ফাইল ছবি
করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ জারি করেছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে আগামী ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) নির্বাচন নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। তবে নির্ধারিত সময়েই এই সিটিতে নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) ইসি’র অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন আয়োজন না করার মতো পরিস্থিত পাইনি। তাই কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে।
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা আগামীকাল সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ যাবেন বলে জানিয়েছেন ইসি’র যুগ্ম-সচিব ও পরিচালক (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, বুধবার (১২ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিয়োগ পাওয়া প্রিজাইডিং অফিসারদের সংগে মতবিনিময় ও দিক নির্দেশনা প্রদান এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তাদের সংগে বৈঠকে অংশ নেবেন সিইসি।
এই সিটি ভোটে লড়াইয়ে মেয়র, সংরক্ষিত ওয়ার্ড ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন ১৮৯ জন প্রার্থী। এর মধ্যে মেয়র পদে সাতজন, নয়টি সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩৪ জন এবং ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন।
এবার মেয়র পদে লড়ছেন- সেলিনা হায়াৎ আইভী (বাংলদেশ আওয়ামী লীগ), এ বি এম সিরাজুল মামুন (খেলাফত মজলিস), তৈমুর আলম খন্দকার (স্বতন্ত্র), কামরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), মো. মাছুম বিল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) মো. জসীম উদ্দিন (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন) মো. রাশেদ ফেরদৌস (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি)।
২০১১ সালে সিটি করপোরেশন হিসেবে যাত্রা শুরুর পর এবার এই সিটিতে তৃতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। গত ৩০ নভেম্বর এই সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে কমিশন। এবার সব কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হবে।
ফাইল ছবি
মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২
করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ জারি করেছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে আগামী ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) নির্বাচন নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। তবে নির্ধারিত সময়েই এই সিটিতে নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) ইসি’র অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন আয়োজন না করার মতো পরিস্থিত পাইনি। তাই কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে।
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা আগামীকাল সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ যাবেন বলে জানিয়েছেন ইসি’র যুগ্ম-সচিব ও পরিচালক (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, বুধবার (১২ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিয়োগ পাওয়া প্রিজাইডিং অফিসারদের সংগে মতবিনিময় ও দিক নির্দেশনা প্রদান এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তাদের সংগে বৈঠকে অংশ নেবেন সিইসি।
এই সিটি ভোটে লড়াইয়ে মেয়র, সংরক্ষিত ওয়ার্ড ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন ১৮৯ জন প্রার্থী। এর মধ্যে মেয়র পদে সাতজন, নয়টি সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩৪ জন এবং ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন।
এবার মেয়র পদে লড়ছেন- সেলিনা হায়াৎ আইভী (বাংলদেশ আওয়ামী লীগ), এ বি এম সিরাজুল মামুন (খেলাফত মজলিস), তৈমুর আলম খন্দকার (স্বতন্ত্র), কামরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), মো. মাছুম বিল্লাহ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) মো. জসীম উদ্দিন (বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন) মো. রাশেদ ফেরদৌস (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি)।
২০১১ সালে সিটি করপোরেশন হিসেবে যাত্রা শুরুর পর এবার এই সিটিতে তৃতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। গত ৩০ নভেম্বর এই সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে কমিশন। এবার সব কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হবে।