বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মির্জা আব্বাস উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেছেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন ।
বিমানবন্দরে মির্জা আব্বাস হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তার মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর আসিফ সোহান অভিযোগ করে বলেন, মির্জা আব্বাসের সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও সকাল ৬টা থেকে সোয়া ৮টা পর্যন্ত তাকে বিমানবন্দরে হুইলচেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। বহু দেনদরবার ও যোগাযোগের পর ফ্লাইট ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে তাকে বিমানে উঠতে দেওয়া হয়েছে।
“পাকস্থলীর সমস্যা নিয়ে উনি (মির্জা আব্বাস) বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। উন্নত চিকিতসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হবে।”
মির্জা আব্বাসের সঙ্গে তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস এবং দুই ছেলে একই বিমানে সিঙ্গাপুরে গেছেন বলে জানান ডা. রফিকুল।
সাবেক মন্ত্রী ও ঢাকার সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাসের আশু আরোগ্য কামনায় দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
পাকস্থলীর সমস্যা নিয়ে গত ১৭ মে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মির্জা আব্বাস। সেখানে অধ্যাপক এসএম আরেফিন ও অধ্যাপক জাহিদুল হকের তত্ত্বাবধায়নে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মির্জা আব্বাস উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেছেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন ।
বিমানবন্দরে মির্জা আব্বাস হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তার মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর আসিফ সোহান অভিযোগ করে বলেন, মির্জা আব্বাসের সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও সকাল ৬টা থেকে সোয়া ৮টা পর্যন্ত তাকে বিমানবন্দরে হুইলচেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। বহু দেনদরবার ও যোগাযোগের পর ফ্লাইট ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে তাকে বিমানে উঠতে দেওয়া হয়েছে।
“পাকস্থলীর সমস্যা নিয়ে উনি (মির্জা আব্বাস) বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। উন্নত চিকিতসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হবে।”
মির্জা আব্বাসের সঙ্গে তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাস এবং দুই ছেলে একই বিমানে সিঙ্গাপুরে গেছেন বলে জানান ডা. রফিকুল।
সাবেক মন্ত্রী ও ঢাকার সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাসের আশু আরোগ্য কামনায় দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
পাকস্থলীর সমস্যা নিয়ে গত ১৭ মে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মির্জা আব্বাস। সেখানে অধ্যাপক এসএম আরেফিন ও অধ্যাপক জাহিদুল হকের তত্ত্বাবধায়নে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।