বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘এদেশে চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, হাজং, মুরং, খাসিয়া, রাজবংশী, কোল, ভিল, মুন্ডা, কোচ, লুসাই এবং এরকম সব মিলিয়ে প্রায় ৫০টি উপজাতি রয়েছে। তাহলে আমরা এই দেশে বাস করে আমাদের জাতীয়তাবাদকে যদি বাঙালি জাতীয়তাবাদ বলি সেটা কেমন হবে? সেটা কি সঠিক হবে?’
তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান তার সমাধান দিয়েছিলেন অত্যন্ত চমৎকারভাবে সুন্দরভাবে। তিনি (জিয়াউর রহমান) বলেছিলেন, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ একটি পুষ্পমাল্যের মতো। যে পুষ্পমাল্যে বাঙালি একটি ফুল এবং সে ফুলটি হয়তো আকারে বড়; কিন্তু সেই পুষ্পমাল্যদের মধ্যে আরও যে ফুলগুলো রয়েছে, সেগুলো হচ্ছে এই বিভিন্ন উপজাতি। তার সমাহারে যে জাতি সৃষ্টি হয়েছে এবং যে জাতীয়তাবাদ সৃষ্টি হয়েছে; তার নাম তিনি করেছিলেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ।’
তিনি এ-ও বলেন, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের হাতে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।’
শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিউটের অডিটরিয়ামে ‘শহীদ জিয়া ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ শীর্ষক আলোচনা সভা ও কবিতা পাঠ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বাঙালি জাতীয়তাবাদকে ভিত্তি করে দীর্ঘদিন দেশ শাসন করার পরেও তারা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে কোনো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় নাই। সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের যে বাস্তবতা, যে যুক্তিবাদ, তার যে দর্শন সে দর্শনকে আওয়ামী লীগও অস্বীকার করতে পারেনি।’
অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘আমরা যতদিন না পর্যন্ত নিজেদের পরিচয় নিয়ে গর্ববোধ করতে পারব, ততদিন পর্যন্ত আমাদের সার্বভৌমত্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি থাকবে। বাংলা ভাষার সঙ্গে বাঙালি মুসলামানের মধ্যে যে সম্পর্ক তার মধ্যে কোনো সাম্প্রদায়িকতা নেই।’ কবি আল মুজাহিদী বলেন, ‘স্বাধীনতার আবর্তনের মুহূর্তে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া জাতি, জাতিসত্তা, জাতীয়তা সর্বোপরি লিবার্টি (স্বাধীনতা) এবং সভরেন্টি (সার্বভৌমত্ব) ধরে রাখতে জাতিকে ডাক দিয়েছিলেন।” অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কবি শাহীন রেজা, সঞ্চালনা করেন কবি শহিদ আজাদ। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ‘চেতনায় জাতীয়তাবাদ’ নামে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘এদেশে চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, হাজং, মুরং, খাসিয়া, রাজবংশী, কোল, ভিল, মুন্ডা, কোচ, লুসাই এবং এরকম সব মিলিয়ে প্রায় ৫০টি উপজাতি রয়েছে। তাহলে আমরা এই দেশে বাস করে আমাদের জাতীয়তাবাদকে যদি বাঙালি জাতীয়তাবাদ বলি সেটা কেমন হবে? সেটা কি সঠিক হবে?’
তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান তার সমাধান দিয়েছিলেন অত্যন্ত চমৎকারভাবে সুন্দরভাবে। তিনি (জিয়াউর রহমান) বলেছিলেন, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ একটি পুষ্পমাল্যের মতো। যে পুষ্পমাল্যে বাঙালি একটি ফুল এবং সে ফুলটি হয়তো আকারে বড়; কিন্তু সেই পুষ্পমাল্যদের মধ্যে আরও যে ফুলগুলো রয়েছে, সেগুলো হচ্ছে এই বিভিন্ন উপজাতি। তার সমাহারে যে জাতি সৃষ্টি হয়েছে এবং যে জাতীয়তাবাদ সৃষ্টি হয়েছে; তার নাম তিনি করেছিলেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ।’
তিনি এ-ও বলেন, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের হাতে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।’
শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিউটের অডিটরিয়ামে ‘শহীদ জিয়া ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ শীর্ষক আলোচনা সভা ও কবিতা পাঠ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বাঙালি জাতীয়তাবাদকে ভিত্তি করে দীর্ঘদিন দেশ শাসন করার পরেও তারা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে কোনো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় নাই। সাবেক প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের যে বাস্তবতা, যে যুক্তিবাদ, তার যে দর্শন সে দর্শনকে আওয়ামী লীগও অস্বীকার করতে পারেনি।’
অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘আমরা যতদিন না পর্যন্ত নিজেদের পরিচয় নিয়ে গর্ববোধ করতে পারব, ততদিন পর্যন্ত আমাদের সার্বভৌমত্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি থাকবে। বাংলা ভাষার সঙ্গে বাঙালি মুসলামানের মধ্যে যে সম্পর্ক তার মধ্যে কোনো সাম্প্রদায়িকতা নেই।’ কবি আল মুজাহিদী বলেন, ‘স্বাধীনতার আবর্তনের মুহূর্তে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া জাতি, জাতিসত্তা, জাতীয়তা সর্বোপরি লিবার্টি (স্বাধীনতা) এবং সভরেন্টি (সার্বভৌমত্ব) ধরে রাখতে জাতিকে ডাক দিয়েছিলেন।” অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কবি শাহীন রেজা, সঞ্চালনা করেন কবি শহিদ আজাদ। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ‘চেতনায় জাতীয়তাবাদ’ নামে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।