নামকরণ করা আছে, ‘কোয়ালিফায়ার-২’। তবে আসলে রংপর রাইডার্স এবং ফরচুন বরিশালের বুধবারের ম্যাচটি মূলত সেমিফাইনালই। যে জিতবে সেই দল ফাইনাল খেলবে। আর পরাজিত দল বিদায় নেবে। অর্থ্যাৎ, দু’দলের জন্যই বাঁচা মরার লড়াই।
কিন্তু একটি বিশেষ কারণে বুধবারের ম্যাচটি পেয়েছে অন্যমাত্রা। এদিন বিপিএলের কোয়ালিফায়ার-২‘র ম্যাচটি পরিণত হয়েছে সাকিব ও তামিম লড়াইয়ে। এক সময়ের খুব ভাল বন্ধু এখন মাঠের বাইরে রীতিমত ‘শত্রু।’
মাঠে খেলা শেষে রীতি মেনে হাত মেলালোও কথা বলেন না, মনের দিক থেকে অনেক দুরে সাকিব ও তামিম। একজন আরেকজনকে আউট করে এমন প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করেছেন, যা চোখে লেগেছে। বোঝাই যায়, শুধু প্রতিপক্ষ হিসেবেই নয়, একজন আরেকজনের কাছে রীতিমত প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীও বনে গেছেন। মাঠে তামিম ও সাকিবের শরীরি অভিব্যক্তি বলে দেয়, কেউ হারতে চান না।
তামিম ও সাকিবের এই যুদ্ধংদেহী মানসিকতাটা দর্শক ও ভক্তদেরও নজর কেড়েছে। তাই বুধবার রংপুর ও বরিশালের ম্যাচ পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা।
তামিম বরিশালের অধিনায়ক হলেও সাকিব তার দল রংপুরের অধিনায়ক নন; কিন্তু মাঠে দুজনার দিকেই তাকিয়ে থাকে তাদের দল। এবারের বিপিএলে দু’জনই নিজ নিজ দলকে প্রায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
তামিম এখন পর্যন্ত ৪৪৩ রান করে তৌহিদ হৃদয়ের (৩৪৭) পর দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী। আর সাকিব উইকেট শিকারে দুই নম্বর (১৭ উইকেট); শরিফুলের (২২) পিছনে। ব্যাট হাতে শুরুতে একদম নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও পরে চোখের সমস্যা কাটিয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাট হাতেও জ্বলে ওঠা চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার সাকিব ২৫৪ রান করে এখন রান তোলায় ১২ নম্বরে অবস্থান করছেন।
এখন দেখার বিষয় দু’পক্ষের সাফল্যে কে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারেন। শেষ মোকাবিলায় তামিমকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সাকিব। দেখা যাক বুধবার কি হয়? বন্ধু থেকে শত্রুতে পরিণত সাকিব ও তামিমের লড়াইয়ে শেষ হাসি কে হাসেন?
যেই হাসুন, একটি সত্য কিন্তু নিশ্চিত; তাহলো এক সময়ের দুই খুব কাছের বন্ধুর কিন্তু এবারের বিপিএল ফাইনালে আর দেখ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। একজনের বিপিএল যে কালই শেষ হয়ে যাবে!
বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
নামকরণ করা আছে, ‘কোয়ালিফায়ার-২’। তবে আসলে রংপর রাইডার্স এবং ফরচুন বরিশালের বুধবারের ম্যাচটি মূলত সেমিফাইনালই। যে জিতবে সেই দল ফাইনাল খেলবে। আর পরাজিত দল বিদায় নেবে। অর্থ্যাৎ, দু’দলের জন্যই বাঁচা মরার লড়াই।
কিন্তু একটি বিশেষ কারণে বুধবারের ম্যাচটি পেয়েছে অন্যমাত্রা। এদিন বিপিএলের কোয়ালিফায়ার-২‘র ম্যাচটি পরিণত হয়েছে সাকিব ও তামিম লড়াইয়ে। এক সময়ের খুব ভাল বন্ধু এখন মাঠের বাইরে রীতিমত ‘শত্রু।’
মাঠে খেলা শেষে রীতি মেনে হাত মেলালোও কথা বলেন না, মনের দিক থেকে অনেক দুরে সাকিব ও তামিম। একজন আরেকজনকে আউট করে এমন প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করেছেন, যা চোখে লেগেছে। বোঝাই যায়, শুধু প্রতিপক্ষ হিসেবেই নয়, একজন আরেকজনের কাছে রীতিমত প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীও বনে গেছেন। মাঠে তামিম ও সাকিবের শরীরি অভিব্যক্তি বলে দেয়, কেউ হারতে চান না।
তামিম ও সাকিবের এই যুদ্ধংদেহী মানসিকতাটা দর্শক ও ভক্তদেরও নজর কেড়েছে। তাই বুধবার রংপুর ও বরিশালের ম্যাচ পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা।
তামিম বরিশালের অধিনায়ক হলেও সাকিব তার দল রংপুরের অধিনায়ক নন; কিন্তু মাঠে দুজনার দিকেই তাকিয়ে থাকে তাদের দল। এবারের বিপিএলে দু’জনই নিজ নিজ দলকে প্রায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
তামিম এখন পর্যন্ত ৪৪৩ রান করে তৌহিদ হৃদয়ের (৩৪৭) পর দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী। আর সাকিব উইকেট শিকারে দুই নম্বর (১৭ উইকেট); শরিফুলের (২২) পিছনে। ব্যাট হাতে শুরুতে একদম নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও পরে চোখের সমস্যা কাটিয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাট হাতেও জ্বলে ওঠা চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার সাকিব ২৫৪ রান করে এখন রান তোলায় ১২ নম্বরে অবস্থান করছেন।
এখন দেখার বিষয় দু’পক্ষের সাফল্যে কে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারেন। শেষ মোকাবিলায় তামিমকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সাকিব। দেখা যাক বুধবার কি হয়? বন্ধু থেকে শত্রুতে পরিণত সাকিব ও তামিমের লড়াইয়ে শেষ হাসি কে হাসেন?
যেই হাসুন, একটি সত্য কিন্তু নিশ্চিত; তাহলো এক সময়ের দুই খুব কাছের বন্ধুর কিন্তু এবারের বিপিএল ফাইনালে আর দেখ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। একজনের বিপিএল যে কালই শেষ হয়ে যাবে!