বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে তদন্তের পর চূড়ান্ত প্রতিবেদনে ফিফা বর্তমান-সাবেক মিলিয়ে পাঁচ কর্মকর্তাকে শাস্তি দিয়েছে। তাদের মধ্যে আছেন বাফুফের বর্তমান সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদী। তাকে ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়েছে।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ফিফা। ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার স্বাধীন এথিক্স কমিটির অ্যাজুডিকেটরি চেম্বার শাস্তির অনুমোদন করেছে। মুর্শেদী ছাড়া বাকিরা হলেন বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ, সাবেক প্রধান ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার আবু হোসেন, সাবেক অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমান এবং বর্তমান প্রকিউরমেন্ট ও স্টোর অফিসার ইমরুল হাসান শরিফ।
বাফুফের আর্থিক বিষয়াদি নিয়ে তদন্ত করেছিল ফিফা। সেই তদন্তে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সোহাগ ছাড়া আরও কয়েকজনের ওপর তদন্ত অব্যাহত রেখেছিল ফিফা। সেই তদন্তের রায় গত বুধবার প্রকাশ করে ফিফা। অর্থাৎ বাফুফেতে দুর্নীতির ঘটনায় চূড়ান্ত শাস্তি ঘোষণা করে ফিফা।
বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন ও অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমানকে সব ধরনের ফুটবল থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধের পাশাপাশি দশ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ১৩ লাখ টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। সোহাগ কা-ের পর ফুটবল ফেডারেশন তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছিল। বাফুফের তদন্ত কমিটিও তাদের দায় খুঁজে পেয়েছিল। এবার নিষেধাজ্ঞা এলো ফিফা থেকে।
বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর পাশাপাশি বাফুফের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার ইমরুল হাসান শরীফকেও সাধারণ দায়িত্বের আওতায় ফিফা নির্দেশিত কমপ্ল্যায়ন্স পূরণ না করায় সতর্ক করা হয়েছে।
ফিফার এথিকস কমিটির এডজুকেটরি চেম্বার সবার সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে এই সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে। আবু নাঈম সোহাগ, আবু হোসেন, মিজানুর রহমানের ওপর সাধারণ দায়িত্ব, আনুগত্য ও মিথ্যাচারের কারণে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে তাকে তিন বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। আর তার মোট জরিমানার পরিমাণ প্রায় ২৬ লাখ টাকা। বিষয়াদি নিয়ে তদন্ত করেছিল ফিফা। সেই তদন্তে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সোহাগ ছাড়া আরও কয়েকজনের ওপর তদন্ত অব্যাহত রেখেছিল তারা। সেই তদন্তের রায় গতকাল প্রকাশ করেছে ফিফা। অর্থাৎ বাফুফেতে দুর্নীতির ঘটনায় চূড়ান্ত শাস্তি ঘোষণা করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে তদন্তের পর চূড়ান্ত প্রতিবেদনে ফিফা বর্তমান-সাবেক মিলিয়ে পাঁচ কর্মকর্তাকে শাস্তি দিয়েছে। তাদের মধ্যে আছেন বাফুফের বর্তমান সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদী। তাকে ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়েছে।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ফিফা। ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার স্বাধীন এথিক্স কমিটির অ্যাজুডিকেটরি চেম্বার শাস্তির অনুমোদন করেছে। মুর্শেদী ছাড়া বাকিরা হলেন বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ, সাবেক প্রধান ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার আবু হোসেন, সাবেক অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমান এবং বর্তমান প্রকিউরমেন্ট ও স্টোর অফিসার ইমরুল হাসান শরিফ।
বাফুফের আর্থিক বিষয়াদি নিয়ে তদন্ত করেছিল ফিফা। সেই তদন্তে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সোহাগ ছাড়া আরও কয়েকজনের ওপর তদন্ত অব্যাহত রেখেছিল ফিফা। সেই তদন্তের রায় গত বুধবার প্রকাশ করে ফিফা। অর্থাৎ বাফুফেতে দুর্নীতির ঘটনায় চূড়ান্ত শাস্তি ঘোষণা করে ফিফা।
বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন ও অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমানকে সব ধরনের ফুটবল থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধের পাশাপাশি দশ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ১৩ লাখ টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। সোহাগ কা-ের পর ফুটবল ফেডারেশন তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছিল। বাফুফের তদন্ত কমিটিও তাদের দায় খুঁজে পেয়েছিল। এবার নিষেধাজ্ঞা এলো ফিফা থেকে।
বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর পাশাপাশি বাফুফের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার ইমরুল হাসান শরীফকেও সাধারণ দায়িত্বের আওতায় ফিফা নির্দেশিত কমপ্ল্যায়ন্স পূরণ না করায় সতর্ক করা হয়েছে।
ফিফার এথিকস কমিটির এডজুকেটরি চেম্বার সবার সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে এই সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে। আবু নাঈম সোহাগ, আবু হোসেন, মিজানুর রহমানের ওপর সাধারণ দায়িত্ব, আনুগত্য ও মিথ্যাচারের কারণে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে তাকে তিন বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। আর তার মোট জরিমানার পরিমাণ প্রায় ২৬ লাখ টাকা। বিষয়াদি নিয়ে তদন্ত করেছিল ফিফা। সেই তদন্তে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সোহাগ ছাড়া আরও কয়েকজনের ওপর তদন্ত অব্যাহত রেখেছিল তারা। সেই তদন্তের রায় গতকাল প্রকাশ করেছে ফিফা। অর্থাৎ বাফুফেতে দুর্নীতির ঘটনায় চূড়ান্ত শাস্তি ঘোষণা করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।