সরকারের উন্নয়নের জোয়ারে বিএনপির আন্দোলন তলিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলন ব্যর্থ হলেই অগ্নি-সন্ত্রাসের পথে হাঁটে, অতীতে তার প্রমাণ রয়েছে। সেই আশঙ্কা এখনও আছে। কারণ জনসম্পৃক্ততার অভাবে বিএনপির সরকার পতনের টার্গেট ব্যর্থ হয়েছে। পথ হারিয়ে বিএনপির আন্দোলন এখন নীরব পদযাত্রায় নেমে এসেছে। তাদের আন্দোলনে জনগণ নেই।’
রোববার (৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
আন্দোলনের নামে বিএনপি তলে তলে দুরভিসন্ধি করছে কিনা- তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন তো অনেক হলো লংমার্চ, শর্ট মার্চ। ৫৬ হাজার বর্গমাইল- খুব বেশি তো না, কোথায় আর যাবেন। দেশের বাইরেও তো গেলেন লবিং করতে, লাভ তো হলো না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আন্দোলনে বিএনপির পরাজয় ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে হেরে যাওয়ার অপমানে তারা এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়- যাতে একটি অনির্বাচিত সরকার, আরেকটি ওয়ান ইলেভেন হয়। শেখ হাসিনা বাদে যে কেউ আসুক বিএনপির তাতে আপত্তি নাই। বিএনপির যে গোপন অভিসন্ধি, উদ্দেশ্য ও কর্মকান্ডের ধরণ- তা থেকে এটাই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে। আমরা নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবো, সরে যাব না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রধান দলগুলো অংশ গ্রহণ করলে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে। জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠেগোল দিতে চায় না। আমরা আশাবাদী বিএনপি আগামী নির্বাচনে আসবে। আমরা খবর পাচ্ছি যে- তারা তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তারা আবারও ষড়যন্ত্র করছে কিনা সেটাও দেখা হচ্ছে।’
জাপানে বিএনপির পাঠানো চিঠিতে নিজেদের বড় দল দাবি করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কে বড় কে ছোট দল তা নির্বাচন ছাড়া প্রমাণ করার উপায় নেই। বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তা প্রমাণ করুক।’
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, সময়মতো প্রার্থীতা ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ।
উপ-নির্বাচনে ভোটারদের কম উপস্থিতির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশেই উপ-নির্বাচনে মানুষের আগ্রহ কম থাকে। কেননা এটা দিয়ে খুব বেশি লাভ-ক্ষতি কেউ খুঁজে পায় না।’
রোববার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সরকারের উন্নয়নের জোয়ারে বিএনপির আন্দোলন তলিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলন ব্যর্থ হলেই অগ্নি-সন্ত্রাসের পথে হাঁটে, অতীতে তার প্রমাণ রয়েছে। সেই আশঙ্কা এখনও আছে। কারণ জনসম্পৃক্ততার অভাবে বিএনপির সরকার পতনের টার্গেট ব্যর্থ হয়েছে। পথ হারিয়ে বিএনপির আন্দোলন এখন নীরব পদযাত্রায় নেমে এসেছে। তাদের আন্দোলনে জনগণ নেই।’
রোববার (৫ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
আন্দোলনের নামে বিএনপি তলে তলে দুরভিসন্ধি করছে কিনা- তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন তো অনেক হলো লংমার্চ, শর্ট মার্চ। ৫৬ হাজার বর্গমাইল- খুব বেশি তো না, কোথায় আর যাবেন। দেশের বাইরেও তো গেলেন লবিং করতে, লাভ তো হলো না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আন্দোলনে বিএনপির পরাজয় ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে হেরে যাওয়ার অপমানে তারা এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়- যাতে একটি অনির্বাচিত সরকার, আরেকটি ওয়ান ইলেভেন হয়। শেখ হাসিনা বাদে যে কেউ আসুক বিএনপির তাতে আপত্তি নাই। বিএনপির যে গোপন অভিসন্ধি, উদ্দেশ্য ও কর্মকান্ডের ধরণ- তা থেকে এটাই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে। আমরা নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবো, সরে যাব না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রধান দলগুলো অংশ গ্রহণ করলে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে। জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠেগোল দিতে চায় না। আমরা আশাবাদী বিএনপি আগামী নির্বাচনে আসবে। আমরা খবর পাচ্ছি যে- তারা তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তারা আবারও ষড়যন্ত্র করছে কিনা সেটাও দেখা হচ্ছে।’
জাপানে বিএনপির পাঠানো চিঠিতে নিজেদের বড় দল দাবি করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কে বড় কে ছোট দল তা নির্বাচন ছাড়া প্রমাণ করার উপায় নেই। বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তা প্রমাণ করুক।’
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, সময়মতো প্রার্থীতা ঘোষণা করবে আওয়ামী লীগ।
উপ-নির্বাচনে ভোটারদের কম উপস্থিতির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশেই উপ-নির্বাচনে মানুষের আগ্রহ কম থাকে। কেননা এটা দিয়ে খুব বেশি লাভ-ক্ষতি কেউ খুঁজে পায় না।’