চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
প্যারিস সেন্ট জার্মেই জয় দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করেছে। মঙ্গলবার গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পিএসজি ২-০ গোলে পরাজিত করেছে জার্মানির বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে। তাদের জয়ে একটি গোল করে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারকা খেলোয়াড় কিলিয়ান এমবাপ্পে।
এমবাপ্পের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে পেনাল্টি থেকে গোলের সূচনা করেন। এর পর আশরাফ হাকিমী ব্যবধান দ্বিগুন করেন। ধৈর্য ধরে আক্রমন অব্যাহত রাখার সুফল পায় পিএসজি। চলতি মৌসুমে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ছয় ম্যাচে পিএসজির এটা ছিল তৃতীয় জয়। ফরাসী লিগে সর্বশেষ ম্যাচে নিসের কাছে ৩-২ গোলে পরাজিত হওয়ায় বেশ চাপের মধ্যে ছিলেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। তাই এ জয়টা ছিল তাদের কাছে খুবই দরকারী। এফ গ্রুপের অন্য ম্যাচে এসি মিলান এবং নিউক্যাসল ইউনাইটেড গোলশূন্য ড্র করায় পিএসজি তালিকার শীর্ষে উঠে গেছে। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ভিটিনিয়া। তিনি বলেন, ‘জয় দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।’
কোচ এনরিকে বলেন, ‘আমি সবচেয়ে বেশী পছন্দ করেছি আমাদের ধারাবাহিক চেষ্টার বিষয়টি। এটা ঠিক যে পুরো ম্যাচেই আমরা দাপটের সাথে খেলেছি। আমরা আক্রমন করেছি এবং সুযোগ সৃষ্টি করেছি। বল দখলে রাখার কৌশলেই আমরা ম্যাচটি জিততে পেরেছি।’
পিএসজি যে খুব গোছালো ফুটবল খেলেছে তা নয়। তারা কেবল বল দখলে রাখার কৌশলেই ছিল সফল। প্রথমার্ধে তারা সেভাবে গোলের সুযোগও তৈরী করতে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধের চারর মিনিটের মাথায় এমবাপ্পের পেনাল্টি গোলের পর পরিস্থিতি বদলে যায়। গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল ডর্টমুন্ডও। তবে ডনিল মালেনের প্রচেষ্টা সহজেই রুখে দেন গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি ডোনারুম্মা।
ম্যাচে দারুন খেলেছেন মিডফিল্ডার ভিটিনিয়া। মাঝ মাঠে তার কারণেই প্রভাব বিস্তার করতে সমর্থ হয় পিএসজি। তার একটি শট পোস্টে লাগে। আরেকটি শট প্রতিপক্ষের গায়ে লেগে বাইরে যায়। এমবাপ্পের শট নিকোলাস সুয়েলের হাতে লাগলে পেনাল্টি পায় পিএসজি। এমবাপ্পে পেনাল্টিটিকে গোলে পরিনত করেন। ৫৮ মিনিটে হাকিমী ব্যবধান দ্বিগুন করেন। ভিটিনিয়ার পাস থেকে তিনি গোলটি করেন। শেষ দিকেও পিএসজি ম্যাচের নিয়ন্ত্রন হাতে রাখতে সমর্থ হয়। ফলে দুই গোল করে এবং কোন গোল না খেয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করতে সক্ষম হয় পিএসজি।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্যারিস সেন্ট জার্মেই জয় দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করেছে। মঙ্গলবার গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পিএসজি ২-০ গোলে পরাজিত করেছে জার্মানির বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে। তাদের জয়ে একটি গোল করে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারকা খেলোয়াড় কিলিয়ান এমবাপ্পে।
এমবাপ্পের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে পেনাল্টি থেকে গোলের সূচনা করেন। এর পর আশরাফ হাকিমী ব্যবধান দ্বিগুন করেন। ধৈর্য ধরে আক্রমন অব্যাহত রাখার সুফল পায় পিএসজি। চলতি মৌসুমে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ছয় ম্যাচে পিএসজির এটা ছিল তৃতীয় জয়। ফরাসী লিগে সর্বশেষ ম্যাচে নিসের কাছে ৩-২ গোলে পরাজিত হওয়ায় বেশ চাপের মধ্যে ছিলেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। তাই এ জয়টা ছিল তাদের কাছে খুবই দরকারী। এফ গ্রুপের অন্য ম্যাচে এসি মিলান এবং নিউক্যাসল ইউনাইটেড গোলশূন্য ড্র করায় পিএসজি তালিকার শীর্ষে উঠে গেছে। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ভিটিনিয়া। তিনি বলেন, ‘জয় দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।’
কোচ এনরিকে বলেন, ‘আমি সবচেয়ে বেশী পছন্দ করেছি আমাদের ধারাবাহিক চেষ্টার বিষয়টি। এটা ঠিক যে পুরো ম্যাচেই আমরা দাপটের সাথে খেলেছি। আমরা আক্রমন করেছি এবং সুযোগ সৃষ্টি করেছি। বল দখলে রাখার কৌশলেই আমরা ম্যাচটি জিততে পেরেছি।’
পিএসজি যে খুব গোছালো ফুটবল খেলেছে তা নয়। তারা কেবল বল দখলে রাখার কৌশলেই ছিল সফল। প্রথমার্ধে তারা সেভাবে গোলের সুযোগও তৈরী করতে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধের চারর মিনিটের মাথায় এমবাপ্পের পেনাল্টি গোলের পর পরিস্থিতি বদলে যায়। গোলের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল ডর্টমুন্ডও। তবে ডনিল মালেনের প্রচেষ্টা সহজেই রুখে দেন গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি ডোনারুম্মা।
ম্যাচে দারুন খেলেছেন মিডফিল্ডার ভিটিনিয়া। মাঝ মাঠে তার কারণেই প্রভাব বিস্তার করতে সমর্থ হয় পিএসজি। তার একটি শট পোস্টে লাগে। আরেকটি শট প্রতিপক্ষের গায়ে লেগে বাইরে যায়। এমবাপ্পের শট নিকোলাস সুয়েলের হাতে লাগলে পেনাল্টি পায় পিএসজি। এমবাপ্পে পেনাল্টিটিকে গোলে পরিনত করেন। ৫৮ মিনিটে হাকিমী ব্যবধান দ্বিগুন করেন। ভিটিনিয়ার পাস থেকে তিনি গোলটি করেন। শেষ দিকেও পিএসজি ম্যাচের নিয়ন্ত্রন হাতে রাখতে সমর্থ হয়। ফলে দুই গোল করে এবং কোন গোল না খেয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করতে সক্ষম হয় পিএসজি।