নরসিংদীর মনোহরদীতে বুধবার (১৫ জুন) তিন ইউনিয়নে পঞ্চম ধাপে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে নির্বাচন। চরমান্দালিয়া, খিদিরপুর ও কৃষ্ণপুর এই তিন ইউপিতেই পরাজিত হয়েছে নৌকা। ওই তিনটি ইউনিয়নেই বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। বুধবার বিকেলে বেসকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মনোহরদী উপজেলা নির্বাচন কমিশনার মো. আবুল কালাম আজাদ। উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চরমান্দালিয়া ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. আনিছ উদ্দিন শাহিন ৩ হাজার ৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাদির পেয়েছেন ২ হাজার ৫ শত ভোট। খিদিরপুর ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. কাউসার রশিদ বিপ্লব ২ হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান জামিল পেয়েছেন ২ হাজার ৩৮৯ ভোট এবং সেখানে নৌকার প্রার্থী মো. রমিজ উদ্দিন মাষ্টার পেয়েছেন ১ হাজার ৪৭৫ ভোট। কৃষ্ণপুর ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান দুলাল বিএসসি ৫ হাজার ৫৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। সেখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. এমদাদুল হক আকন্দ পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১১ ভোট। ভুল প্রার্থী বাছাই করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাঁদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন দেওয়ার কারণেই নৌকার প্রার্থীদের ভোট দেননি ভোটাররা। তাই ফলাফল এমন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২
নরসিংদীর মনোহরদীতে বুধবার (১৫ জুন) তিন ইউনিয়নে পঞ্চম ধাপে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে নির্বাচন। চরমান্দালিয়া, খিদিরপুর ও কৃষ্ণপুর এই তিন ইউপিতেই পরাজিত হয়েছে নৌকা। ওই তিনটি ইউনিয়নেই বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। বুধবার বিকেলে বেসকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মনোহরদী উপজেলা নির্বাচন কমিশনার মো. আবুল কালাম আজাদ। উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চরমান্দালিয়া ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. আনিছ উদ্দিন শাহিন ৩ হাজার ৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাদির পেয়েছেন ২ হাজার ৫ শত ভোট। খিদিরপুর ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. কাউসার রশিদ বিপ্লব ২ হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান জামিল পেয়েছেন ২ হাজার ৩৮৯ ভোট এবং সেখানে নৌকার প্রার্থী মো. রমিজ উদ্দিন মাষ্টার পেয়েছেন ১ হাজার ৪৭৫ ভোট। কৃষ্ণপুর ইউপিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান দুলাল বিএসসি ৫ হাজার ৫৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। সেখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. এমদাদুল হক আকন্দ পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১১ ভোট। ভুল প্রার্থী বাছাই করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাঁদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন দেওয়ার কারণেই নৌকার প্রার্থীদের ভোট দেননি ভোটাররা। তাই ফলাফল এমন হয়েছে।