টি-২০ বিশ্বকাপ শেষে বাংলাদেশ দল কয়েক দিনে আগে দেশে ফিরেছে। সুপার এইটের প্রথম দুই ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশের সামনে সুযোগ ছিল বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠার। শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১৬ রান তাড়া করতে হতো ১২.১ ওভারের মধ্যে। কিন্তু বৃষ্টিতে ১৯ ওভারে ১১৪ রানে নেমে আসা লক্ষ্যে তালগোল পাকিয়ে উল্টো টাইগাররা হেরে বসে ৮ রানে। ওই ম্যাচের পর অধিনায়ক শান্ত জানিয়েছিলেন, দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর সেমিফাইনালের আশাবাদ দিয়ে কেবল জেতার চেষ্টা করেছিলেন তারা। শান্তর অমন কথার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা।
গত মঙ্গলবার বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতির নাজমুল হাসান পাপন সেই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের অধিনায়ক যে বলেছে, ৩ উইকেট পড়ার পর আমরা চেষ্টা করিনি, এটা কিন্তু গ্রহণযোগ্য না। আমি যতক্ষণ খেলা দেখেছি, ততক্ষণ এমনটা মনে হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত তাওহিদ হৃদয় উইকেটে ছিল, ততক্ষণ ওরা চেষ্টা করেছে। মাহমুদউল্লাহ আর রিশাদও রশিদ খানকে ছয় মারতে গিয়ে আউট হয়েছে।’
‘আমরা প্রথম থেকেই বলছি, ওর (শান্তর) এই কথার সঙ্গে আমরা একমত না। এটা কোনোভাবে মেনে নেয়া যায় না। ১২ ওভার পর্যন্ত (আফগানিস্তানের বিপক্ষে) আমাদের লড়াই করা উচিত ছিল। দেখলাম যে, যখন রক্ষণাত্মক খেলার দরকার ছিল, তখন মেরে খেলেছে। আর যখন মেরে খেলার দরকার ছিল, তখন রক্ষণাত্মক খেলেছে।’
পাপনের মতে, সেমিফাইনাল ম্যাচের কন্ডিশন বিবেচনায় বাংলাদেশের সামনে থাকা লক্ষ্য ছিল ১২ ওভারে ১১৫ রান। টি-২০’তে যা করা কোনো ব্যাপারই না। এটা আমি মেনে নিচ্ছি। কিন্তু ওই উইকেটে কোনো দল কি ওই রান করতে পেরেছে? অস্ট্রেলিয়াও তো আফগানিস্তানের কাছে হেরেছে ওই উইকেটে। ওই কন্ডিশনটা সহজ ছিল না। কিন্তু ওরা (বাংলাদেশ ব্যাটাররা) চেষ্টা করেছে।’
‘সভায় বোর্ডে যাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা কেউ জানে না (শান্তর ওরকম কথার কারণ)। যাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা কেউই জানে না।’ মৌলিক কিছু জিনিস কোচের রিপোর্ট থাকে। সেটা চাওয়া হয়েছে। যে কোনো সময় পেয়ে যাব। আরেকটা হলো, টিম ম্যানেজারের রিপোর্ট থাকে। সেটাও আমরা পাইনি। এই দুইটা পাওয়ার পরে আমরা কোচিং স্টাফ, অধিনায়কের সঙ্গে বসব, কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গেও বসব। তো এখন পর্যন্ত এগুলোর একটাও হয়নি।’
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪
টি-২০ বিশ্বকাপ শেষে বাংলাদেশ দল কয়েক দিনে আগে দেশে ফিরেছে। সুপার এইটের প্রথম দুই ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশের সামনে সুযোগ ছিল বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠার। শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১৬ রান তাড়া করতে হতো ১২.১ ওভারের মধ্যে। কিন্তু বৃষ্টিতে ১৯ ওভারে ১১৪ রানে নেমে আসা লক্ষ্যে তালগোল পাকিয়ে উল্টো টাইগাররা হেরে বসে ৮ রানে। ওই ম্যাচের পর অধিনায়ক শান্ত জানিয়েছিলেন, দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর সেমিফাইনালের আশাবাদ দিয়ে কেবল জেতার চেষ্টা করেছিলেন তারা। শান্তর অমন কথার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা।
গত মঙ্গলবার বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতির নাজমুল হাসান পাপন সেই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের অধিনায়ক যে বলেছে, ৩ উইকেট পড়ার পর আমরা চেষ্টা করিনি, এটা কিন্তু গ্রহণযোগ্য না। আমি যতক্ষণ খেলা দেখেছি, ততক্ষণ এমনটা মনে হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত তাওহিদ হৃদয় উইকেটে ছিল, ততক্ষণ ওরা চেষ্টা করেছে। মাহমুদউল্লাহ আর রিশাদও রশিদ খানকে ছয় মারতে গিয়ে আউট হয়েছে।’
‘আমরা প্রথম থেকেই বলছি, ওর (শান্তর) এই কথার সঙ্গে আমরা একমত না। এটা কোনোভাবে মেনে নেয়া যায় না। ১২ ওভার পর্যন্ত (আফগানিস্তানের বিপক্ষে) আমাদের লড়াই করা উচিত ছিল। দেখলাম যে, যখন রক্ষণাত্মক খেলার দরকার ছিল, তখন মেরে খেলেছে। আর যখন মেরে খেলার দরকার ছিল, তখন রক্ষণাত্মক খেলেছে।’
পাপনের মতে, সেমিফাইনাল ম্যাচের কন্ডিশন বিবেচনায় বাংলাদেশের সামনে থাকা লক্ষ্য ছিল ১২ ওভারে ১১৫ রান। টি-২০’তে যা করা কোনো ব্যাপারই না। এটা আমি মেনে নিচ্ছি। কিন্তু ওই উইকেটে কোনো দল কি ওই রান করতে পেরেছে? অস্ট্রেলিয়াও তো আফগানিস্তানের কাছে হেরেছে ওই উইকেটে। ওই কন্ডিশনটা সহজ ছিল না। কিন্তু ওরা (বাংলাদেশ ব্যাটাররা) চেষ্টা করেছে।’
‘সভায় বোর্ডে যাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা কেউ জানে না (শান্তর ওরকম কথার কারণ)। যাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা কেউই জানে না।’ মৌলিক কিছু জিনিস কোচের রিপোর্ট থাকে। সেটা চাওয়া হয়েছে। যে কোনো সময় পেয়ে যাব। আরেকটা হলো, টিম ম্যানেজারের রিপোর্ট থাকে। সেটাও আমরা পাইনি। এই দুইটা পাওয়ার পরে আমরা কোচিং স্টাফ, অধিনায়কের সঙ্গে বসব, কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গেও বসব। তো এখন পর্যন্ত এগুলোর একটাও হয়নি।’