বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম ‘গুমের’ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে চৌধুরী আলমের ছেলে আবু সাঈদ চৌধুরী এ অভিযোগ দায়ের করেন বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদ।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের ২৫ জুন সন্ধ্যায় ফার্মগেট সংলগ্ন ইন্দিরা রোডের কালিন্দি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে থেকে সাবেক সিটি কাউন্সিলর চৌধুরী আলমকে অপহরণ করা হয়।
অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন কর্নেল মো. মুজিবর, র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক পরে বরখাস্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল রিয়াজুল ইসলাম, মেজর এরশাদ, তৎকালীন র্যাব-২ এর উপ-অধিনায়ক খান মো. আকতারুজ্জামান এবং শেরেবাংলা নগর থানার তৎকালীন ওসি।
এছাড়া রয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন রতন, নিসার উদ্দিন আহমেদ কাজল, কিশোরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য ও বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের প্রধান নিয়ন্ত্রক আফজাল হোসেন, মহানগর বিজনেস অ্যাসোসিয়েটসের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান হুজুর, সেক্রেটারি আব্দুল বাসেত মাস্টার, ফুলবাড়ীয়া সুপার মার্কেটের সভাপতি শাহজাহান খান, বঙ্গ কমপ্লেক্স ফুলবাড়ীয়ার সভাপতি মো. শাহজাহান, মীর আল মামুন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম এবং ফুলবাড়ীয়া টার্মিনাল সংলগ্ন মার্কেটের উপ-পরিচালক ইসমাইল হোসেন বাচ্চু।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, এ ঘটনায় আরও অনেক অজ্ঞাত ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম ‘গুমের’ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে চৌধুরী আলমের ছেলে আবু সাঈদ চৌধুরী এ অভিযোগ দায়ের করেন বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদ।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের ২৫ জুন সন্ধ্যায় ফার্মগেট সংলগ্ন ইন্দিরা রোডের কালিন্দি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে থেকে সাবেক সিটি কাউন্সিলর চৌধুরী আলমকে অপহরণ করা হয়।
অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন কর্নেল মো. মুজিবর, র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক পরে বরখাস্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল রিয়াজুল ইসলাম, মেজর এরশাদ, তৎকালীন র্যাব-২ এর উপ-অধিনায়ক খান মো. আকতারুজ্জামান এবং শেরেবাংলা নগর থানার তৎকালীন ওসি।
এছাড়া রয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন রতন, নিসার উদ্দিন আহমেদ কাজল, কিশোরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য ও বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের প্রধান নিয়ন্ত্রক আফজাল হোসেন, মহানগর বিজনেস অ্যাসোসিয়েটসের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান হুজুর, সেক্রেটারি আব্দুল বাসেত মাস্টার, ফুলবাড়ীয়া সুপার মার্কেটের সভাপতি শাহজাহান খান, বঙ্গ কমপ্লেক্স ফুলবাড়ীয়ার সভাপতি মো. শাহজাহান, মীর আল মামুন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম এবং ফুলবাড়ীয়া টার্মিনাল সংলগ্ন মার্কেটের উপ-পরিচালক ইসমাইল হোসেন বাচ্চু।
অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, এ ঘটনায় আরও অনেক অজ্ঞাত ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন।