নেত্রী আসবেন। শোনাবেন আশার বাণী। তার চেয়েও বড় কথা, দেশ গঠনের কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখার আকুলতা শুধু আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদেরই নয়; বরং এই অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষেরও। সরাসরি একটি নজর দেখার জন্য ব্যাকুল রাজশাহী অঞ্চলের মানুষও। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ৫ বছর পর ২৯ জানুয়ারি রাজশাহী আসছেন। যেই বার্তা সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর আগমন এখন ‘টক অব দ্য টাউন’ এবং গন্তব্য মাদ্রাসামাঠ। আর এর প্রস্তুতি নিচ্ছে সকলেই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই আগমনকে সামনে রেখে রাজশাহীসহ আশেপাশের জেলাতেও ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চলমান। রাজশাহী নগরজুড়ে সাজ সাজ রব। শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে নতুন রূপে সাজছে মেট্রোপলিটন এই নগরী। প্রতিদিনই মিছিল-মিটিং, সভা-সমাবেশ ও চায়ের কাপে প্রধানমন্ত্রীর আগমনী বার্তা ছড়াচ্ছেন সবাই। উচ্ছ্বসিত আওয়ামী লীগ ও অংশী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের চিত্র ব্যানার, ফেস্টুনসহ ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমেও তুলে ধরা হচ্ছে। মহানগর, জেলা, ওয়ার্ড, থানা, ইউনিট ও ইউনিয়ন পর্যায়েও দায়িত্বরত নেতারা নিজ উদ্যোগে শুভেচ্ছা বার্তা ও উন্নয়ন কর্মকান্ডের চিত্র সংবলিত ব্যানার-ফেস্টুনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্র¿ীকে স্বাগত জানাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে উজ্জীবিত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে সকল নেতা-কর্মীর মাঝে। উৎসবের আমেজ রাজশাহী অঞ্চলজুড়ে।
রাজশাহী মহানগরীর সাহেববাজার, নিউমার্কেট, আলুপট্টি, বর্ণালী, রেলগেট, উপশহর, লক্ষ¥ীপুর, সিঅ্যান্ডবি মোড়সহ নগরীর প্রতিটি মোড় ব্যানার-ফেস্টুনে ছেঁয়ে গেছে। শতাধিক তোরণ নির্মাণ করা হচ্ছে। যেখানে আগামী ২৯ জানুয়ারি ঐতিহাসিক মাদ্রাসামাঠ গন্তব্যে সকলকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হচ্ছে।
রাজশাহী নগরীতে পথচারী আশরাফুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে আসছেন। এটা আমাদের জন্য সু খবর। তার হাত ধরে দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। শেখ হাসিনা রাজশাহীতেও অনেক উন্নয়ন করেছেন। তবে তিনি রাজশাহীতে আসলে কৃষি বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনসহ নতুন কিছু উপহার তো নিয়ে আসবেনই বা এটার প্রত্যাশাও আমাদের থাকে।
রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে আওয়ামী ও সহযোগী সংগঠনের সকল নেতা-কর্মী উজ্জীবিত। সকল নেতা-কর্মীর স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে রাজশাহীর রাজপথ প্রকম্পিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন সফল ও সার্থক করতে তারাও ব্যস্ত সময় পার করছেন। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে মাদ্রাসামাঠে সাধারণ মানুষের ঐতিহাসিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। আর সেই লক্ষ্যেই স্থানীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন নিরলস।
শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩
নেত্রী আসবেন। শোনাবেন আশার বাণী। তার চেয়েও বড় কথা, দেশ গঠনের কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখার আকুলতা শুধু আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদেরই নয়; বরং এই অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষেরও। সরাসরি একটি নজর দেখার জন্য ব্যাকুল রাজশাহী অঞ্চলের মানুষও। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ৫ বছর পর ২৯ জানুয়ারি রাজশাহী আসছেন। যেই বার্তা সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর আগমন এখন ‘টক অব দ্য টাউন’ এবং গন্তব্য মাদ্রাসামাঠ। আর এর প্রস্তুতি নিচ্ছে সকলেই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই আগমনকে সামনে রেখে রাজশাহীসহ আশেপাশের জেলাতেও ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চলমান। রাজশাহী নগরজুড়ে সাজ সাজ রব। শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে নতুন রূপে সাজছে মেট্রোপলিটন এই নগরী। প্রতিদিনই মিছিল-মিটিং, সভা-সমাবেশ ও চায়ের কাপে প্রধানমন্ত্রীর আগমনী বার্তা ছড়াচ্ছেন সবাই। উচ্ছ্বসিত আওয়ামী লীগ ও অংশী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের চিত্র ব্যানার, ফেস্টুনসহ ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমেও তুলে ধরা হচ্ছে। মহানগর, জেলা, ওয়ার্ড, থানা, ইউনিট ও ইউনিয়ন পর্যায়েও দায়িত্বরত নেতারা নিজ উদ্যোগে শুভেচ্ছা বার্তা ও উন্নয়ন কর্মকান্ডের চিত্র সংবলিত ব্যানার-ফেস্টুনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্র¿ীকে স্বাগত জানাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে উজ্জীবিত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে সকল নেতা-কর্মীর মাঝে। উৎসবের আমেজ রাজশাহী অঞ্চলজুড়ে।
রাজশাহী মহানগরীর সাহেববাজার, নিউমার্কেট, আলুপট্টি, বর্ণালী, রেলগেট, উপশহর, লক্ষ¥ীপুর, সিঅ্যান্ডবি মোড়সহ নগরীর প্রতিটি মোড় ব্যানার-ফেস্টুনে ছেঁয়ে গেছে। শতাধিক তোরণ নির্মাণ করা হচ্ছে। যেখানে আগামী ২৯ জানুয়ারি ঐতিহাসিক মাদ্রাসামাঠ গন্তব্যে সকলকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হচ্ছে।
রাজশাহী নগরীতে পথচারী আশরাফুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে আসছেন। এটা আমাদের জন্য সু খবর। তার হাত ধরে দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। শেখ হাসিনা রাজশাহীতেও অনেক উন্নয়ন করেছেন। তবে তিনি রাজশাহীতে আসলে কৃষি বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনসহ নতুন কিছু উপহার তো নিয়ে আসবেনই বা এটার প্রত্যাশাও আমাদের থাকে।
রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে আওয়ামী ও সহযোগী সংগঠনের সকল নেতা-কর্মী উজ্জীবিত। সকল নেতা-কর্মীর স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে রাজশাহীর রাজপথ প্রকম্পিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন সফল ও সার্থক করতে তারাও ব্যস্ত সময় পার করছেন। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে মাদ্রাসামাঠে সাধারণ মানুষের ঐতিহাসিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। আর সেই লক্ষ্যেই স্থানীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন নিরলস।