কূটনৈতিকভাবে সরকার রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের।
তিনি বলেন, অকারণে নিরীহ রোহিঙ্গা শিবিরে মায়ানমার সেনাদের গোলাবর্ষণের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের ওপর এ হামলা ক্ষমার অযোগ্য। কূটনৈতিকভাবে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন তিনি। জি এম কাদের বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিশ্ব সম্প্রদায়ে কার্যকর উদ্যোগ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের তেমন কোনো সাফল্য নেই।
মায়ানমারের গোলাবর্ষণের ঘটনায় নিহতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে জাপা চেয়ারম্যান তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
মায়ানমার সরকারের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সবাইকে সংযত আচরণ করতে হবে। বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে মায়ানমার থেকে আসা গোলা ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু ও কোণাপাড়া সীমান্তের শূন্যরেখায় থাকা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ক্যাম্পের ভেতর পড়ে; এতে একজন নিহত ও অন্তত ৬ জন আহত হয়। মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রাখাইনদের সংগঠন আরাকান আর্মির সঙ্গে মায়ানমার সেনাবাহিনীর সংঘাতের মধ্যে এর আগেও সীমান্তে গোলা পড়েছিল। তবে তা বিস্ফোরিত হয়নি। এতে সীমান্তের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে স্থানীয়দের ভাষ্য।
শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
কূটনৈতিকভাবে সরকার রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের।
তিনি বলেন, অকারণে নিরীহ রোহিঙ্গা শিবিরে মায়ানমার সেনাদের গোলাবর্ষণের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের ওপর এ হামলা ক্ষমার অযোগ্য। কূটনৈতিকভাবে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন তিনি। জি এম কাদের বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিশ্ব সম্প্রদায়ে কার্যকর উদ্যোগ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের তেমন কোনো সাফল্য নেই।
মায়ানমারের গোলাবর্ষণের ঘটনায় নিহতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে জাপা চেয়ারম্যান তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
মায়ানমার সরকারের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সবাইকে সংযত আচরণ করতে হবে। বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে মায়ানমার থেকে আসা গোলা ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু ও কোণাপাড়া সীমান্তের শূন্যরেখায় থাকা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ক্যাম্পের ভেতর পড়ে; এতে একজন নিহত ও অন্তত ৬ জন আহত হয়। মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রাখাইনদের সংগঠন আরাকান আর্মির সঙ্গে মায়ানমার সেনাবাহিনীর সংঘাতের মধ্যে এর আগেও সীমান্তে গোলা পড়েছিল। তবে তা বিস্ফোরিত হয়নি। এতে সীমান্তের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে স্থানীয়দের ভাষ্য।