নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি থেকে তৈমুর আলম খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাদের দুজনকে বহিস্কারের কথা জানানো হয়। এটিএম কামালের পরিবর্তে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু।
তৈমুর আলমের নারায়ণগঞ্জ বিএনপির আহবায়ক ও চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার পদ থেকে আগেই বাদ দেয়া হয়েছে। বিএনপি কোন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত অমান্য করে তৈমুর আলম নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরপরই তাকে এসব পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। তবে দলে সাধারণ সদস্য পদ ছিল। আজ তাকে সাধারণ সদস্য পদ থেকেও বহিস্কারের ঘোষনা দেয়া হলো।
বিএনপির একাধিক নেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকার। তিনি প্রার্থী হওয়ায় বিএনপি তাকে প্রথমে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আজ দলথেকে চূড়ান্ত বহিস্কার করা হয়েছে।
নির্বাচনে তৈমুর আলমের পক্ষে কাজ না করার জন্য সকল নেতা-কর্মীকে নির্দেশ দেয় বিএনপি। কিন্তু এ টি এম কামাল সে নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচনে তৈমুর আলম খন্দকারের পক্ষে কাজ করেন। তিনি তৈমুর আলমের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবেও নিয়োগপ্রাপ্ত হন। এতে ক্ষুব্দ হয়ে বিএনপি তাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে।
বহিষ্কার প্রসঙ্গে বিএনপি এক চিঠিতে জানায়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোড়ের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক তৈমুর আলম ও এ টি এম কামালকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হলো।
বহিস্কারের পর তৈমুর আলম তার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, আমি দলের সাধারণ কর্মী হিসেবে থাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তা থাকতে দেয়া হলোনা। রাজনীতিতে অব্যবস্থা চলছে তার ফল এমন সিদ্ধান্ত।
মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি থেকে তৈমুর আলম খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামালকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাদের দুজনকে বহিস্কারের কথা জানানো হয়। এটিএম কামালের পরিবর্তে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু।
তৈমুর আলমের নারায়ণগঞ্জ বিএনপির আহবায়ক ও চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার পদ থেকে আগেই বাদ দেয়া হয়েছে। বিএনপি কোন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত অমান্য করে তৈমুর আলম নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পরপরই তাকে এসব পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। তবে দলে সাধারণ সদস্য পদ ছিল। আজ তাকে সাধারণ সদস্য পদ থেকেও বহিস্কারের ঘোষনা দেয়া হলো।
বিএনপির একাধিক নেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন বিএনপি নেতা তৈমুর আলম খন্দকার। তিনি প্রার্থী হওয়ায় বিএনপি তাকে প্রথমে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আজ দলথেকে চূড়ান্ত বহিস্কার করা হয়েছে।
নির্বাচনে তৈমুর আলমের পক্ষে কাজ না করার জন্য সকল নেতা-কর্মীকে নির্দেশ দেয় বিএনপি। কিন্তু এ টি এম কামাল সে নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচনে তৈমুর আলম খন্দকারের পক্ষে কাজ করেন। তিনি তৈমুর আলমের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবেও নিয়োগপ্রাপ্ত হন। এতে ক্ষুব্দ হয়ে বিএনপি তাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে।
বহিষ্কার প্রসঙ্গে বিএনপি এক চিঠিতে জানায়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোড়ের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক তৈমুর আলম ও এ টি এম কামালকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হলো।
বহিস্কারের পর তৈমুর আলম তার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, আমি দলের সাধারণ কর্মী হিসেবে থাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তা থাকতে দেয়া হলোনা। রাজনীতিতে অব্যবস্থা চলছে তার ফল এমন সিদ্ধান্ত।