বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সংস্কারের গল্প শুনিয়ে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হলো নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
বুধবার বিকেলে নোয়াখালীর মাইজদীর জেলা জজ আদালত সড়কে বিএনপির আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখা, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি এবং দ্রুত নির্বাচনী রূপরেখা ঘোষণাসহ বিভিন্ন দাবিতে এ কর্মসূচি পালন করে জেলা বিএনপি।
আমীর খসরু বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যদি মনে করে তারা নির্বাচিত সরকারের জায়গায় অধিষ্ঠিত হয়েছে, তাহলে সেটি হবে বড় ভুল। তাদের দায়িত্ব কেবল নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়, তারা যেন পরিষ্কারভাবে বেরিয়ে আসে। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চাইলে এখনই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।’
সংস্কার নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া সাত বছর আগে এবং তারেক রহমান দেড় বছর আগে ৩১ দফা সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছেন। নতুন গল্প শোনার দরকার নেই। যদি সত্যিই সংস্কারের প্রয়োজন হয়, তাহলে তা আগামী নির্বাচিত সংসদে আলোচনার জন্য উত্থাপন করা যেতে পারে।’
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘তাদের কথাবার্তা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে, তারা নিরপেক্ষ নন। জনগণের মনে সন্দেহ তৈরি হলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়া থেকে আমাদের সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর। প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমানসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সংস্কারের গল্প শুনিয়ে সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হলো নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
বুধবার বিকেলে নোয়াখালীর মাইজদীর জেলা জজ আদালত সড়কে বিএনপির আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখা, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি এবং দ্রুত নির্বাচনী রূপরেখা ঘোষণাসহ বিভিন্ন দাবিতে এ কর্মসূচি পালন করে জেলা বিএনপি।
আমীর খসরু বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যদি মনে করে তারা নির্বাচিত সরকারের জায়গায় অধিষ্ঠিত হয়েছে, তাহলে সেটি হবে বড় ভুল। তাদের দায়িত্ব কেবল নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়, তারা যেন পরিষ্কারভাবে বেরিয়ে আসে। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চাইলে এখনই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।’
সংস্কার নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া সাত বছর আগে এবং তারেক রহমান দেড় বছর আগে ৩১ দফা সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছেন। নতুন গল্প শোনার দরকার নেই। যদি সত্যিই সংস্কারের প্রয়োজন হয়, তাহলে তা আগামী নির্বাচিত সংসদে আলোচনার জন্য উত্থাপন করা যেতে পারে।’
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘তাদের কথাবার্তা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে, তারা নিরপেক্ষ নন। জনগণের মনে সন্দেহ তৈরি হলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়া থেকে আমাদের সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহবুব আলমগীর। প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমানসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।