ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের অনুসারী ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীর মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে থানায় দুই পক্ষই অভিযোগ দিয়েছে।
কি ঘটেছিল?
বুধবার রাতে সারজিস আলম বসুন্ধরা এলাকায় আসার পর তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বাকবিতণ্ডা হয়। পরে ভিডিওসহ ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সারজিস সন্ধ্যা সাতটার দিকে বসুন্ধরায় এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আড্ডা দেন। রাত ১০টার পর ১৫ জন তরুণ সারজিসকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিলে দুই পক্ষের উত্তেজনা বাড়ে। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয় এবং সারজিস গাড়িতে উঠে চলে যান।
থানায় অভিযোগ ও পুলিশের বক্তব্য
ভাটারা থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘দুই পক্ষই থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দিয়েছে। তারা হামলা, মোবাইল ও টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ করেছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সারজিসের দাবি ও শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া
এ ঘটনায় নর্থ সাউথের সাবেক শিক্ষার্থী শাকিল নামে ছাত্রদলের একজন নেতা জড়িত দাবি করে সারজিস আলম বলেন, "উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরির জন্য এটা করা হয়েছে। তারা সর্বোচ্চ ১০-১২ জন ছিলেন, যাদের মধ্যে তিন-চারজন বাদে বাকিরা শিক্ষার্থীও নন। অন্যদিকে, আমার সঙ্গে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক থেকে দেড় শ শিক্ষার্থী ছিলেন।"
অন্যদিকে, কিছু শিক্ষার্থী দাবি করেছেন, এনসিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করার কারণে তাঁরা সারজিসকে বসুন্ধরায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর আলোচনা তীব্র হয়েছে। পুলিশ বলছে, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের অনুসারী ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীর মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে থানায় দুই পক্ষই অভিযোগ দিয়েছে।
কি ঘটেছিল?
বুধবার রাতে সারজিস আলম বসুন্ধরা এলাকায় আসার পর তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বাকবিতণ্ডা হয়। পরে ভিডিওসহ ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সারজিস সন্ধ্যা সাতটার দিকে বসুন্ধরায় এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আড্ডা দেন। রাত ১০টার পর ১৫ জন তরুণ সারজিসকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিলে দুই পক্ষের উত্তেজনা বাড়ে। একপর্যায়ে হাতাহাতি হয় এবং সারজিস গাড়িতে উঠে চলে যান।
থানায় অভিযোগ ও পুলিশের বক্তব্য
ভাটারা থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘দুই পক্ষই থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দিয়েছে। তারা হামলা, মোবাইল ও টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ করেছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সারজিসের দাবি ও শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া
এ ঘটনায় নর্থ সাউথের সাবেক শিক্ষার্থী শাকিল নামে ছাত্রদলের একজন নেতা জড়িত দাবি করে সারজিস আলম বলেন, "উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরির জন্য এটা করা হয়েছে। তারা সর্বোচ্চ ১০-১২ জন ছিলেন, যাদের মধ্যে তিন-চারজন বাদে বাকিরা শিক্ষার্থীও নন। অন্যদিকে, আমার সঙ্গে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক থেকে দেড় শ শিক্ষার্থী ছিলেন।"
অন্যদিকে, কিছু শিক্ষার্থী দাবি করেছেন, এনসিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করার কারণে তাঁরা সারজিসকে বসুন্ধরায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর আলোচনা তীব্র হয়েছে। পুলিশ বলছে, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।