ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে ‘বিতর্কিত ও বিভ্রান্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশের (শোকজ) জবাবে সন্তুষ্ট না হওয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের সব ধরনের দলীয় পদ স্থগিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) সন্ধ্যায় বিএনপির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অবদান বিবেচনা করে তার বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিয়ে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়।
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর কাছে শোকজের লিখিত জবাব জমা দেন ফজলুর রহমান। তবে তার দেয়া জবাব সন্তোষজনক নয় বলে মনে করছে বিএনপি।
দল থেকে পাঠানো পদ স্থগিতের চিঠিতে বলা হয়, ‘এখন থেকে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার সময় দেশের মর্যাদা, দলের নীতিমালা এবং জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় অনুভূতিতে যেন আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে ফজলুর রহমানকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।’
শোকজের জবাবে যা বলেছিলেন ফজলুর রহমান
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা ‘কুরুচিপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর’ বক্তব্য এবং ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ দেয়ার অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর মতো ‘রাজনৈতিকভাবে ধর্মের ব্যবসায়ীদের’ বিরুদ্ধে আগেও বলেছেন এবং ভবিষ্যতেও বলবেন।
ফজলুর রহমান তার জবাবে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন নিয়ে জামায়াত-শিবিরের ভূমিকায় তার আপত্তির কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম যখন জুলাই আন্দোলনের ‘মূল ভ্যানগার্ড’ হিসেবে ‘জামায়াত শিবিরকে’ ঘোষণা দেন, তখন তিনি এর প্রতিবাদ করেন। তার মতে, ‘বিগত ১৫ বছরের আন্দোলনে জমিনটি তৈরি করেছিল বিএনপি, বীজ এবং চারা রোপণ করেছিল... কিন্তু ধান কাটার লগ্নে ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সেই তৈরি ধানটি কেটে দিয়েছিল।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে ‘বিতর্কিত ও বিভ্রান্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশের (শোকজ) জবাবে সন্তুষ্ট না হওয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের সব ধরনের দলীয় পদ স্থগিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) সন্ধ্যায় বিএনপির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অবদান বিবেচনা করে তার বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিয়ে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়।
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর কাছে শোকজের লিখিত জবাব জমা দেন ফজলুর রহমান। তবে তার দেয়া জবাব সন্তোষজনক নয় বলে মনে করছে বিএনপি।
দল থেকে পাঠানো পদ স্থগিতের চিঠিতে বলা হয়, ‘এখন থেকে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার সময় দেশের মর্যাদা, দলের নীতিমালা এবং জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় অনুভূতিতে যেন আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে ফজলুর রহমানকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।’
শোকজের জবাবে যা বলেছিলেন ফজলুর রহমান
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা ‘কুরুচিপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর’ বক্তব্য এবং ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ দেয়ার অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর মতো ‘রাজনৈতিকভাবে ধর্মের ব্যবসায়ীদের’ বিরুদ্ধে আগেও বলেছেন এবং ভবিষ্যতেও বলবেন।
ফজলুর রহমান তার জবাবে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন নিয়ে জামায়াত-শিবিরের ভূমিকায় তার আপত্তির কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম যখন জুলাই আন্দোলনের ‘মূল ভ্যানগার্ড’ হিসেবে ‘জামায়াত শিবিরকে’ ঘোষণা দেন, তখন তিনি এর প্রতিবাদ করেন। তার মতে, ‘বিগত ১৫ বছরের আন্দোলনে জমিনটি তৈরি করেছিল বিএনপি, বীজ এবং চারা রোপণ করেছিল... কিন্তু ধান কাটার লগ্নে ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সেই তৈরি ধানটি কেটে দিয়েছিল।’