টি-২০ বিশ্বকাপে ব্যাটিং-বোলিংয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের ফিল্ডিং ছিল হতশ্রী। ক্যাচ মিসের মহড়া দিয়েছেন ফিল্ডাররা। ফিল্ডিংয়ে এ ব্যর্থতার কারণে বিসিবির কাঠগড়ায় কোচ রায়ান কুক। তার পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট না হওয়ায় বিসিবি নতুন করে তার সঙ্গে চুক্তি করছে না। নিশ্চিত করেছেন ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান। টি-২০ বিশ্বকাপ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকান কোচের সঙ্গে চুক্তি ছিল বিসিবির। আকরাম খান শনিবার মিরপুরে বলেছেন, ‘কুককে আমরা পাচ্ছি না। ওর জায়গায় স্থানীয় একজন কোচ কাজ করবে। এটা ১৬ নভেম্বর চূড়ান্ত করব। ওর মেয়াদ শেষ পর্যায়ে আছে। ও এখন আসছে না। চুক্তি নবায়ন করাচ্ছি না।’
স্থানীয় কোচ সোহেল ইসলাম বেশ কয়েকবার জাতীয় দলের সঙ্গে ফিল্ডিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। তাকেই পাকিস্তান সিরিজে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। সঙ্গে বিসিবি বিদেশি কোচও খুঁজছে। আকরাম খান বললেন, ‘আমরা উঁচু মানের ফিল্ডিং কোচও দেখছি। আশা করছি মাসখানেকের মধ্যে পেয়ে যাব।’
এবার বিশ্বকাপে দশটি ক্যাচ ছেড়েছে বাংলাদেশ। ক্যাচের জন্য যাদের ওপর সবচেয়ে নির্ভর করা হয়, তারাই ব্যর্থ হয়েছেন বেশি। লিটন দাস, মেহেদী হাসানের হাত থেকে দুটি করে ক্যাচ বেরিয়ে যায়। মিস করেছেন আফিফ হোসেনের মতো তরুণ ক্রিকেটারও। এছাড়া মাহমুদউল্লাহ, সাকিবও ক্যাচ ছেড়েছেন। ক্যাচ ছাড়ার কারণে বেশিরভাগ সময়ই দলকে দিতে হয়েছে চড়া মাশুল।
দীর্ঘদিন ধরেই ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থা প্রায় একইরকম। হাত থেকে ছুটে যায় অসংখ্য সুযোগ। সেজন্য এবার কুককে বিদায় বলে দিলো বিসিবি। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে গ্যারি কারস্টেনের পরামর্শে নিয়োগ দেওয়া হয় কুককে। তার তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। কেপ টাউনে গ্যারি কারস্টেন ক্রিকেট একাডেমির প্রধান কোচ ও পারফরম্যান্স ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত তার চুক্তি ছিল। ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষে কোচিং স্টাফদের সবাইকে বিদায় বললেও রেখে দেওয়া হয়েছিল কুককে। আস্থার প্রতিদান না পাওয়ায় এবার তাকে বিদায় দিলো বিসিবি।
শনিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২১
টি-২০ বিশ্বকাপে ব্যাটিং-বোলিংয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের ফিল্ডিং ছিল হতশ্রী। ক্যাচ মিসের মহড়া দিয়েছেন ফিল্ডাররা। ফিল্ডিংয়ে এ ব্যর্থতার কারণে বিসিবির কাঠগড়ায় কোচ রায়ান কুক। তার পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট না হওয়ায় বিসিবি নতুন করে তার সঙ্গে চুক্তি করছে না। নিশ্চিত করেছেন ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান। টি-২০ বিশ্বকাপ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকান কোচের সঙ্গে চুক্তি ছিল বিসিবির। আকরাম খান শনিবার মিরপুরে বলেছেন, ‘কুককে আমরা পাচ্ছি না। ওর জায়গায় স্থানীয় একজন কোচ কাজ করবে। এটা ১৬ নভেম্বর চূড়ান্ত করব। ওর মেয়াদ শেষ পর্যায়ে আছে। ও এখন আসছে না। চুক্তি নবায়ন করাচ্ছি না।’
স্থানীয় কোচ সোহেল ইসলাম বেশ কয়েকবার জাতীয় দলের সঙ্গে ফিল্ডিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। তাকেই পাকিস্তান সিরিজে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। সঙ্গে বিসিবি বিদেশি কোচও খুঁজছে। আকরাম খান বললেন, ‘আমরা উঁচু মানের ফিল্ডিং কোচও দেখছি। আশা করছি মাসখানেকের মধ্যে পেয়ে যাব।’
এবার বিশ্বকাপে দশটি ক্যাচ ছেড়েছে বাংলাদেশ। ক্যাচের জন্য যাদের ওপর সবচেয়ে নির্ভর করা হয়, তারাই ব্যর্থ হয়েছেন বেশি। লিটন দাস, মেহেদী হাসানের হাত থেকে দুটি করে ক্যাচ বেরিয়ে যায়। মিস করেছেন আফিফ হোসেনের মতো তরুণ ক্রিকেটারও। এছাড়া মাহমুদউল্লাহ, সাকিবও ক্যাচ ছেড়েছেন। ক্যাচ ছাড়ার কারণে বেশিরভাগ সময়ই দলকে দিতে হয়েছে চড়া মাশুল।
দীর্ঘদিন ধরেই ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থা প্রায় একইরকম। হাত থেকে ছুটে যায় অসংখ্য সুযোগ। সেজন্য এবার কুককে বিদায় বলে দিলো বিসিবি। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে গ্যারি কারস্টেনের পরামর্শে নিয়োগ দেওয়া হয় কুককে। তার তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। কেপ টাউনে গ্যারি কারস্টেন ক্রিকেট একাডেমির প্রধান কোচ ও পারফরম্যান্স ডিরেক্টর ছিলেন তিনি। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত তার চুক্তি ছিল। ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষে কোচিং স্টাফদের সবাইকে বিদায় বললেও রেখে দেওয়া হয়েছিল কুককে। আস্থার প্রতিদান না পাওয়ায় এবার তাকে বিদায় দিলো বিসিবি।