রাজধানীর পল্টনে ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতাকর্মীকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন রংপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রিপন বাবু এবং নড়াইল জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. নাঈম ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়েরকৃত মামলায় তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্য আটজন হলেন—ছাত্রলীগ নেতা মো. রবিউল ইসলাম ও দিপু মোল্লা, যুবলীগ নেতা মিরাজ হোসাইন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা নাজমুল হাসান সোহাগ, কুমিল্লা জেলা উত্তর শ্রমিক লীগের সাবেক সদস্য সচিব মো. আল-আমিন, মো. আব্দুল আলিম ওরফে সোহাগ সিকদার, আরিফ হোসেন ও মো. রবিউল করিম কনক।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই মো. আবুল কালাম আজাদ তিন দিনের রিমান্ড শেষে আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আসামিপক্ষে আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি জামিন আবেদন করলে আদালত তা খারিজ করে দেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ১৮ মে বিকেলে পল্টন থানাধীন বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে প্রচারণা চালান।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ‘নিষিদ্ধ সংগঠন’ ছাত্রলীগের ব্যানারে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টার অংশ হিসেবে তারা অবস্থান নেন। পুলিশ উপস্থিত হয়ে কয়েকজনকে আটক করে, তবে ১৪০–১৫০ জন বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই নূর মোহাম্মদ খান সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করেন।
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
রাজধানীর পল্টনে ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতাকর্মীকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন রংপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রিপন বাবু এবং নড়াইল জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. নাঈম ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়েরকৃত মামলায় তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্য আটজন হলেন—ছাত্রলীগ নেতা মো. রবিউল ইসলাম ও দিপু মোল্লা, যুবলীগ নেতা মিরাজ হোসাইন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা নাজমুল হাসান সোহাগ, কুমিল্লা জেলা উত্তর শ্রমিক লীগের সাবেক সদস্য সচিব মো. আল-আমিন, মো. আব্দুল আলিম ওরফে সোহাগ সিকদার, আরিফ হোসেন ও মো. রবিউল করিম কনক।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই মো. আবুল কালাম আজাদ তিন দিনের রিমান্ড শেষে আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আসামিপক্ষে আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি জামিন আবেদন করলে আদালত তা খারিজ করে দেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ১৮ মে বিকেলে পল্টন থানাধীন বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে প্রচারণা চালান।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ‘নিষিদ্ধ সংগঠন’ ছাত্রলীগের ব্যানারে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টার অংশ হিসেবে তারা অবস্থান নেন। পুলিশ উপস্থিত হয়ে কয়েকজনকে আটক করে, তবে ১৪০–১৫০ জন বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার এসআই নূর মোহাম্মদ খান সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করেন।