সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিলেট সিটি করপােরেশন নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘােষণা বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর। তবে এরইমধ্যে ১৯টি ওয়ার্ডে জামায়াতের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন। দলের পদধারী নেতার বক্তব্য, কাউন্সিলর পদটি দলের মার্কায় হয় না। তাই যদি কেউ অংশ নেন, সেটি তার ব্যক্তিগত বিষয়।
বর্তমানে নগরের ওয়ার্ড সংখ্যা ৪২টি। এর মধ্যে ১৯টিতেই জামায়াতপন্থী প্রার্থীরা তৎপর। এর মধ্যে ১৮টি ওয়ার্ডে জামায়াতের ১৮ জন কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হিসেবে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন। এই ওয়ার্ডগুলো হচ্ছে, ২, ৭, ৮, ১০, ১২, ১৮, ১৯, ২৪, ২৭, ২৮, ৩০, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৭, ৩৮, ৪০ ও ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে। এর বাইরে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াতের দুজন প্রার্থী মাঠে আছেন।
২০১৮ সালের নির্বাচনে সিলেটে ওয়ার্ড ছিল ২৭টি। এবার সিটি করপোরেশনের সীমানা বাড়িয়ে নতুন আরও ১৫টি ওয়ার্ড যুক্ত করা হয়েছে। বর্ধিত ১৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৯টি ওয়ার্ডেই জামায়াতের প্রার্থী আছেন।
জামায়াতের যেসব সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠে আছেন, তাদের মধ্যে তিনজন বর্তমান কাউন্সিলর। এর মধ্যে দুজন গত নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলরদের সঙ্গে মিশে পুরোনো দলীয় পরিচয় অনেকটা ‘আড়াল’ করে রাখেন।
সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, সংসদ সদস্য বা মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হয়। ওই সব নির্বাচনে তারা অংশ নিচ্ছেন না। কাউন্সিলরসহ অন্যান্য স্থানীয় নির্বাচনে যদি দলের কেউ অংশ নেন, সেটি তার ব্যক্তিগত বিষয়। তাদের সমর্থনে দলীয়ভাবে যেমন প্রচার-প্রচারণা চালানো হয় না, তেমনি তাদের বাধাও দেয়া হয় না।
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩
সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে সিলেট সিটি করপােরেশন নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘােষণা বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর। তবে এরইমধ্যে ১৯টি ওয়ার্ডে জামায়াতের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন। দলের পদধারী নেতার বক্তব্য, কাউন্সিলর পদটি দলের মার্কায় হয় না। তাই যদি কেউ অংশ নেন, সেটি তার ব্যক্তিগত বিষয়।
বর্তমানে নগরের ওয়ার্ড সংখ্যা ৪২টি। এর মধ্যে ১৯টিতেই জামায়াতপন্থী প্রার্থীরা তৎপর। এর মধ্যে ১৮টি ওয়ার্ডে জামায়াতের ১৮ জন কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হিসেবে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন। এই ওয়ার্ডগুলো হচ্ছে, ২, ৭, ৮, ১০, ১২, ১৮, ১৯, ২৪, ২৭, ২৮, ৩০, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৭, ৩৮, ৪০ ও ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে। এর বাইরে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াতের দুজন প্রার্থী মাঠে আছেন।
২০১৮ সালের নির্বাচনে সিলেটে ওয়ার্ড ছিল ২৭টি। এবার সিটি করপোরেশনের সীমানা বাড়িয়ে নতুন আরও ১৫টি ওয়ার্ড যুক্ত করা হয়েছে। বর্ধিত ১৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৯টি ওয়ার্ডেই জামায়াতের প্রার্থী আছেন।
জামায়াতের যেসব সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠে আছেন, তাদের মধ্যে তিনজন বর্তমান কাউন্সিলর। এর মধ্যে দুজন গত নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর আওয়ামীপন্থী কাউন্সিলরদের সঙ্গে মিশে পুরোনো দলীয় পরিচয় অনেকটা ‘আড়াল’ করে রাখেন।
সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, সংসদ সদস্য বা মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হয়। ওই সব নির্বাচনে তারা অংশ নিচ্ছেন না। কাউন্সিলরসহ অন্যান্য স্থানীয় নির্বাচনে যদি দলের কেউ অংশ নেন, সেটি তার ব্যক্তিগত বিষয়। তাদের সমর্থনে দলীয়ভাবে যেমন প্রচার-প্রচারণা চালানো হয় না, তেমনি তাদের বাধাও দেয়া হয় না।