গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শনিবার বিকেলে যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “কালকে যে ঘটনা ঘটলো—আপনারা জানেন, গণঅধিকার পরিষদের প্রেসিডেন্ট নুরুল হক নুরের ওপরে ন্যাক্কারজনক একটা হামলা হয়। উনি অসুস্থ, তার চিকিৎসা চলছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গণঅধিকার পরিষদের ছাত্র পরিষদের নেতা নাজমুল হাসানও গুরুতর আহত হয়েছেন, রাশেদ খানও ইনজুরড হয়েছেন। তারা বলছেন তাদের ৫০ জনের মত ইনজুরড হয়েছেন। এই ঘটনার উপর একটি জুডিসিয়াল তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। একজন হাইকোর্টের জাস্টিসের নেতৃত্বে তদন্ত হবে।”
প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে যমুনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে কয়েকজন উপদেষ্টার পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র বিষয়ক বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস সচিব জানান, নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ফোন করেছিলেন। প্রথমে নুরের স্ত্রী ফোন রিসিভ করেন। পরে নুরের সঙ্গে কথা বলে তিনি সমবেদনা জানান এবং সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস দেন। নূরকে আরও জানান যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে এবং প্রয়োজনে আহতদের বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থাও করা হবে।
তিনি বলেন, “নুরের জন্য ইতোমধ্যে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য আহতদেরও যেন দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হয়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।”
শুক্রবার রাতে কাকরাইলে নুরসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা যৌথবাহিনীর লাঠিপেটায় গুরুতর আহত হন। বর্তমানে নুরসহ পাঁচজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান জানান, নুরের মাথায় আঘাত রয়েছে। তার নাকের হাড় ভেঙে যাওয়ায় প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।
শনিবার, ৩০ আগস্ট ২০২৫
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শনিবার বিকেলে যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “কালকে যে ঘটনা ঘটলো—আপনারা জানেন, গণঅধিকার পরিষদের প্রেসিডেন্ট নুরুল হক নুরের ওপরে ন্যাক্কারজনক একটা হামলা হয়। উনি অসুস্থ, তার চিকিৎসা চলছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গণঅধিকার পরিষদের ছাত্র পরিষদের নেতা নাজমুল হাসানও গুরুতর আহত হয়েছেন, রাশেদ খানও ইনজুরড হয়েছেন। তারা বলছেন তাদের ৫০ জনের মত ইনজুরড হয়েছেন। এই ঘটনার উপর একটি জুডিসিয়াল তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। একজন হাইকোর্টের জাস্টিসের নেতৃত্বে তদন্ত হবে।”
প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে যমুনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে কয়েকজন উপদেষ্টার পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র বিষয়ক বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস সচিব জানান, নুরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ফোন করেছিলেন। প্রথমে নুরের স্ত্রী ফোন রিসিভ করেন। পরে নুরের সঙ্গে কথা বলে তিনি সমবেদনা জানান এবং সর্বোত্তম চিকিৎসার আশ্বাস দেন। নূরকে আরও জানান যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে এবং প্রয়োজনে আহতদের বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থাও করা হবে।
তিনি বলেন, “নুরের জন্য ইতোমধ্যে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য আহতদেরও যেন দেশের সর্বোত্তম চিকিৎসা দেওয়া হয়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।”
শুক্রবার রাতে কাকরাইলে নুরসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা যৌথবাহিনীর লাঠিপেটায় গুরুতর আহত হন। বর্তমানে নুরসহ পাঁচজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান জানান, নুরের মাথায় আঘাত রয়েছে। তার নাকের হাড় ভেঙে যাওয়ায় প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।