জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে নিজ এলাকায় যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনার মুখে পড়েছেন। এ বিষয়ে তাঁর দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা ব্যাখ্যা চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন। তার জবাবে সারজিস আলম জানিয়েছেন, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কল্পনা করলেও সেটি বাস্তবায়ন করতে হলে ধাপে ধাপে এগোতে হবে।
সারজিস আলম বলেন, “আমরা নতুন বন্দোবস্ত চাই। কিন্তু সেটি ছয় মাসের মধ্যে প্রয়োগ করলে ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে জামানত হারানোর সম্ভাবনা থাকবে। এটি সময়ের সঙ্গে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, তাঁর ব্যক্তিগতভাবে কয়েক লাখ টাকা খরচের সামর্থ্য নেই বলেই যে তাঁর পরিবার বা আত্মীয়স্বজনের সামর্থ্য নেই, বিষয়টি তেমন নয়। তাঁর পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ৫০ বছর আগেও ছিল, এখনও আছে।
সোমবার ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে সৈয়দপুরে পৌঁছে সড়কপথে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ যান সারজিস আলম। এরপর শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে জেলার বোদা, পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী উপজেলা সফর করেন। এ বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও প্রশ্ন তুলেছেন।
তাঁর গাড়িবহর প্রসঙ্গে সারজিস আলম জানান, বহরের অর্ধেকের বেশি গাড়ি আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে এসেছিল, যার ব্যয় তিনি বহন করেননি। বাকি ৫০টির মতো গাড়ির জন্য যে তিন লাখ টাকা ভাড়া লেগেছে, তা তাঁর পরিবারের সামর্থ্যের মধ্যেই ছিল।
আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হলে খরচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী সারজিস আলম বলেন, “শুধু আমার দাদা আমার জন্য যতটুকু রেখে গেছেন, সেটি দিয়েই আমি নির্বাচন করতে পারব, ইনশাআল্লাহ।”
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে নিজ এলাকায় যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনার মুখে পড়েছেন। এ বিষয়ে তাঁর দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা ব্যাখ্যা চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন। তার জবাবে সারজিস আলম জানিয়েছেন, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কল্পনা করলেও সেটি বাস্তবায়ন করতে হলে ধাপে ধাপে এগোতে হবে।
সারজিস আলম বলেন, “আমরা নতুন বন্দোবস্ত চাই। কিন্তু সেটি ছয় মাসের মধ্যে প্রয়োগ করলে ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে জামানত হারানোর সম্ভাবনা থাকবে। এটি সময়ের সঙ্গে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, তাঁর ব্যক্তিগতভাবে কয়েক লাখ টাকা খরচের সামর্থ্য নেই বলেই যে তাঁর পরিবার বা আত্মীয়স্বজনের সামর্থ্য নেই, বিষয়টি তেমন নয়। তাঁর পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ৫০ বছর আগেও ছিল, এখনও আছে।
সোমবার ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে সৈয়দপুরে পৌঁছে সড়কপথে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ যান সারজিস আলম। এরপর শতাধিক গাড়ির বহর নিয়ে জেলার বোদা, পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী উপজেলা সফর করেন। এ বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও প্রশ্ন তুলেছেন।
তাঁর গাড়িবহর প্রসঙ্গে সারজিস আলম জানান, বহরের অর্ধেকের বেশি গাড়ি আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে এসেছিল, যার ব্যয় তিনি বহন করেননি। বাকি ৫০টির মতো গাড়ির জন্য যে তিন লাখ টাকা ভাড়া লেগেছে, তা তাঁর পরিবারের সামর্থ্যের মধ্যেই ছিল।
আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হলে খরচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী সারজিস আলম বলেন, “শুধু আমার দাদা আমার জন্য যতটুকু রেখে গেছেন, সেটি দিয়েই আমি নির্বাচন করতে পারব, ইনশাআল্লাহ।”