বিএনপির নেত্রী রুমিন ফারহানার সঙ্গে একটি বিষয়ে মনোমালিন্য হয়েছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, “উনি ওনার লোক পাঠিয়েছেন যে আমাদের এখানে কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না। আমাদের জন্য উনি কিছু উপহার পাঠিয়েছেন। এটা আমাদের জন্য পজিটিভ বার্তা। আমাদের অবশ্যই ওয়েলকাম জানানো উচিত।”
শনিবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের ছতরপুর স্কুল মাঠে আয়োজিত ‘উঠানে নতুন সংবিধান’ ব্যানারে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন এনসিপির এই নেতা। গণপরিষদ নির্বাচন, নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবিতে এনসিপির বিজয়নগর উপজেলা কমিটি এ উঠান বৈঠকের আয়োজন করে।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমাদের এখন বলা হয় নির্বাচনবিরোধী। বিএনপি নির্বাচনের জন্য কথা বলছে। আমরা নির্বাচনসহ আরও দুটি বিষয়ের জন্য কথা বলছি। আমরা বলছি আমাদের নির্বাচন লাগবে, আমাদের সংস্কারও লাগবে, বিচারও লাগবে।”
সংস্কারের বিষয়টি খুবই ‘বেসিক’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এই যে পুলিশ ভাই আমারে বিনা বিচারে, বিনা মামলায় আমাকে যে ঘর থেকে উঠায়া নিয়ে যাবে না, এর ফয়সালা কি হয়েছে? পুলিশ যে আমাকে বাসা থেকে উঠাইয়া নিয়ে যাবে, আমার পরিবারকে অবগত করবে, এর ফয়সালা কি এখন পর্যন্ত হয়েছে? হয় নাই তো।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা দেখি যে মাইক দিয়ে বলে, যদি ধানের শীষ প্রতীক না থাকে, প্রয়োজনে আমরাই নিজেরাই ব্যালট বাক্স ছাপাব। আমি বলছি না, এটা একটা রাজনৈতিক দলের অবস্থা। বলছি, একটা রাজনৈতিক দলের অনেকের মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা এ রকম। এটা যে সবাই ধারণ করে, তা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না।”
নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “নুর ভাইয়ের ওপর যে আক্রমণটা হয়েছে, এটা আমাদের জন্য একটা মেসেজ। তারেক জিয়াকে আমরা দেখেছি মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়তে হয়েছে। ওনাকে নৃশংসভাবে মেরে মাজা ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। একই পরিণতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম চেঞ্জ না করতে পারি। নুর ভাইয়ের যে পরিণতি হয়েছে, একই পরিণতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম পরিবর্তন করতে না পারি। খালেদা জিয়ার যে পরিণতি হয়েছিল, আমাদের জন্যও একই পরিণতি অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম পরিবর্তন করতে না পারি। নিয়ম পরিবর্তনের জন্য যেটার নাম আমরা দিয়েছি সংস্কার; এটার জন্য আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।”
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম, মো. আতাউল্লাহ, বিজয়নগর উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আমিনুল হক চৌধুরী প্রমুখ।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির নেত্রী রুমিন ফারহানার সঙ্গে একটি বিষয়ে মনোমালিন্য হয়েছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, “উনি ওনার লোক পাঠিয়েছেন যে আমাদের এখানে কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না। আমাদের জন্য উনি কিছু উপহার পাঠিয়েছেন। এটা আমাদের জন্য পজিটিভ বার্তা। আমাদের অবশ্যই ওয়েলকাম জানানো উচিত।”
শনিবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের ছতরপুর স্কুল মাঠে আয়োজিত ‘উঠানে নতুন সংবিধান’ ব্যানারে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন এনসিপির এই নেতা। গণপরিষদ নির্বাচন, নতুন সংবিধান, বিচার ও সংস্কারের দাবিতে এনসিপির বিজয়নগর উপজেলা কমিটি এ উঠান বৈঠকের আয়োজন করে।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমাদের এখন বলা হয় নির্বাচনবিরোধী। বিএনপি নির্বাচনের জন্য কথা বলছে। আমরা নির্বাচনসহ আরও দুটি বিষয়ের জন্য কথা বলছি। আমরা বলছি আমাদের নির্বাচন লাগবে, আমাদের সংস্কারও লাগবে, বিচারও লাগবে।”
সংস্কারের বিষয়টি খুবই ‘বেসিক’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এই যে পুলিশ ভাই আমারে বিনা বিচারে, বিনা মামলায় আমাকে যে ঘর থেকে উঠায়া নিয়ে যাবে না, এর ফয়সালা কি হয়েছে? পুলিশ যে আমাকে বাসা থেকে উঠাইয়া নিয়ে যাবে, আমার পরিবারকে অবগত করবে, এর ফয়সালা কি এখন পর্যন্ত হয়েছে? হয় নাই তো।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা দেখি যে মাইক দিয়ে বলে, যদি ধানের শীষ প্রতীক না থাকে, প্রয়োজনে আমরাই নিজেরাই ব্যালট বাক্স ছাপাব। আমি বলছি না, এটা একটা রাজনৈতিক দলের অবস্থা। বলছি, একটা রাজনৈতিক দলের অনেকের মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা এ রকম। এটা যে সবাই ধারণ করে, তা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না।”
নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “নুর ভাইয়ের ওপর যে আক্রমণটা হয়েছে, এটা আমাদের জন্য একটা মেসেজ। তারেক জিয়াকে আমরা দেখেছি মুচলেকা দিয়ে দেশ ছাড়তে হয়েছে। ওনাকে নৃশংসভাবে মেরে মাজা ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। একই পরিণতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম চেঞ্জ না করতে পারি। নুর ভাইয়ের যে পরিণতি হয়েছে, একই পরিণতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম পরিবর্তন করতে না পারি। খালেদা জিয়ার যে পরিণতি হয়েছিল, আমাদের জন্যও একই পরিণতি অপেক্ষা করছে, যদি আমরা নিয়ম পরিবর্তন করতে না পারি। নিয়ম পরিবর্তনের জন্য যেটার নাম আমরা দিয়েছি সংস্কার; এটার জন্য আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।”
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম, মো. আতাউল্লাহ, বিজয়নগর উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আমিনুল হক চৌধুরী প্রমুখ।