প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ভোট ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। পাশাপাশি নির্বাচনি ব্যয়সীমা বাড়ানোসহ চারটি দাবি জানিয়েছে দলটি।
সোমবার বিকাল ৩টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসে এনডিএমের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ জানান, সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস, নির্বাচনি আচরণবিধি, প্রার্থীর অযোগ্যতা ও নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিসহ চারটি বিষয়ে তারা প্রস্তাব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনি ব্যয়সীমা ২৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ লাখ টাকা করার দাবি জানিয়েছে এনডিএম। পোস্টার বাদ দিয়ে বিলবোর্ড ও ব্যানার চালু হলে ব্যয় বাড়বে, তাই নির্বাচন কমিশনকেই বিলবোর্ডের ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতারা যেন অন্য দলের হয়ে বা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে না পারে, এমন বিধান যুক্ত করার প্রস্তাবও দিয়েছে এনডিএম। ববি হাজ্জাজ বলেন, আইন অনুযায়ী নিষিদ্ধ থাকলে কোনোভাবে তারা ভোটে অংশ নিতে পারবে না।
এনডিএমের চারটি দাবি:
১️⃣ সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস:
৬০ দিনের মধ্যে গেজেট প্রকাশের শর্ত মেনে আসন পুনর্বিন্যাস করতে হবে। জেলায় মোট আসন অপরিবর্তিত রেখে, ভোটার সংখ্যা, ভৌগলিক সীমা, যাতায়াত ব্যবস্থা ও জনপ্রত্যাশাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
২️⃣ নির্বাচনি আচরণবিধি:
সব প্রার্থীর ছবি সংবলিত বিলবোর্ড নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনায় স্থাপন করতে হবে। পিভিসি ব্যানার নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চরিত্র হনন ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী প্রচারণা বন্ধে বিধান যুক্ত করতে হবে। ব্যয়সীমা ৪০ লাখ টাকা করতে হবে।
৩️⃣ প্রার্থীর অযোগ্যতা:
১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত ঋণের জামিনদার হলে, মূল আবেদনকারীর খেলাপি ঋণ পরিশোধের স্লিপ দিয়ে প্রার্থী যোগ্য বিবেচিত হতে হবে। সরকারের স্থগিত রাজনৈতিক সংগঠনের কোনো নেতা বা সদস্যকে প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
৪️⃣ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি:
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোট ধরে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে সব দলের সঙ্গে সংলাপ আয়োজন করতে হবে। তফসিল ও তারিখ নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়ে থাকলে তা দ্রুত জাতিকে জানাতে হবে।
এদিন বিকাল ৪টার পর সিইসির সঙ্গে দেখা করে নিবন্ধন প্রত্যাশী বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টির প্রতিনিধি দলও। আহ্বায়ক মো. রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ সময় সিইসির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। দলের প্রতীক আনারস উল্লেখ করে রফিকুল আমীন আশা প্রকাশ করেন, আগামীতে সুন্দর নির্বাচন হবে।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ভোট ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। পাশাপাশি নির্বাচনি ব্যয়সীমা বাড়ানোসহ চারটি দাবি জানিয়েছে দলটি।
সোমবার বিকাল ৩টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসে এনডিএমের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ জানান, সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস, নির্বাচনি আচরণবিধি, প্রার্থীর অযোগ্যতা ও নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিসহ চারটি বিষয়ে তারা প্রস্তাব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনি ব্যয়সীমা ২৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ লাখ টাকা করার দাবি জানিয়েছে এনডিএম। পোস্টার বাদ দিয়ে বিলবোর্ড ও ব্যানার চালু হলে ব্যয় বাড়বে, তাই নির্বাচন কমিশনকেই বিলবোর্ডের ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতারা যেন অন্য দলের হয়ে বা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে না পারে, এমন বিধান যুক্ত করার প্রস্তাবও দিয়েছে এনডিএম। ববি হাজ্জাজ বলেন, আইন অনুযায়ী নিষিদ্ধ থাকলে কোনোভাবে তারা ভোটে অংশ নিতে পারবে না।
এনডিএমের চারটি দাবি:
১️⃣ সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস:
৬০ দিনের মধ্যে গেজেট প্রকাশের শর্ত মেনে আসন পুনর্বিন্যাস করতে হবে। জেলায় মোট আসন অপরিবর্তিত রেখে, ভোটার সংখ্যা, ভৌগলিক সীমা, যাতায়াত ব্যবস্থা ও জনপ্রত্যাশাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
২️⃣ নির্বাচনি আচরণবিধি:
সব প্রার্থীর ছবি সংবলিত বিলবোর্ড নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনায় স্থাপন করতে হবে। পিভিসি ব্যানার নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চরিত্র হনন ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী প্রচারণা বন্ধে বিধান যুক্ত করতে হবে। ব্যয়সীমা ৪০ লাখ টাকা করতে হবে।
৩️⃣ প্রার্থীর অযোগ্যতা:
১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত ঋণের জামিনদার হলে, মূল আবেদনকারীর খেলাপি ঋণ পরিশোধের স্লিপ দিয়ে প্রার্থী যোগ্য বিবেচিত হতে হবে। সরকারের স্থগিত রাজনৈতিক সংগঠনের কোনো নেতা বা সদস্যকে প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
৪️⃣ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি:
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোট ধরে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে সব দলের সঙ্গে সংলাপ আয়োজন করতে হবে। তফসিল ও তারিখ নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়ে থাকলে তা দ্রুত জাতিকে জানাতে হবে।
এদিন বিকাল ৪টার পর সিইসির সঙ্গে দেখা করে নিবন্ধন প্রত্যাশী বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টির প্রতিনিধি দলও। আহ্বায়ক মো. রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ সময় সিইসির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। দলের প্রতীক আনারস উল্লেখ করে রফিকুল আমীন আশা প্রকাশ করেন, আগামীতে সুন্দর নির্বাচন হবে।