ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে এমন অভিযোগে এনে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদলকে প্রতিহতের ঘোষনা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার ঢাবি ক্যাম্পাসে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে শক্ত অবস্থান নেয়। ক্যাম্পাসের কার্জন হল, দোয়েল চত্বর, টিএসসি, পলাশী মোড়, শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ এলাকা ও নীলক্ষেত পয়েন্টসহ কয়েকটি স্থানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিতে দেখা যায়। সেসময় তাদের অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা গেছে।
এদিকে, গতকাল পল্টনে পুলিশি হামলায় ১ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় মৌন প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ঢাবির বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। একইস্থানে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে বিএনপির জ্বালাও,পোড়াও,অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।
সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, বিএনপির নেতা-কর্মীদের হানলার তীব্র নিন্দা জানাই। আগামী ১০ ডিসেম্বরের বিএনপির ডাকা সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এতে আমরা সবাই অংশগ্রহন করবো। এসময় তিনি এ সমাবেশ সফল হতে সরকারের গণতান্ত্রিক আচরণ করার আহ্বান জানান।
অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক শাহ এমরান, অধ্যাপক আল আমিন, অধ্যাপক আবুল কালাম সরকারসহ দলটির বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
আলোকচিত্র প্রদর্শনীর বিষয়ে তানভীর হাসান সৈকত বলেন, সকলের প্রতিবাদ জানানোর অধিকারকে আমরা সম্মান করি। শিক্ষকরা জাতির বিবেক, তাদের কাছ থেকে আমরা শিখি। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে রাজনীতি করি, আমাদের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাদের শিক্ষকদের সম্মানের দীক্ষাই দেন। শিক্ষকদের প্রতি সম্মান রেখেই বিএনপি-জামাত আমলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর যে পরিমাণ অত্যাচার হয়েছে তা উনাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে আন্দোলনের নামে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে যেভাবে মানুষ হত্যা করেছে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রতিবাদে অংশ নেয়া শিক্ষকদের বিবেককে নাড়া দিতে আগুন সন্ত্রাসের নামে বিএনপি-জামাতের মানুষ হত্যার আলোকচিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করেছি।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে এমন অভিযোগে এনে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদলকে প্রতিহতের ঘোষনা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
বৃহস্পতিবার ঢাবি ক্যাম্পাসে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে শক্ত অবস্থান নেয়। ক্যাম্পাসের কার্জন হল, দোয়েল চত্বর, টিএসসি, পলাশী মোড়, শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ এলাকা ও নীলক্ষেত পয়েন্টসহ কয়েকটি স্থানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিতে দেখা যায়। সেসময় তাদের অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা গেছে।
এদিকে, গতকাল পল্টনে পুলিশি হামলায় ১ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় মৌন প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ঢাবির বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। একইস্থানে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে বিএনপির জ্বালাও,পোড়াও,অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদ্য সাবেক উপ-সমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।
সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, বিএনপির নেতা-কর্মীদের হানলার তীব্র নিন্দা জানাই। আগামী ১০ ডিসেম্বরের বিএনপির ডাকা সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এতে আমরা সবাই অংশগ্রহন করবো। এসময় তিনি এ সমাবেশ সফল হতে সরকারের গণতান্ত্রিক আচরণ করার আহ্বান জানান।
অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক শাহ এমরান, অধ্যাপক আল আমিন, অধ্যাপক আবুল কালাম সরকারসহ দলটির বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
আলোকচিত্র প্রদর্শনীর বিষয়ে তানভীর হাসান সৈকত বলেন, সকলের প্রতিবাদ জানানোর অধিকারকে আমরা সম্মান করি। শিক্ষকরা জাতির বিবেক, তাদের কাছ থেকে আমরা শিখি। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে রাজনীতি করি, আমাদের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাদের শিক্ষকদের সম্মানের দীক্ষাই দেন। শিক্ষকদের প্রতি সম্মান রেখেই বিএনপি-জামাত আমলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর যে পরিমাণ অত্যাচার হয়েছে তা উনাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে আন্দোলনের নামে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে যেভাবে মানুষ হত্যা করেছে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। প্রতিবাদে অংশ নেয়া শিক্ষকদের বিবেককে নাড়া দিতে আগুন সন্ত্রাসের নামে বিএনপি-জামাতের মানুষ হত্যার আলোকচিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করেছি।