‘পদ্মা সেতুর’ নাম নিজের নামের করার দাবি নাকচ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মত ‘প্রজ্ঞার’ পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পেরে নিজেকে ‘সৌভাগ্যবান’ বলে মনে করছেন তিনি।
শনিবার সকালে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ অনুষ্ঠানে দেশের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ অবকাঠামো পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে প্রায় সাড়ে তিন হাজার অতিথিকে মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, “আমি ব্যক্তি হিসেবে বলি, ইতিহাসে অনেক কিছু দেখেছি, শুধু একটা জিনিস ছাড়া, সাতই মার্চে দেশে ছিলাম না। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছে। আজকে এটা উদযাপনের অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়েছে।”
পদ্মা সেতুকে ‘হাসিনা সেতু’ নামকরণে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠলেও প্রধানমন্ত্রী সেটি নাকচ করায় সরকারপ্রধানকে সাধুবাদ জানান জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা তার বাবা বঙ্গবন্ধুর মত প্রজ্ঞার ‘পরিচয়’ দিয়েছেন মন্তব্য করে জাফরুল্লাহ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী একটা বিরাট কাজ করেছেন। ভয়ানক প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন। উনার পিতা যেমন একটা প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছিলেন সাতই মার্চ। উনি আজকে তাই করেছেন।“
পদ্মা সেতুর জন্য দেশের মানুষ ‘গর্বিত’ মন্তব্য করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন,“উনার প্রজ্ঞাটা অন্য কারণে, সবাই উনাকে বলছিল- এটার নাম হাসিনা ব্রিজ করা হোক। উনি করেননি, উনি করেছেন পদ্মা ব্রিজ।
“এটা ভবিষত সুদূর প্রসারি, প্রমাণ করেছেন উনি, সাহসী। উনি জাতিকে যে উপহার দিয়েছেন, আমরা তাকে মাথায় উঠিয়ে রাখব। আমরা গৌরবান্বিত বোধ করছি।”
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
‘পদ্মা সেতুর’ নাম নিজের নামের করার দাবি নাকচ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মত ‘প্রজ্ঞার’ পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পেরে নিজেকে ‘সৌভাগ্যবান’ বলে মনে করছেন তিনি।
শনিবার সকালে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ অনুষ্ঠানে দেশের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ অবকাঠামো পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে প্রায় সাড়ে তিন হাজার অতিথিকে মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, “আমি ব্যক্তি হিসেবে বলি, ইতিহাসে অনেক কিছু দেখেছি, শুধু একটা জিনিস ছাড়া, সাতই মার্চে দেশে ছিলাম না। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছে। আজকে এটা উদযাপনের অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়েছে।”
পদ্মা সেতুকে ‘হাসিনা সেতু’ নামকরণে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠলেও প্রধানমন্ত্রী সেটি নাকচ করায় সরকারপ্রধানকে সাধুবাদ জানান জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা তার বাবা বঙ্গবন্ধুর মত প্রজ্ঞার ‘পরিচয়’ দিয়েছেন মন্তব্য করে জাফরুল্লাহ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী একটা বিরাট কাজ করেছেন। ভয়ানক প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছেন। উনার পিতা যেমন একটা প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছিলেন সাতই মার্চ। উনি আজকে তাই করেছেন।“
পদ্মা সেতুর জন্য দেশের মানুষ ‘গর্বিত’ মন্তব্য করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন,“উনার প্রজ্ঞাটা অন্য কারণে, সবাই উনাকে বলছিল- এটার নাম হাসিনা ব্রিজ করা হোক। উনি করেননি, উনি করেছেন পদ্মা ব্রিজ।
“এটা ভবিষত সুদূর প্রসারি, প্রমাণ করেছেন উনি, সাহসী। উনি জাতিকে যে উপহার দিয়েছেন, আমরা তাকে মাথায় উঠিয়ে রাখব। আমরা গৌরবান্বিত বোধ করছি।”