অভ্যুত্থান–পরবর্তী পরিস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য বলে মনে করে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির মতে, এই ঐক্য ছাড়া জাতি পথ হারাবে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ তৈরি করতে হবে। এর জন্য অবিলম্বে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ (রূপরেখা) ঘোষণা করা প্রয়োজন। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক ঐকমত্যের কোনো বিকল্প নেই।
নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক বৈধতা এসেছে অভ্যুত্থানকারী সব রাজনৈতিক শক্তির অনুমোদন ও সমর্থনের ভিত্তিতে। তাই এই ঐক্যের শক্তিকে ভিত্তি করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সংস্কার ও নির্বাচনের রূপরেখা তৈরি করতে হবে।
জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে, তা ধরে রাখার চেষ্টা করা এখন সব রাজনৈতিক পক্ষের অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।
তাঁরা বলেন, সংঘাত নয় বরং এই ঐক্যের পথেই বাংলাদেশ তার নতুন রাজনৈতিক গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।
সব রাজনৈতিক দল ও দেশের নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান বলেন, পারস্পরিক দোষারোপ না করে আলাপ–আলোচনার মাধ্যমে পার্থক্য কমিয়ে আনা এবং পরস্পরের অবস্থানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে একটি জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা জরুরি।
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
অভ্যুত্থান–পরবর্তী পরিস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য বলে মনে করে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির মতে, এই ঐক্য ছাড়া জাতি পথ হারাবে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, যত দ্রুত সম্ভব বর্তমান অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ তৈরি করতে হবে। এর জন্য অবিলম্বে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ (রূপরেখা) ঘোষণা করা প্রয়োজন। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক ঐকমত্যের কোনো বিকল্প নেই।
নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক বৈধতা এসেছে অভ্যুত্থানকারী সব রাজনৈতিক শক্তির অনুমোদন ও সমর্থনের ভিত্তিতে। তাই এই ঐক্যের শক্তিকে ভিত্তি করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সংস্কার ও নির্বাচনের রূপরেখা তৈরি করতে হবে।
জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে, তা ধরে রাখার চেষ্টা করা এখন সব রাজনৈতিক পক্ষের অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।
তাঁরা বলেন, সংঘাত নয় বরং এই ঐক্যের পথেই বাংলাদেশ তার নতুন রাজনৈতিক গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে।
সব রাজনৈতিক দল ও দেশের নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জোনায়েদ সাকি ও আবুল হাসান বলেন, পারস্পরিক দোষারোপ না করে আলাপ–আলোচনার মাধ্যমে পার্থক্য কমিয়ে আনা এবং পরস্পরের অবস্থানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে একটি জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা জরুরি।