নিউজিল্যান্ডকে ১৯০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা এবারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে।
বুধবার পুনেতে প্রোটিয়ার ৩৫৭/৪ তাড়া করতে নেমে লাথামের দল ৩৫.৩ ওভারে ১৬৭ রানে থেমে যায়। সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন ফিলিপস্। দক্ষিণ আফিকার কেশব মহারাজ ২৬ রানে ৪টি, ইয়ানসেন ৩০ রানে ৩টি ও কোয়েটজি ৪১ রানে ২ উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ডি ককের ১১৪ ও ডাসেনের ১৩৩ রানে নির্ধারিত ওভারে তারা রান তুলে ৪ উইকেটে ৩৫৭। ডি কক এনিয়ে এবারের বিশ্বকাপে চতুর্থ সেঞ্চুরি করলেন। এর আগে তিনি শ্রীলঙ্কা (১০০), অস্ট্রেলিয়া (১০৯) ও বাংলাদেশের (১৭৪) বিপক্ষে শতরান করেন। কিউইদের বিপক্ষে শতকের সুবাদে আসরে ডি ককের মোট রান হলো ৫৪৫। যা এবারের আসরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ডের হরে আরও উন্মুক্ত হলো এবারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের লড়াই। পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার শেষ চারে খেলার আশা আরও উজ্জ্বল হলো।
সাত ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে উঠে গেলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এক ম্যাচ কম খেলে সমান পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে পিছিয়ে থেকে দুই নম্বরে ভারত। তিন নম্বরে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সমান ৮ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে নিউজিল্যান্ড, তারা অজিদের চেয়ে এক ম্যাচ বেশি খেলেছে।
বুধবার, ০১ নভেম্বর ২০২৩
নিউজিল্যান্ডকে ১৯০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা এবারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে।
বুধবার পুনেতে প্রোটিয়ার ৩৫৭/৪ তাড়া করতে নেমে লাথামের দল ৩৫.৩ ওভারে ১৬৭ রানে থেমে যায়। সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন ফিলিপস্। দক্ষিণ আফিকার কেশব মহারাজ ২৬ রানে ৪টি, ইয়ানসেন ৩০ রানে ৩টি ও কোয়েটজি ৪১ রানে ২ উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ডি ককের ১১৪ ও ডাসেনের ১৩৩ রানে নির্ধারিত ওভারে তারা রান তুলে ৪ উইকেটে ৩৫৭। ডি কক এনিয়ে এবারের বিশ্বকাপে চতুর্থ সেঞ্চুরি করলেন। এর আগে তিনি শ্রীলঙ্কা (১০০), অস্ট্রেলিয়া (১০৯) ও বাংলাদেশের (১৭৪) বিপক্ষে শতরান করেন। কিউইদের বিপক্ষে শতকের সুবাদে আসরে ডি ককের মোট রান হলো ৫৪৫। যা এবারের আসরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ডের হরে আরও উন্মুক্ত হলো এবারের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের লড়াই। পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার শেষ চারে খেলার আশা আরও উজ্জ্বল হলো।
সাত ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে উঠে গেলো দক্ষিণ আফ্রিকা। এক ম্যাচ কম খেলে সমান পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে পিছিয়ে থেকে দুই নম্বরে ভারত। তিন নম্বরে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সমান ৮ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে নিউজিল্যান্ড, তারা অজিদের চেয়ে এক ম্যাচ বেশি খেলেছে।