বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে আগামীকাল ইউরোপ সেরার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে স্পেন ও ইংল্যান্ড। জার্মানির সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ (৩টি) শিরোপা জয়ী স্পেনের সামনে সুযোগ রেকর্ডটা নিজেদের করে নেয়ার। টানা দুইবার ফাইনালে ওঠা ইংল্যান্ড প্রথম এই ট্রফির স্বাদ নেয়ার অপেক্ষায়।
শুরু থেকে অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা আর নান্দনিকতার সঙ্গে আগ্রাসী ফুটবলের মিশেলে টানা ছয় জয় তুলে নিয়েছে স্পেন। ফ্রান্সের বিপক্ষে সেমিফাইনাল বাধা স্পেন পার হয়েছে নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে।
টুর্নামেন্টের ফেবারিট দলগুলোর একটি ছিল ফ্রান্স। তাদের বিপক্ষে স্পেনকে নামতে হয়েছিল কয়েকজন নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় ছাড়া। শুরুতে পিছিয়ে পড়ার ধাক্কাও ছিল, কিন্তু চার মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে অপ্রতিরোধ্য যাত্রা ধরে রাখে স্প্যানিশরা।
ওই ম্যাচেই রক্ষণে আলো ছড়ান ভিভিয়ান। বিলবাওয়ের হয়ে গতবারের স্প্যানিশ কাপ জয়ী ২৪ বছর বয়সী এই ডিফেন্ডার চলতি বছরের শুরুতে ডাক পান জাতীয় দলে। বয়সে তরুণ-অনভিজ্ঞ, জার্মানিতে নোঙর ফেলা স্পেন দলে তিনি ছিলেন চতুর্থ সেন্টার-ব্যাক।
ফ্রান্স ম্যাচে ৩৮ বছর বয়সী হেসুস নাভাস যখন ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত, দ্বিতীয় হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে, তখন ভিভিয়ানকে নামান স্পেন কোচ। স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপ এবং ব্যাক টু ব্যাক ২০০৮ ও ২০১২ ইউরো জয়ী নাভাসের শূন্যতা পূরণের ভার কাঁধে তুলে নেন এই তরুণ। বল দখলের প্রতিটি চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়ে দেখান নিজের সামর্থ্য।
চারটি ভয়ঙ্কর আক্রমণ থেকে দলকে রক্ষা করেন ভিভিয়ান। তার ৮৩ শতাংশ পাস ছিল সফল। তাতে মরিয়া ফ্রান্সকে পরে বাগে আনতে সক্ষম হয় স্পেন। গত বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে এই তরুণ মেলে ধরলেন দলীয় ঐক্যের প্রসঙ্গ।
স্পেন দলে বাস্ক অঞ্চল থেকে আসা সাত খেলোয়াড়ের একজন ভিভিয়ান। এই অঞ্চল থেকে আসার সুবাদে কোচ ফুয়েন্তের সঙ্গে তার যোগাযোগটাও বেশ ভালো। এই সংযোগের আরেকটি কারণ, ভিভিয়ানের ক্লাব অ্যাথলেতিক বিলবাওয়ের খেলোয়াড় ছিলেন ফুয়েন্তেও।
কয়েক মাস আগে কোপা দেল রে জিতে ৪০ বছরের সাফল্য খরা কাটানো বিলবাও দলের সদস্য ভিভিয়ান, উনাই সিমোন ও নিকো উইলিয়ামস। অবশ্য এত সংযোগ নয়, দলের আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে থাকা বোঝাতে ভিভিয়ান টানলেন দারুণ উদাহরণ; সেখানে অবশ্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে সতর্কতার সুরও থাকল কিছুটা।
শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে আগামীকাল ইউরোপ সেরার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে স্পেন ও ইংল্যান্ড। জার্মানির সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ (৩টি) শিরোপা জয়ী স্পেনের সামনে সুযোগ রেকর্ডটা নিজেদের করে নেয়ার। টানা দুইবার ফাইনালে ওঠা ইংল্যান্ড প্রথম এই ট্রফির স্বাদ নেয়ার অপেক্ষায়।
শুরু থেকে অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা আর নান্দনিকতার সঙ্গে আগ্রাসী ফুটবলের মিশেলে টানা ছয় জয় তুলে নিয়েছে স্পেন। ফ্রান্সের বিপক্ষে সেমিফাইনাল বাধা স্পেন পার হয়েছে নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে।
টুর্নামেন্টের ফেবারিট দলগুলোর একটি ছিল ফ্রান্স। তাদের বিপক্ষে স্পেনকে নামতে হয়েছিল কয়েকজন নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় ছাড়া। শুরুতে পিছিয়ে পড়ার ধাক্কাও ছিল, কিন্তু চার মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে অপ্রতিরোধ্য যাত্রা ধরে রাখে স্প্যানিশরা।
ওই ম্যাচেই রক্ষণে আলো ছড়ান ভিভিয়ান। বিলবাওয়ের হয়ে গতবারের স্প্যানিশ কাপ জয়ী ২৪ বছর বয়সী এই ডিফেন্ডার চলতি বছরের শুরুতে ডাক পান জাতীয় দলে। বয়সে তরুণ-অনভিজ্ঞ, জার্মানিতে নোঙর ফেলা স্পেন দলে তিনি ছিলেন চতুর্থ সেন্টার-ব্যাক।
ফ্রান্স ম্যাচে ৩৮ বছর বয়সী হেসুস নাভাস যখন ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত, দ্বিতীয় হলুদ কার্ডের ঝুঁকিতে, তখন ভিভিয়ানকে নামান স্পেন কোচ। স্পেনের হয়ে বিশ্বকাপ এবং ব্যাক টু ব্যাক ২০০৮ ও ২০১২ ইউরো জয়ী নাভাসের শূন্যতা পূরণের ভার কাঁধে তুলে নেন এই তরুণ। বল দখলের প্রতিটি চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়ে দেখান নিজের সামর্থ্য।
চারটি ভয়ঙ্কর আক্রমণ থেকে দলকে রক্ষা করেন ভিভিয়ান। তার ৮৩ শতাংশ পাস ছিল সফল। তাতে মরিয়া ফ্রান্সকে পরে বাগে আনতে সক্ষম হয় স্পেন। গত বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে এই তরুণ মেলে ধরলেন দলীয় ঐক্যের প্রসঙ্গ।
স্পেন দলে বাস্ক অঞ্চল থেকে আসা সাত খেলোয়াড়ের একজন ভিভিয়ান। এই অঞ্চল থেকে আসার সুবাদে কোচ ফুয়েন্তের সঙ্গে তার যোগাযোগটাও বেশ ভালো। এই সংযোগের আরেকটি কারণ, ভিভিয়ানের ক্লাব অ্যাথলেতিক বিলবাওয়ের খেলোয়াড় ছিলেন ফুয়েন্তেও।
কয়েক মাস আগে কোপা দেল রে জিতে ৪০ বছরের সাফল্য খরা কাটানো বিলবাও দলের সদস্য ভিভিয়ান, উনাই সিমোন ও নিকো উইলিয়ামস। অবশ্য এত সংযোগ নয়, দলের আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে থাকা বোঝাতে ভিভিয়ান টানলেন দারুণ উদাহরণ; সেখানে অবশ্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ফাইনাল নিয়ে সতর্কতার সুরও থাকল কিছুটা।