শেষ ম্যাচে বড় ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারলেও বিশ্বকাপে প্রথম ৩০০ পেরোনো স্কোর পেলো টাইগাররা।
এবারের বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে খুব বেশি সুবিধা করতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৯ ম্যাচে মাত্র ১টি সেঞ্চুরি পেয়েছে। আর হিসেব অনুযায়ী এবারের বিশ্বকাপে টাইগারদের সেরা ব্যাটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। একই সঙ্গে প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে টানা দুই বিশ্বকাপে ৩০০ এর বেশি রান সংগ্রহ করেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার।
টাইগার এই নির্ভরযোগ্য ব্যাটার টুর্নামেন্টে ৭ ইনিংস ব্যাট করে ৫৪ গড়ে সংগ্রহ করেছেন ৩২৮ রান। পেয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে আসরের একমাত্র সেঞ্চুরি। তালিকায় দুই নম্বরে রয়েছেন লিটন দাস। টাইগার এই ওপেনার ৯ ম্যাচ খেলে করেছেন ২৮৪ রান। এই আসরেই তামিম ইকবালকে ছাড়িয়ে ওপেনার হিসেবে আইসিসি ইভেন্টে এক আসরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড করেছেন লিটন।
তালিকার তিন নাম্বার পজিশনে রয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাঁ-হাতি এই ব্যাটার আসরে ৯ ম্যাচ খেলে করেছেন ২২২ রান। দুই অর্ধশতক এসেছে তার বাংলাদেশের সহ-অধিনায়কের ব্যাট থেকে। তালিকার চার নম্বর পজিশনে রয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ৯ ইনিংসে ব্যাট হাতে এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার করেছেন ২০২ রান।
এছাড়া পাঁচ নম্বরে রয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। টাইগার এই অলরাউন্ডার করেছেন ২০১ রান। এদিকে ৭ ইনিংসে ব্যাট করে নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান করেছেন ১৮৬ রান। ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি দুই ম্যাচ।
শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩
শেষ ম্যাচে বড় ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারলেও বিশ্বকাপে প্রথম ৩০০ পেরোনো স্কোর পেলো টাইগাররা।
এবারের বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে খুব বেশি সুবিধা করতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ৯ ম্যাচে মাত্র ১টি সেঞ্চুরি পেয়েছে। আর হিসেব অনুযায়ী এবারের বিশ্বকাপে টাইগারদের সেরা ব্যাটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। একই সঙ্গে প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে টানা দুই বিশ্বকাপে ৩০০ এর বেশি রান সংগ্রহ করেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার।
টাইগার এই নির্ভরযোগ্য ব্যাটার টুর্নামেন্টে ৭ ইনিংস ব্যাট করে ৫৪ গড়ে সংগ্রহ করেছেন ৩২৮ রান। পেয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে আসরের একমাত্র সেঞ্চুরি। তালিকায় দুই নম্বরে রয়েছেন লিটন দাস। টাইগার এই ওপেনার ৯ ম্যাচ খেলে করেছেন ২৮৪ রান। এই আসরেই তামিম ইকবালকে ছাড়িয়ে ওপেনার হিসেবে আইসিসি ইভেন্টে এক আসরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড করেছেন লিটন।
তালিকার তিন নাম্বার পজিশনে রয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাঁ-হাতি এই ব্যাটার আসরে ৯ ম্যাচ খেলে করেছেন ২২২ রান। দুই অর্ধশতক এসেছে তার বাংলাদেশের সহ-অধিনায়কের ব্যাট থেকে। তালিকার চার নম্বর পজিশনে রয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ৯ ইনিংসে ব্যাট হাতে এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার করেছেন ২০২ রান।
এছাড়া পাঁচ নম্বরে রয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। টাইগার এই অলরাউন্ডার করেছেন ২০১ রান। এদিকে ৭ ইনিংসে ব্যাট করে নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান করেছেন ১৮৬ রান। ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি দুই ম্যাচ।