বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গণতন্ত্র মানেই ভিন্নমতের সম্মান। আর সেই মতের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও একসঙ্গে পথ চললেই দেশ এগিয়ে যাবে।’ মঙ্গলবার,(০৮ জুলাই ২০২৫) বিকেলে বাংলা একাডেমিতে ঢাকা কলেজ ডিবেটিং সোসাইটি আয়োজিত এক বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মতের অমিল থাকতেই পারে। তবে ভিন্নমত পোষণ করেই সম্মিলিতভাবে কাজ করতে পারাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তরুণদের হাত ধরেই বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে। হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’ বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ সময় ধরে গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ হয়নি। তবে বিএনপি এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চায়, যেখানে সবাই স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে।’ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের এক মুখ্যমন্ত্রীর মানবিক আচরণের কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তিনি শুধু একজন দেহরক্ষী নিয়ে আশ্রয় নেয়া সবার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। অথচ আমাদের দেশে কেউ মন্ত্রী হলেই চারপাশে গাড়ি, পাহারা, জাঁকজমক এমন মানসিকতা তৈরি হয়। এই সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্পিকার কিংবা প্রধানমন্ত্রী হলেই তো যথেষ্ট, সেটা নিয়ে অহংকারের কিছু নেই। আমি বিশ্বাস করি, নতুন প্রজন্মই এই চিন্তার পরিবর্তন ঘটাবে। সামনে আরও ভালো সময় আসবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র হেলথ স্পেশালিস্ট ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর একেএম ইলিয়াস, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রাশনা ইমাম।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গণতন্ত্র মানেই ভিন্নমতের সম্মান। আর সেই মতের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও একসঙ্গে পথ চললেই দেশ এগিয়ে যাবে।’ মঙ্গলবার,(০৮ জুলাই ২০২৫) বিকেলে বাংলা একাডেমিতে ঢাকা কলেজ ডিবেটিং সোসাইটি আয়োজিত এক বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মতের অমিল থাকতেই পারে। তবে ভিন্নমত পোষণ করেই সম্মিলিতভাবে কাজ করতে পারাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তরুণদের হাত ধরেই বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে। হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’ বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ সময় ধরে গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ হয়নি। তবে বিএনপি এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চায়, যেখানে সবাই স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে।’ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের এক মুখ্যমন্ত্রীর মানবিক আচরণের কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তিনি শুধু একজন দেহরক্ষী নিয়ে আশ্রয় নেয়া সবার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। অথচ আমাদের দেশে কেউ মন্ত্রী হলেই চারপাশে গাড়ি, পাহারা, জাঁকজমক এমন মানসিকতা তৈরি হয়। এই সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্পিকার কিংবা প্রধানমন্ত্রী হলেই তো যথেষ্ট, সেটা নিয়ে অহংকারের কিছু নেই। আমি বিশ্বাস করি, নতুন প্রজন্মই এই চিন্তার পরিবর্তন ঘটাবে। সামনে আরও ভালো সময় আসবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র হেলথ স্পেশালিস্ট ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর একেএম ইলিয়াস, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রাশনা ইমাম।