জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, নির্বাচনের আগে কোনো সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া উচিত নয়। একইসঙ্গে, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত না হলে তার দল নির্বাচনে অংশ নেবে না।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাতীয় শ্রমিক পার্টির যৌথ সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জিএম কাদের বলেন, "আমরা নির্বাচনে যাব নির্বাচনের পরিস্থিতি দেখে। যদি ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ না থাকে, যদি একতরফা নির্বাচন হয়, তাহলে কারো নির্বাচনের বৈধতা দিতে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাবে না।”
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে জাতীয় পার্টিকে সংস্কার উদ্যোগে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, "সংস্কার বিষয়ে সরকার আমাদের ডাকেনি, আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। যদি আলোচনা হয়, তাহলে আমরা বলব- সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রকাশ করুন। নির্বাচনের পর যে দল সরকার গঠন করবে, তারাই সংস্কারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এখনই সংস্কারে হাত না দেওয়াটাই আমাদের পরামর্শ।”
সরকারের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও প্রতিহিংসার রাজনীতি প্ররোচিত করার অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, "এখন মনে হচ্ছে ঘৃণা আর প্রতিহিংসা বাড়ানোই যেন সরকারের ধর্ম হয়ে গেছে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কারা লড়বে, আর কারা ফ্যাসিবাদের দোসর হবে- তা তারাই ঠিক করছে।”
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, "সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা কমে গেছে। নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে সকলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে হবে।”
যৌথসভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় শ্রমিক পার্টির নির্বাহী কমিটির সভাপতি কাজী মেফতাহ উদ্দিন জসীম, আর সাধারণ সম্পাদক শেখ মো. শান্তর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য শেরীফা কাদের।
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, নির্বাচনের আগে কোনো সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া উচিত নয়। একইসঙ্গে, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত না হলে তার দল নির্বাচনে অংশ নেবে না।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাতীয় শ্রমিক পার্টির যৌথ সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জিএম কাদের বলেন, "আমরা নির্বাচনে যাব নির্বাচনের পরিস্থিতি দেখে। যদি ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ না থাকে, যদি একতরফা নির্বাচন হয়, তাহলে কারো নির্বাচনের বৈধতা দিতে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাবে না।”
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে জাতীয় পার্টিকে সংস্কার উদ্যোগে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, "সংস্কার বিষয়ে সরকার আমাদের ডাকেনি, আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। যদি আলোচনা হয়, তাহলে আমরা বলব- সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রকাশ করুন। নির্বাচনের পর যে দল সরকার গঠন করবে, তারাই সংস্কারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এখনই সংস্কারে হাত না দেওয়াটাই আমাদের পরামর্শ।”
সরকারের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও প্রতিহিংসার রাজনীতি প্ররোচিত করার অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, "এখন মনে হচ্ছে ঘৃণা আর প্রতিহিংসা বাড়ানোই যেন সরকারের ধর্ম হয়ে গেছে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কারা লড়বে, আর কারা ফ্যাসিবাদের দোসর হবে- তা তারাই ঠিক করছে।”
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, "সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা কমে গেছে। নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে সকলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে হবে।”
যৌথসভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় শ্রমিক পার্টির নির্বাহী কমিটির সভাপতি কাজী মেফতাহ উদ্দিন জসীম, আর সাধারণ সম্পাদক শেখ মো. শান্তর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য শেরীফা কাদের।