সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ববধায়ক সরকারের দাবিসহ ১০ দফা দাবি ও গণতন্ত্র হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, এত বড় চোর আর চোরের মা থাকবে না। এ সরকার কথা দিয়ে কথা রাখেনি। আগামী এক মাসের মধ্যে এ সরকার বিদায় হবে। একদিকে পুলিশের বাঁধা অন্যদিকে আওয়ামী লীগ পাহারা দিয়েও জনগণের বাঁধ ভাঙা জোয়ার ঠেকাতে পারলো না। আপনারা দেখেন ময়মনসিংহের এই কর্মসূচিতে জনতার ঢল নেমেছে। তিনি আরো বলেন, যদি পাকিস্তানের কারাগারে থেকে শেখ মুজিব মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিতে পারেন, তাহলে টেমস নদীর তীরে বসে তারেক রহমান জনগণের অধিকার আদায় ও গনতন্ত্রের জন্য নেতৃত্ব দিতে দোষের কিছু না।
বুধবার বিকেলে ময়মনসিংহ নগরীর দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, গনতন্ত্রে একদল বলতে কিছু নেই। আওয়ামী লীগের শেখ হাসিনার পরে কে প্রধানমন্ত্রী হবেন কেউ নেই। বিএনপির দুই জন প্রধানমন্ত্রী আছেন। সামনের মার্চ মাসের পর হাসিনা থাকবে না। পুলিশ ও প্রশাসনের শতকরা পাঁচ ভাগ কর্মকর্তা এ সরকারের দলীয় বাকিরা দলীয় নয়। কয়েক দিন পর দেখবেন এরা পালাবার পথ পাবে না।
সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ারেস আলী মামুন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ কে এম শফিকুল ইসলাম, উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ কে এম এনায়েত উল্লাহ কালাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু, এ বি সিদ্দিকুর রহমান, আল ফাত্তাহ মো. হান্নান খান, ডা. মোফাখরুল হক রানা, আকতারুল আলম ফারুক, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, কাজী রানা, এ কে এম মাহবুবুল আলম, এনামুল হক আকন্দ লিটনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশ পরিচালনা করেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার। সমাবেশের আগে জেলার বিভিন্ন উপজেলা, পৌরসভা ও মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মী মিছিল সহকারে সমাবেশে যোগদান করেন।
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ববধায়ক সরকারের দাবিসহ ১০ দফা দাবি ও গণতন্ত্র হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, এত বড় চোর আর চোরের মা থাকবে না। এ সরকার কথা দিয়ে কথা রাখেনি। আগামী এক মাসের মধ্যে এ সরকার বিদায় হবে। একদিকে পুলিশের বাঁধা অন্যদিকে আওয়ামী লীগ পাহারা দিয়েও জনগণের বাঁধ ভাঙা জোয়ার ঠেকাতে পারলো না। আপনারা দেখেন ময়মনসিংহের এই কর্মসূচিতে জনতার ঢল নেমেছে। তিনি আরো বলেন, যদি পাকিস্তানের কারাগারে থেকে শেখ মুজিব মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিতে পারেন, তাহলে টেমস নদীর তীরে বসে তারেক রহমান জনগণের অধিকার আদায় ও গনতন্ত্রের জন্য নেতৃত্ব দিতে দোষের কিছু না।
বুধবার বিকেলে ময়মনসিংহ নগরীর দলীয় কার্যালয়ের সামনে মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, গনতন্ত্রে একদল বলতে কিছু নেই। আওয়ামী লীগের শেখ হাসিনার পরে কে প্রধানমন্ত্রী হবেন কেউ নেই। বিএনপির দুই জন প্রধানমন্ত্রী আছেন। সামনের মার্চ মাসের পর হাসিনা থাকবে না। পুলিশ ও প্রশাসনের শতকরা পাঁচ ভাগ কর্মকর্তা এ সরকারের দলীয় বাকিরা দলীয় নয়। কয়েক দিন পর দেখবেন এরা পালাবার পথ পাবে না।
সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ারেস আলী মামুন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ কে এম শফিকুল ইসলাম, উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ কে এম এনায়েত উল্লাহ কালাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু, এ বি সিদ্দিকুর রহমান, আল ফাত্তাহ মো. হান্নান খান, ডা. মোফাখরুল হক রানা, আকতারুল আলম ফারুক, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, কাজী রানা, এ কে এম মাহবুবুল আলম, এনামুল হক আকন্দ লিটনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশ পরিচালনা করেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার। সমাবেশের আগে জেলার বিভিন্ন উপজেলা, পৌরসভা ও মহানগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মী মিছিল সহকারে সমাবেশে যোগদান করেন।