টানা ৩৮ দিনের ক্রিকেট যুদ্ধের পর শেষ হলো ক্রিকেট বিশ্বকাপের লিগ পর্বের। প্রত্যেক দলই শেষ করেছে তাদের নির্ধারিত ৯টি ম্যাচ। টুর্নামেন্টের শেষ চারে গিয়েছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জায়গা নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড এবং বাংলাদেশ।
বিশ্বকাপের লিগ পর্বে হয়েছে ৪৫ ম্যাচ। এরই মাঝে বেশকিছু রেকর্ড দেখাও হয়ে গিয়েছে ক্রিকেটবিশ্বের। দুই দফায় দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হয়েছে। হয়েছে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আবার রেকর্ড রানতাড়ার দেখাও মিলেছে এবারের আসরে। এছাড়া ব্যক্তিগত কিংবা দলভেদে রেকর্ডের দেখাও মিলেছে অজস্র।
রানের এই বিশ্বকাপে বেশ কয়েকবারই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় রদবদল এসেছে। ভারতের রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলি, দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক, নিউজিল্যান্ডের রাচিন রবীন্দ্র কিংবা রাসি ভ্যান ডার ডুসেন বেশ কয়েকবারই শীর্ষে উঠেছেন, আবার নেমেও গিয়েছেন।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য লিগ পর্বের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ভারতের এই ড্যাশিং ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ৫৯৪ রান। ৯৯ গড়ে এসেছে তার রান। এবারের বিশ্বকাপেই ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডে শচীনের পাশে উঠে এসেছেন। ৯ ম্যাচে করেছেন ২ সেঞ্চুরি। আছে একটি ডাকও।
দুইয়ে আছেন কুইন্টন ডি কক। ৪ ইনিংসে শতরান করেছেন। পঞ্চাশ পূর্ণ করা সব ইনিংসই তিনি টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন শতরান পর্যন্ত। ৬৫.৬৬ গড় তার। কোহলির থেকে মাত্র ৩ রান কম এই প্রোটিয়া ব্যাটারের। করেছেন ৫৯১ রান। দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিশ্বকাপের সেমিতে তোলার ক্ষেত্রে বড় অবদানই রেখেছেন ডি কক.
তালিকার পরের দুজনও ৫০০ রানের কোটা পার করেছেন। রাচিন রবীন্দ্র করেছেন ৫৬৫ রান। ২৩ বছরের আগে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড এরইমাঝে করে ফেলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই কিউই ব্যাটার। বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজও বলা যায় রাচিনকে। ৩ সেঞ্চুরি আর ২ হাফ-সেঞ্চুরির মালিক রাচিন। চারে থাকা রোহিত শর্মার রান ৫০৩। এবারের আসরে ১টি সেঞ্চুরি করেছেন। তাতেই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির মালিক হয়েছেন তিনি।
পাঁচে থাকা ওয়ার্নারের রান ৪৯৯। ২ সেঞ্চুরি আর ২ হাফসেঞ্চুরি আছে তার নামের পাশে। সেরা বিশে অবশ্য নেই কোন বাংলাদেশি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন ২১ নম্বরে। অভিজ্ঞ এই ব্যাটার করেছেন ৩২৮ রান। ১ সেঞ্চুরি আর ১ হাফসেঞ্চুরির সাহায্যে এই রান করেছেন রিয়াদ।
সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩
টানা ৩৮ দিনের ক্রিকেট যুদ্ধের পর শেষ হলো ক্রিকেট বিশ্বকাপের লিগ পর্বের। প্রত্যেক দলই শেষ করেছে তাদের নির্ধারিত ৯টি ম্যাচ। টুর্নামেন্টের শেষ চারে গিয়েছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জায়গা নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড এবং বাংলাদেশ।
বিশ্বকাপের লিগ পর্বে হয়েছে ৪৫ ম্যাচ। এরই মাঝে বেশকিছু রেকর্ড দেখাও হয়ে গিয়েছে ক্রিকেটবিশ্বের। দুই দফায় দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হয়েছে। হয়েছে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আবার রেকর্ড রানতাড়ার দেখাও মিলেছে এবারের আসরে। এছাড়া ব্যক্তিগত কিংবা দলভেদে রেকর্ডের দেখাও মিলেছে অজস্র।
রানের এই বিশ্বকাপে বেশ কয়েকবারই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় রদবদল এসেছে। ভারতের রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলি, দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক, নিউজিল্যান্ডের রাচিন রবীন্দ্র কিংবা রাসি ভ্যান ডার ডুসেন বেশ কয়েকবারই শীর্ষে উঠেছেন, আবার নেমেও গিয়েছেন।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য লিগ পর্বের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ভারতের এই ড্যাশিং ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ৫৯৪ রান। ৯৯ গড়ে এসেছে তার রান। এবারের বিশ্বকাপেই ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডে শচীনের পাশে উঠে এসেছেন। ৯ ম্যাচে করেছেন ২ সেঞ্চুরি। আছে একটি ডাকও।
দুইয়ে আছেন কুইন্টন ডি কক। ৪ ইনিংসে শতরান করেছেন। পঞ্চাশ পূর্ণ করা সব ইনিংসই তিনি টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন শতরান পর্যন্ত। ৬৫.৬৬ গড় তার। কোহলির থেকে মাত্র ৩ রান কম এই প্রোটিয়া ব্যাটারের। করেছেন ৫৯১ রান। দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিশ্বকাপের সেমিতে তোলার ক্ষেত্রে বড় অবদানই রেখেছেন ডি কক.
তালিকার পরের দুজনও ৫০০ রানের কোটা পার করেছেন। রাচিন রবীন্দ্র করেছেন ৫৬৫ রান। ২৩ বছরের আগে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড এরইমাঝে করে ফেলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই কিউই ব্যাটার। বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজও বলা যায় রাচিনকে। ৩ সেঞ্চুরি আর ২ হাফ-সেঞ্চুরির মালিক রাচিন। চারে থাকা রোহিত শর্মার রান ৫০৩। এবারের আসরে ১টি সেঞ্চুরি করেছেন। তাতেই বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির মালিক হয়েছেন তিনি।
পাঁচে থাকা ওয়ার্নারের রান ৪৯৯। ২ সেঞ্চুরি আর ২ হাফসেঞ্চুরি আছে তার নামের পাশে। সেরা বিশে অবশ্য নেই কোন বাংলাদেশি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন ২১ নম্বরে। অভিজ্ঞ এই ব্যাটার করেছেন ৩২৮ রান। ১ সেঞ্চুরি আর ১ হাফসেঞ্চুরির সাহায্যে এই রান করেছেন রিয়াদ।