি।”
তিনি আরও বলেন, “ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের বয়ান এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও প্রমাণ অনুযায়ী, এই ঘটনার সূত্রপাত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মিছিল থেকে। মিছিলকারীরা ছাত্রদল সমর্থক তিন শিক্ষার্থীর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এরপরই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।”
ছাত্রদল নেতা আরও দাবি করেন, “এই ঘটনায় জড়িত স্থানীয় কিছু দলীয় কর্মীকে ইতিমধ্যে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাদের কেউই ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত নন। ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কখনওই এমন হামলার নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী ছাত্র শিবির এবং নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থকদের দায়ী করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
বুধবার খুলনা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন ছাত্রদল নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া বলেন, “জাতীয়তাবাদী আদর্শে উদ্দীপ্ত শিক্ষার্থীসহ আরও কিছু শিক্ষার্থীকে হেনস্তা করার উদ্দেশ্যে চিহ্নিত ও তালিকাভুক্ত করে হামলা চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রশিবিরের গুপ্ত কর্মী এবং নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থকরাই এই হামলার পেছনে রয়েছে। তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মিছিল করে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে।”
মঙ্গলবার কুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন এবং পাঁচজনকে আটক করা হয়। সংঘর্ষ ক্যাম্পাসের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা ছাত্রদলের পক্ষে এবং সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রশিবিরের সমর্থকরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে যোগ দেন। এতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
বুধবার সকাল থেকে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহল দিতে দেখা যায়। তবে ক্যাম্পাসে কোনো ক্লাস বা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে আবু আফসান মো. ইয়াহিয়া বলেন, “গতকালের ঘটনা একটি চরম অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনা। আমরা আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি এবং এই সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এই হামলার সাথে জড়িত সকলকে বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি করছি।”
তিনি আরও বলেন, “ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের বয়ান এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও প্রমাণ অনুযায়ী, এই ঘটনার সূত্রপাত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মিছিল থেকে। মিছিলকারীরা ছাত্রদল সমর্থক তিন শিক্ষার্থীর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এরপরই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।”
ছাত্রদল নেতা আরও দাবি করেন, “এই ঘটনায় জড়িত স্থানীয় কিছু দলীয় কর্মীকে ইতিমধ্যে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাদের কেউই ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত নন। ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কখনওই এমন হামলার নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”