কমিটি বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
ময়মনসিংহের নান্দাইলে নব গঠিত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হত্যা মামলার আসামী হওয়ায় এই কমিটি বাতিলের দাবি জানিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে ময়মনসিংহে সংবাদ সম্মেলন করেছে নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের একাংশ। নব গঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই নান্দাইলের আওয়ামীলীগ নেতা আবুল মুনসুর ভূঁইয়া হত্যা মামলার আসামী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিহত আওয়ামী লীগ নেতা আবুল মুনসুর ভূঁইয়ার ছেলে ও নব গঠিত নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হেফজুল আলম ভূঁইয়া রাজীব বলেন, নব গঠিত কমিটির সভাপতি তৌফিকুল ইসলাম মামুন ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মাহমুদুল হক সৌরভ ২০১৪ সালে আমার বাবা আওয়ামী লীগ নেতা মনসুর ভূইয়া হত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামী। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন আছে। এছাড়াও ছাত্রলীগ কমিটিতে যে বয়স থাকার কথা তা উত্তীর্ন হয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ও চাঁদাবাজি মামলাও রয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন এই দুইজনকে কমিটি থেকে বাদ না দিলে অচিরেই নব গঠিত কমিটির সহ সভাপতি হেফজুল আলম ভূঁইয়া রাজীবসহ আরও দশজন কমিটি থেকে পদত্যাগসহ আন্দোলনের ডাক দিবেন।
এ ব্যাপারে নব ঘোষিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হত্যা মামলার আসামী থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা আসামী ছিলাম পরপর্তীতে সার্জশীট থেকে আমাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের উত্তরে রাজীব বলেন, তাদের নাম বাদ দিয়ে চার্জশীট দেয়ায় বাদি পক্ষ আদালতে নারাজী দিয়েছেন। মামলা এখনো চলমান।
কমিটির বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বলেন, আমাদের জানা মতে যারা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন তারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের মামলা আছে বলে আমাদের জানা নেই। তাছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন এর অনুরোধ ও জোর সুপারিশের কারণে তাদেরকে সভাপতি-সম্পাদক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধায় তৌফিকুল ইসলাম মামুনকে সভাপতি ও শাহ মাহমুদুল হক সৌরভ কে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করে এক বছরের জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগ। কমিটি ঘোষণা হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নিহত মনসুর ভূইয়ার পরিবারের সদস্য ও পদ বঞ্চিত ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে ।
কমিটি বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন ২০২২
ময়মনসিংহের নান্দাইলে নব গঠিত উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হত্যা মামলার আসামী হওয়ায় এই কমিটি বাতিলের দাবি জানিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে ময়মনসিংহে সংবাদ সম্মেলন করেছে নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের একাংশ। নব গঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই নান্দাইলের আওয়ামীলীগ নেতা আবুল মুনসুর ভূঁইয়া হত্যা মামলার আসামী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিহত আওয়ামী লীগ নেতা আবুল মুনসুর ভূঁইয়ার ছেলে ও নব গঠিত নান্দাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হেফজুল আলম ভূঁইয়া রাজীব বলেন, নব গঠিত কমিটির সভাপতি তৌফিকুল ইসলাম মামুন ও সাধারণ সম্পাদক শাহ মাহমুদুল হক সৌরভ ২০১৪ সালে আমার বাবা আওয়ামী লীগ নেতা মনসুর ভূইয়া হত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামী। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন আছে। এছাড়াও ছাত্রলীগ কমিটিতে যে বয়স থাকার কথা তা উত্তীর্ন হয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ও চাঁদাবাজি মামলাও রয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন এই দুইজনকে কমিটি থেকে বাদ না দিলে অচিরেই নব গঠিত কমিটির সহ সভাপতি হেফজুল আলম ভূঁইয়া রাজীবসহ আরও দশজন কমিটি থেকে পদত্যাগসহ আন্দোলনের ডাক দিবেন।
এ ব্যাপারে নব ঘোষিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হত্যা মামলার আসামী থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা আসামী ছিলাম পরপর্তীতে সার্জশীট থেকে আমাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের উত্তরে রাজীব বলেন, তাদের নাম বাদ দিয়ে চার্জশীট দেয়ায় বাদি পক্ষ আদালতে নারাজী দিয়েছেন। মামলা এখনো চলমান।
কমিটির বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বলেন, আমাদের জানা মতে যারা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন তারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের মামলা আছে বলে আমাদের জানা নেই। তাছাড়া স্থানীয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন এর অনুরোধ ও জোর সুপারিশের কারণে তাদেরকে সভাপতি-সম্পাদক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধায় তৌফিকুল ইসলাম মামুনকে সভাপতি ও শাহ মাহমুদুল হক সৌরভ কে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করে এক বছরের জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগ। কমিটি ঘোষণা হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নিহত মনসুর ভূইয়ার পরিবারের সদস্য ও পদ বঞ্চিত ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে ।