বিরোধী দল যেন ঘরের বউ, যখন খুশি তখন পেটাও।এর পরিণতি ভালো হবে না বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও’ আন্দোলনের উদ্যোগে এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন তিনি ।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন হবে। যারা এই আইন বাতিল করেছে, তাদেরও বিচার হবে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন আমরা এক সাগর রক্ত দিয়েছি, প্রয়োজনে আরও রক্ত দেব
তিনি বলেন, তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, অথচ মোমবাতি জ্বালানোর মতো নিরীহ কর্মসূচিও সহ্য করতে পারছে না। মোমবাতিও তারা নিভিয়ে দিতে চায়। আমি স্পষ্ট বলছি, এই সরকারের কাছে আমাদের একটাই দাবি— সংসদ ভেঙে দেন। সরকার ভেঙে দেন। না হলে দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতন করা হবে।
দুদু বলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী বিবিসির সঙ্গে বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়। গত ‘১৪ সাল ও ‘১৮ সালের নির্বাচন কত বড় জালিয়াতি, সেটা আর বলার দরকার নেই। বিরোধী দল যেন ঘরের বউ, যখন খুশি তখন পেটাও। পরিণতি ভালো হবে না। বাংলাদেশ ও বিদেশে এই নজির আছে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, যিনি প্রধানমন্ত্রী থাকার কথা তাকে চার বছর ধরে বন্দি করে রেখেছেন। এর পরিণতি ভালো হবে না।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, মোমবাতি প্রজ্বলনের মতো একটা শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ন্যক্কারজনক হামলা প্রমাণ করে তাদের পায়ের তলায় মাটি নেই। এ দেশে আর কখনো আওয়ামী লীগের অধীন নির্বাচন হবে না। জনগণ এটি হতে দেবে না।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি ও বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য কাদের গণি চৌধুরী বলেন, আজ আমরা এমন পরিস্থিতিতে এসে দাঁড়িয়েছি, যেটা সভ্য সমাজে কল্পনা করা যায় না। জাতীয় নেতারা রক্তাক্ত হবেন, এটা সহ্য করার মতো নয়। নেতাকর্মীদের চিলের মত ছোঁ মেরে নিয়ে রাষ্ট্রীয় মদদে নির্যাতন করা হচ্ছে। এ দেশকে রক্ষা করতে হলে, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান, মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম, দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।
সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
বিরোধী দল যেন ঘরের বউ, যখন খুশি তখন পেটাও।এর পরিণতি ভালো হবে না বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও’ আন্দোলনের উদ্যোগে এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন তিনি ।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন হবে। যারা এই আইন বাতিল করেছে, তাদেরও বিচার হবে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন আমরা এক সাগর রক্ত দিয়েছি, প্রয়োজনে আরও রক্ত দেব
তিনি বলেন, তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, অথচ মোমবাতি জ্বালানোর মতো নিরীহ কর্মসূচিও সহ্য করতে পারছে না। মোমবাতিও তারা নিভিয়ে দিতে চায়। আমি স্পষ্ট বলছি, এই সরকারের কাছে আমাদের একটাই দাবি— সংসদ ভেঙে দেন। সরকার ভেঙে দেন। না হলে দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতন করা হবে।
দুদু বলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী বিবিসির সঙ্গে বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়। গত ‘১৪ সাল ও ‘১৮ সালের নির্বাচন কত বড় জালিয়াতি, সেটা আর বলার দরকার নেই। বিরোধী দল যেন ঘরের বউ, যখন খুশি তখন পেটাও। পরিণতি ভালো হবে না। বাংলাদেশ ও বিদেশে এই নজির আছে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, যিনি প্রধানমন্ত্রী থাকার কথা তাকে চার বছর ধরে বন্দি করে রেখেছেন। এর পরিণতি ভালো হবে না।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, মোমবাতি প্রজ্বলনের মতো একটা শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ন্যক্কারজনক হামলা প্রমাণ করে তাদের পায়ের তলায় মাটি নেই। এ দেশে আর কখনো আওয়ামী লীগের অধীন নির্বাচন হবে না। জনগণ এটি হতে দেবে না।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি ও বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য কাদের গণি চৌধুরী বলেন, আজ আমরা এমন পরিস্থিতিতে এসে দাঁড়িয়েছি, যেটা সভ্য সমাজে কল্পনা করা যায় না। জাতীয় নেতারা রক্তাক্ত হবেন, এটা সহ্য করার মতো নয়। নেতাকর্মীদের চিলের মত ছোঁ মেরে নিয়ে রাষ্ট্রীয় মদদে নির্যাতন করা হচ্ছে। এ দেশকে রক্ষা করতে হলে, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান, মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম, দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।